আজ ৬ই ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ শহীদ দিবস। কল্পকাহিনীর উপর নির্ভর করে ঐতিহাসিক জলজ্যান্ত সত্য ভারতে মুসলমানদের ৪৬০ বছরের পুরনো বাবরি মসজিদ ১৯৯২ সালের এই দিনে ভেঙে দেয়া হয়। ভারতের হাইকোর্ট কিন্তু সকল বাস্তব প্রমাণ ও নথিকে অগ্রাহ্য করে হিন্দুদের কল্পকাহিনীর পক্ষে রায় দিয়েছিলো। কাফির মুশরিকরা যে মুসলমানদের শত্রু এটা এখানে স্পষ্ট। এরপর ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকার সারা ভারত জুড়ে একের পর এক মসজিদ, মাদরাসা, গোরস্থান, মুসলমানদের বাড়ি ঘর, দোকান-পাট সব উচ্ছদ করেই চলছে। সব প্রদেশে মুসলমানদেরকে জুলুম করা হচ্ছে, স্থাবর-অস্থাবর সব সম্পত্ত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কারাবন্দি অবস্থাকে ঘিরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। ইমরানের ছেলে কাসিম খান জানিয়েছেন, তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে পরিবারের কাছে কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য নেই যে, তিনি এখনও বেঁচে আছেন কিনা। খবর রয়টার্সের।
আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও ইমরান খানের সঙ্গে তার পরিবার ও দলীয় কর্মীদের দেখা করতে দেয়া হচ্ছে না। অনলাইনে তার মৃত্যুর গুজব ছড়িয়েছে। এমনকি তার কারাগার পরিবর্তন হয়েছে, এমন খবরও রটেছে। এ অবস্থায় বাবার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন কাসিম জানিয়েছেন, প্রতি সপ্তাহে আদালত বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার স্বৈরাচারীর কথিত বিচার আর ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশ-বিজিবি-সেনাবাহিনীর মারামারি লাগিয়ে দিয়ে দেশের জনগণের দৃষ্টিকে একদিকে আবদ্ধ করে রেখেছে আর অন্যদিকে তারা দেশের বন্দর, টার্মিনাল সব বিদেশীদের কাছে ইজারা দিচ্ছে। দেশের মানুষের ভরসার শেষ স্থানটুকু ছিল সেনাবাহিনী। কিন্তু এই সেনাবাহিনীসহ দেশের জনগণের নির্বিকার অবস্থার কারণে এবং লওওয়াত্ব জালিমকে সমর্থন করার কারণে ভূমিকম্পসহ নানান আযাব গজব আসছে। মানুষের উচিত তওবা করে লাওওয়াত্বকে উৎখাত করা। নতুবা আরো গজব আসতে পারে।
কিন্তু এই সেনাবাহিনী দেশের নিরাপত্তা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ফান্দাউকের পীর ও বাংলাদেশ আঞ্জুমানে খাদিমুল ইসলামের আমীর মাও. ছালেহ আহমাদ মামুন বলেছেন, বাতিল ফেরকাহ, বিভ্রান্ত ভ্রান্ত মতবাদের কারণে মুসলমানরা বিভক্ত হয়ে পড়েছে। মুসলমান নামধারীদের অপতৎপরতা সত্যিকার মুসলমানদের ঈমান আকিদার উপর আঘাত এনে বিভ্রান্তের মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সঠিক ঈমান- আকিদার উপর অটুট থাকতে হলে পীর আউলিয়া, হক্কানি আলেম- উলামা ও হক্ক দরবারের অনুসরণ করে চলতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের সমাজে ইনসাফ নেই। ইনসাফভিত্তিক সমাজ গড়তে হবে। সারাদেশের ইমাম ও মুয়াজ্জিন সাহেবরা সামাজিক বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার স্বৈরাচারীর কথিত বিচার আর ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশ-বিজিবি-সেনাবাহিনীর মারামারি লাগিয়ে দিয়ে দেশের জনগণের দৃষ্টিকে একদিকে আবদ্ধ করে রেখেছে আর অন্যদিকে তারা দেশের বন্দর, টার্মিনাল সব বিদেশীদের কাছে ইজারা দিচ্ছে; দেশ বিক্রি করছে। পকেটমার বা চোর যেমন সবার চোখকে ফাঁকি দিয়ে পকেটের টাকা চুরি করে ঠিক সেইভাবে অন্তর্র্বতী, প্রতারক, গাদ্দার, আমেরিকার দালাল সরকার দেশের জনগণকে ফাঁকি দিয়ে ও ধোঁকা দিয়ে দেশটা বিক্রি করে চলছে। দেশের সম্পদ বিদেশী শত্রুদেরকে দিয়ে দিচ্ছে আর দেশের মানুষের হক্ব মেরে কাফিরদের তোষামোদী কর বাকি অংশ পড়ুন...
