বাংলাদেশে মজুদ খনিজ সম্পদের বাজারমূল্য নিরূপণ করেছে বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (জিএসবি)। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রাকৃতিকভাবে মজুদ খনিজ সম্পদের মূল্য ২ দশমিক ২৬ ট্রিলিয়ন (২ লাখ ২৬ হাজার কোটি) ডলারের বেশি। বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৪১ দশমিক ৯৭ ট্রিলিয়ন (২ কোটি ৪১ লাখ ৯৭ হাজার ৩০০ কোটি) টাকা। তবে জিএসবির এ হিসাবে দেশে মজুদ প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল্যকে ধরা হয়নি। এছাড়া আরো অনেক সম্পদ ধরা হয়নি। এবং সব সম্পদের প্রতি হিসাবও ধরা হয়নি। জিএসবির হিসাবের সঙ্গে প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল্যকে বিবেচনায় নেয়া হলে দেশে মজুদ খনিজ স বাকি অংশ পড়ুন...
এতে বিশেষ করে নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বা নতুন ব্যবসায়ী বিপর্যস্থ হয়ে পড়ছেন।
শিল্প খাতে বিনিয়োগের গতি কমছে, নতুন চাকরির সুযোগও কমছে।
অর্থনীতি কাগজে স্থিতিশীল মনে হলেও বাস্তবে তা চরম স্থবির হয়ে পড়ছে।
আইএমএফ ছাড়া আমাদের অনেক বিকল্প আছে।
সেদিকেই ধাবিত হতে হবে তথা খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র আলোকে চলতে হবে ইনশাআল্লাহ।
সরকারি তথ্য বলছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ২০.৩ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৮.৮ বিলিয়ন ডলারে। আর ২০২৫ সালের জুনের শেষ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইরানের পূর্বাঞ্চলের বিস্তৃত মরুভূমি আর ঝলসানো রোদের নিচে দক্ষিণ খোরাসান প্রদেশে নীরবে এক গভীর পরিবর্তন ঘটছে। এই পরিবর্তনের উৎস লুকিয়ে আছে মরুর বুকের গভীরে চাপা পড়ে থাকা অগণিত খনিজ সম্পদে।
জাফরান ও ঐতিহাসিক বাগানের জন্য পরিচিত দক্ষিণ খোরাসান এখন দ্রুতই ইরানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খনিজ অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। প্রদেশটির তাবাস ও নেহবন্দান শহর দু’টি যেন এই ভূগর্ভস্থ সম্ভাবনার নতুন দরজা খুলে দিয়েছে।
পার্সটুডে জানিয়েছে, ব্যারাইট, লবণ, কয়লা ও সোনার মতো খনিজ আহরণ এখানে শুধু শিল্প-কারখানার প্রয়োজন মেটাচ্ছে না; বরং স্ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলিম ভারতের টাকায় হয়েছে ইংল্যান্ডের শিল্পায়ন- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়, আরো উপনিবেশ স্থাপন সহ আরো সব সমৃদ্ধি
বিপরীত দিকে মুসলিম ভারতকে করেছে ধনী থেকে দরিদ্র
আজকে পাকিস্তান থেকে যদি বাংলাদেশ ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
একইভাবে বৃটিশ থেকেও বাংলাদেশ লক্ষ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
কারণ মুসলিম ভারতের মূল অংশই পাচার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে
(১ম পর্ব)
লুটের টাকায় চার বার মুড়ে ফেলা যেত লন্ডন শহরকে! ভারত থেকে প্রায় ৬৫ লক্ষ কোটি ডলার লুট করে ব্রিটেন।
পরাধীন ভারত থেকে কত টাকা লুট করে ব্রিটিশ শাসকেরা? চলতি বছরের (পড়ুন ২০২৫) সাধার বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বাংলাদেশসহ এশিয়া ও আফ্রিকার কয়েকটি দেশের রপ্তানির পরিমাণ ও জনগোষ্ঠীর সংখ্যা পর্যালোচনায় দেখা যায়, তুলনামূলক কম জনসংখ্যা নিয়েও রপ্তানিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য পেয়েছে বেশকিছু দেশ। অন্যদিকে বড় জনগোষ্ঠীর সুবিধা কাজে লা বাকি অংশ পড়ুন...
চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা:
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রিতে নেমেছে। কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে বেশ শীত অনুভূত হচ্ছে। আর এই শীত মৌসুমে খেজুর গাছ থেকে সুস্বাদু রস আহরণের লক্ষ্যে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌসুমি গাছিরা। আর কয়েকদিনের মধ্যে বাজারে উঠবে খেজুর গুড়।
চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রকিবুল হাসান বলেন, গতকাল সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। এটি চলতি মৌসুমের সবচেয়ে কম তাপমাত্রা। আগামী দুদিন তাপমাত্রা কমতে পারে। এর বাকি অংশ পড়ুন...
