১৭৯৩ সালে ভূমি-ব্যবস্থার সংস্কারের নামে বাংলার মুসলিম কৃষকদেরকে শোষণের হাতিয়ার হিসেবে ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’কে ব্যবহার করে কোলকাতা কেন্দ্রীক উচ্চ বর্ণের নব্য হিন্দু জমি দখলদাররা। ব্রিটিশরা আসার আগে জমিদার দাবিকারীরা জমির মালিক ছিলো না, শুধু খাজনা তুলে সরকারী কোষাগারে জমা দিতো।
তারপর ১৭৯৩ সালে ব্রিটিশ বেনিয়াগুলি চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত চালু করলো, জমিদার দাবিকারীদের জমির মালিকানা দেয়া হলো, তারা জমির মালিক হলো ব্রিটিশ বেনিয়াদের সরাসরি সহযোগিতায়, তাদেরকে বলা হলো, তারা সরকারের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান খাজনা আদায় ছাড়াও আরো যতভা বাকি অংশ পড়ুন...
দেহে ক্ষতিকারক চর্বি হ্রাস ও উপকারী চর্বি সংশ্লেষ বৃদ্ধিঃ বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, রমজান মাসে আমাদের রক্তের ক্ষতিকারক চর্বির উপাদান যথাঃ লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (খউখ) এবং ভেরি লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিনের পরিমান হ্রাস পায়। অন্যদিকে আমাদের শরীরের সুরক্ষায় কাজ করে এমন চর্বির উপাদান যথাঃ হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (ঐউখ) এর পরিমাণ বেড়ে যায়। উপরন্তু রোযা থাকার ফলে দেহের নানাবিধ রোগের কারণ ট্রাইগ্লিসারাইড, প্রদাহ ও জারণ প্রক্রিয়ার হরমোনগুলোও কমে; যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী।
রক্তের বিভিন্ন কণিকা ও উপাদানে পরিবর্তনঃ রোযা বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস অতীত ঘটনাবলীর উজ্জ্বল প্রতীক। ইতিহাসকে অতীতের দর্পণ বলা হয়ে থাকে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম আরবের বুকে তাশরীফ নেয়ার পূর্বে বিশ্বের কোন জাতিই ধারাবাহিকভাবে ইতিহাস সংকলন করেনি। মুসলমানগণই সর্বপ্রথম ইতিহাস রচনার সূচনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ নিয়ে চর্চা করার সময়ই মূলত ইতিহাস নিয়ে আগ্রহ বৃদ্ধি পায় মুসলমানগণের।
লৌকিক উপাদান, প্রাক ইসলামী আরবের ইতিহাস, পবিত্র কুরআন শরীফে বর্ণিত বিভিন্ন জাতির ইতিবৃত্ত, নূরে মুহাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
(৫)
১৯৬৯ সালে রাঙামাটি থেকে প্রকাশিত বিরাজ মোহন দেওয়ানের ‘চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত’ বইয়ে (দ্বিতীয় সংস্করণ, ২০০৫), পাহাড়ের অধিবাসীদের ‘উপজাতি’ অভিধাতেই ভূষিত করা হয়েছে।
‘উপজাতিরা সংস্কারপ্রিয়। ইহাতে অতীতে চাকমারা প্রতিবেশী হিন্দু ও মুসলমানদের সংস্পর্শে আসিয়া বহু ধর্মীয় সংস্কার অনুকরণ করে ঠিকই। আর ইহারই কারণ J.H. Hutton ও সুবোধ ঘোষ উভয়েরই মন্তব্যে প্রকাশ উপজাতীয় সংস্কারাদি হিন্দু ধর্ম থেকে পৃথক করা দুস্কর।’ (দেওয়ান ব.ম., চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত, ২০০৫, পৃ. ২১৩)।
(৬)
বাংলা ১৩৯২ সালে কলকাতা থেকে প্রকাশিত সিদ্ধার্থ চাকমার ‘প্রসঙ্গঃ পার্বত্য বাকি অংশ পড়ুন...
দেহে ক্ষতিকারক চর্বি হ্রাস ও উপকারী চর্বি সংশ্লেষ বৃদ্ধিঃ বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, রমজান মাসে আমাদের রক্তের ক্ষতিকারক চর্বির উপাদান যথাঃ লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (খউখ) এবং ভেরি লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিনের পরিমান হ্রাস পায়। অন্যদিকে আমাদের শরীরের সুরক্ষায় কাজ করে এমন চর্বির উপাদান যথাঃ হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (ঐউখ) এর পরিমাণ বেড়ে যায়। উপরন্তু রোযা থাকার ফলে দেহের নানাবিধ রোগের কারণ ট্রাইগ্লিসারাইড, প্রদাহ ও জারণ প্রক্রিয়ার হরমোনগুলোও কমে; যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী।
রক্তের বিভিন্ন কণিকা ও উপাদানে পরিবর্তনঃ রোয বাকি অংশ পড়ুন...
আত তাক্বউইমুশ শামসী অনুসরণের সুফল
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি কাফিরদের তৈরি ফলে এর অনুসরণের ফলে শুধু কাফিরদের স্মরণ হয়; যা মুসলমান উনাদের জন্য সম্পূর্ণ হারাম। এ ছাড়াও এর অনুসরণে কল্যাণ নেই বরং অকল্যাণ রয়েছে। কিন্তু “আত-তাক্বউইমুশ শামসী”- এই তাক্বউইম অনুসরণে কাফিরদের অনুসরণ হয় না বরং মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের স্মরণ হয়। ফলে মুসলমান উনারা রহমত, বরকত, সাকীনা লাভ করবে। কাফিররা সব ক্ষেত্রে মুসলমান উনাদের অনুসরণ করবে। কারণ এদের সৃষ্টি করা হয়েছে মুসল বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক বিছালী শান মুবারক প্রকাশের বছর হচ্ছে ১১ হিজরী এবং সে বছরের পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। উক্ত মুবারক মাস উনার ১ম দিন অর্থাৎ ১লা রবীউল আউওয়াল শরীফ থেকে এই শামসী সনের ০ বছর ১ম মাস ১ম দিন শুরু হয়েছে। তাহলে আপনি যে বছর শামসী সন গণনা করবেন তত বছর পূর্বে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ! তাহলে খুব সহজেই নূরে মুজাসসাম, হাব বাকি অংশ পড়ুন...