বাগেরহাট সংবাদদাতা:
সাগর-নদী ও সুন্দরবনে মাছ ধরায় একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন উপকূলের জেলেরা। প্রায় সারা বছর ধরেই মৌসুমভিত্তিক থাকছে কোনো না কোনো নিষেধাজ্ঞা। এতসব অবরোধের মধ্যে মাছ শিকারের তেমন একটা সুযোগ নেই জেলেদের। বংশ পরম্পরায় এ পেশায় টিকে থাকতে ধার-দেনা করে জেলেরা জাল ও নৌকা তৈরি করলেও সেই ধার আর মেটে না তাদের। ঋণের বোঝা যেমনি বাড়ছে তেমনি সঙ্গ ছাড়ছে না অভাব-অনটন।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) থেকে সাগর ও সুন্দরবনের নদ-নদীতে শুরু হয়েছে টানা ৮ মাসের অভিযান। এ অভিযান চলাকালে কোনো জেলে জাটকা আহরণ করতে পারবেন ন বাকি অংশ পড়ুন...
চাঁদপুর সংবাদদাতা:
সাগর থেকে নদীর মিঠা পানিতে নিরাপদে ডিম ছাড়ার জন্য ইলিশ ধরার ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে শনিবার দিবাগত মধ্য রাতে। এরই মধ্যে চাঁদপুরের মেঘনা উপকূলীয় জেলেরা ইলিশ ধরার জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন।
জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞার সময় অবসর জেলেদের সময় ভালো কাটেনি। সরকারি সহায়তা পেলেও তা ছিল খুবই কম। তবে নিষেধাজ্ঞা শেষে আবার নতুন করে জাল নিয়ে নদীতে নামবেন।
সরেজমিন মেঘনা উপকূলীয় এলাকা ঘুরে দেখা গেছে জেলেদের ইলিশ ধরার জন্য নামতে ব্যস্ততা। এসব এলাকার বেশিরভাগ লোকজন ইলিশসহ অন্য মাছ আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। নিষ বাকি অংশ পড়ুন...
পঞ্চগড় সংবাদদাতা:
জলপাইয়ের বিরাট হাট বসে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলা শহরের দেবদারু তলায়। লোকে বলে এটা বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় জলপাইয়ের হাট। আশেপাশের পাঁচ জেলার সব জলপাই আসে এই বাজারে।
দিনের শুরু ভোর বেলা থেকেই জমতে শুরু করে দেবদারু তলার ঐতিহ্যবাহী জলপাই হাট। ভ্যানে, পিকআপ বা ট্রাকে করে জলপাই আনতে শুরু করে কৃষক, ব্যবসায়ীরা। তারপর স্তুপ করে বাছাই করা হয়। এরপর চলে বেচা বিক্রী। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জলপাই ব্যবসায়ীরা এসে কিনছেন জলপাই। বিদেশেও হয় রপ্তানী। প্রতিবছর অক্টোবর মাস থেকে শুরু হয় জলপাই আহরণ। মৌস বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
মৎস ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের নৌসীমায় এসে মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছে। এটা অন্যায়, আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাভার প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মৎস ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, নদী বা সাগরে নিষেধাজ্ঞার সময় আমাদের জেলেরা গেলে তাদের পুলিশ কিংবা কোস্টগার্ড আটক করে। সে সময় সাগর যখন ফাঁকা থাকে, তখন ভারতীয় জে বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে ভুট্টা চাষের সর্বোচ্চ ফলন পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ হতে পারে প্রথম।
পর্যাপ্ত পৃষ্ঠপোষকতা করলে দেশে ৭৫ লাখ হেক্টরের চেয়ে বেশি জমিতে ভুট্টা আবাদ সম্ভব।
সম্ভব দেশীয় চাহিদার ১৬ লাখ ভোজ্যতেলের পুরোটাই ভুট্টা থেকে উৎপাদন।
৬০ হাজার কোটি টাকার ভোজ্যতেলের চাহিদা পূরণের পর বিদেশে রপ্তানী করে আরো সমৃদ্ধি আনার জন্য ভুট্টা চাষে সর্বাত্মক পৃষ্ঠপোষকতা করতে সরকারের সক্রিয়তা ছিল একান্তভাবে কাম্য।
কিন্তু মার্কিনী এজেন্টরা এদেশের পাকা ভুট্টার ক্ষেতে মই দিতে চায়।
তারা ভুট্টা চাষ বাধাগ্রস্থ করতে চায়।
নীলকর বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ শিল্পের উন্নয়ন ও কৃষিজাত পণ্য- বিশেষ করে ফল রপ্তানি বাড়াতে অব্যাহত সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মহাপরিচালক কু।
ইতালির রোমে এফএও সদর দপ্তরে আয়োজিত ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম এবং সংস্থাটির ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গত সোমবার (১৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে সে এ আশ্বাস দেয়।
ইউনূস তিনটি নতুন ক্ষেত্রে সহায়তা চায়- গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণে সক্ষমতা বৃদ্ধি, ফল রপ্তানি সম্প্রসারণে সংরক্ষণ ও প্রক্ বাকি অংশ পড়ুন...