আত তাক্বউইমুশ শামসীতে অধিবর্ষ পদ্ধতি
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জিতে ফেব্রুয়ারী মাস ২৮ দিনে, অধিবর্ষে ২৯ দিন। বছরের দ্বিতীয় মাসে অতিরিক্ত একদিন যোগ হওয়াতে বাকী ১০ মাসই ১ দিন পিছিয়ে যায়। কিন্তু আত-তাক্বউইমুশ শামসীতে অতিরিক্ত একদিন বছর শেষে যোগ হওয়ায় পরিবর্তন লক্ষণীয় নয় (যা চার বছর পর পর করা হয়)। কেননা নতুন বছর শুরু হয়ে যায়।
শামসী সনের হিসাব : একটি সৌর বছরের সময়কাল হচ্ছে ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড। ফলে দেখা যায়, নতুন বছর শুরু করলেও পৃথিবীর ঘূর্ণয়ন তখনো বাকী থাকে। প্রতি চার বছর পর পর ঘড়ির সময়ের সাথে এই পার্থক্য প্রায় ১ দিন হয়ে যায় বাকি অংশ পড়ুন...
“আত তাক্বউইমুশ শামসী” উদ্ভাবনের উদ্দেশ্য
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تُطِعِ الْكَافِرِيْنَ وَالْمُنَافِقِيْنَ
অর্থ : “তোমরা কাফির ও মুনাফিক্বদের অনুসরণ অনুকরণ করো না।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১ ও ৪৮)
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ عَمرِو بْنِ شُعَيْبِ رَحِمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ اَبِيْهِ عَنْ جَدّهٖ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَيْسَ مِنَّا مَنْ تَشَبَّهَ بِغَيْرِنَا لاَتَشَبَّهُوْا بِالْيَهُوْدِ وَلَا بِالنَّصَارٰى
অর্থ : “তাবিয়ী হযরত আমর বিন শুয়াইব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র সূরা বনী ইসরাঈল শরীফ উনার ১২নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে চন্দ্র বছরের পাশাপাশি ও সৌর বছরের কথাও উল্লেখ করেছেন। তাই এটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে, মুসলমান উনাদের চন্দ্র বছরের পাশাপাশি সৌর সন ব্যবহারেরও প্রয়োজন রয়েছে।
মুসলমান উনাদের যে সমস্ত ক্ষেত্রে সৌরসনের প্রয়োজন হয় তার মধ্যে কয়েকটি হচ্ছে যেমন-
১. প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাযসহ অন্যান্য নামায উনাদের ওয়াক্ত নির্ণয়।
২. সাহরী-ইফতারের সময় নির্ণয়।
৩. সম্মানিত হজ্জ উনার বেশ কিছু রোকন আদায়ের সময় নির্ণয়।
একটি সৌর সন অনুযায়ী সে বিষয়গুলো উ বাকি অংশ পড়ুন...
ফসলী সন পরিহার করার কারণ
ফসলী সন তৈরি হয় মুঘল শাসক আকবরের নির্দেশে। সে মুসলমান উনাদের হিজরী সন বাদ দেবার জন্যই এই বাংলা সন চালু করেছিলো। অনেকে বলে তার সিংহাসন আরোহণের দিন মনে রাখার জন্যই এই সন চালু করে। যে ব্যক্তি দ্বীন-এ-ইলাহী নামক নতুন একটি ধর্ম তৈরি করে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে ধ্বংস করার কাজে নিয়োজিত ছিল তার নির্দেশে রচিত সৌর সন অনুসরণের কোনই প্রয়োজন মুসলমান উনাদের নেই।
আমাদের বাংলা ভাষায় অনেক হিন্দুয়ানী শব্দ আছে সেক্ষেত্রে কি হবে? মুশরিকরা গরুকে বলে মা আর মায়ের অংশকে বলে মাংস। যেহেতু মুসলমানগণ গরুকে মা মনে করে না তাই বাকি অংশ পড়ুন...
‘ফসলী সন’ যখন প্রবর্তিত হয়, তখন কিন্তু ১২ মাসের নাম ছিল-: কারওয়াদিন, আরদিভিহিসু, খারদাদ, তীর, আমরারদাদ, শাহরিয়ার, মিহির, আবান, আয়ুব, দায়, বাহমান ও ইসকান্দার মিয। পরবর্তী পর্যায়ে সেগুলো বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়, শ্রাবণ ইত্যাদিতে রূপান্তরিত হয়। এখানে স্পস্ট যে ফারসী নাম পরিবর্তন করে নক্ষত্র অনুযায়ী নামকরণ করা হয়। কারণ অনেক নক্ষত্রের নামে হিন্দুদের দেবতা আছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করে যে, নাক্ষত্রিক নিয়মে বাংলা সনের মাসগুলোর নাম নিম্নে বর্ণিত নক্ষত্রসমূহের নাম থেকে উদ্ভুত হয়েছে-
মাসের নাম নক্ষত্রের নাম
বৈশাখ বিশাখা
জ্যৈষ্ঠ জ্যেষ্ঠা
শ্রা বাকি অংশ পড়ুন...