গতকাল জুমুয়াবার বাদ জুমা বন্দর নগরী চট্টগ্রাম আন্দরকিল্লা জামে মসজিদের সামনে ‘চট্টগ্রাম ইনসাফ কায়েমকারী জনতা’ ৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
উক্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম। চট্টগ্রাম বন্দরকে কেন্দ্র করেই চট্টগ্রাম থেকে ফেনী, কুমিল্লা হয়ে ন্যাশনাল হাইওয়ে-১ রাস্তা চলে গেছে ঢাকায়। বাংলাদেশের প্রধান সাপ্লাই রুট চট্টগ্রাম মহাসড়কট। এছাড়াও এই মহাসড়কটিকে বলা হয় ‘প্রধান পরিবহন ধমনী’। এই প্রধান পরিবহন ধমনী কোন কারণে যদি কেটে দেয়া হয় বা বন্ধ হয়ে যায় পুরো দেশ অচল হয়ে যাবে। আমাদের সশস্ত্র বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার মুসলমানদের সাথে প্রতারণা করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী, মুসলমানদের শত্রুদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে ইনসাফ কায়েমকারী মুসল্লী সমাজ’র ব্যনারে এক সমাবেশে প্রতিবাদী সমাবেশে বক্তারা এ কথা বলেন।
বক্তারা বলেন, স্বৈরাচারীর কথিত বিচার আর ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশ-বিজিবি-সেনাবাহিনীর মারামারি লাগিয়ে দিয়ে দেশের জনগণের দৃষ্টিকে একদিকে আবদ্ধ করে রেখেছে আর অন্যদিকে তারা দেশের বন্দর, টার্মিনাল সব বিদেশীদের কাছে ইজারা দিচ্ছে; দেশ বিক্রি করছে। পকেটমার বা চোর যেমন সবার চো বাকি অংশ পড়ুন...
সমাজের গরিব শ্রেণী, শ্রমিক ও নারীদের সামাজিক মর্যাদা ও অধিকার এবং সভ্যতা, ইনসাফ এসব সবকিছুই এসেছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে। অমুসলিমরা যতোটুকু সভ্য হতে শিখেছে তা মুসলমানদের থেকেই। বর্তমান সময়কালে কাফির তথা বিধর্মীদের অসামাজিক ও বর্বরোচিত বহু প্রথা আমরা দেখতে পাই। তবে তাদের ইতিহাস আরো বেশি অমানবিক ও ভয়ঙ্কর। এমন অসংখ্য ইতিহাস তুলে ধরা যাবে। তবে এখানে শুধু ট্যাক্স বা করপ্রথার কিছু নমুনা তুলে ধরা হলো।
ভারতের কেরেলায় স্তনকর বা ব্রেস্টট্যাক্স:
আজ থেকে দুইশত বছর আগে ভারতের কেরালা অঙ্গরাজ্যে হিন্দুদের মধ্যে এক বর্বরোচিত কর প বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী কাফির মুশরিকরা একের পর এক তাদের হিংস্র মানসিকতার প্রতিফলন ঘটিয়েই যাচ্ছে। প্রশাসন, আইন-আদালতসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে বসে আছে কাফির-মুশরিকদের দালাল মুনাফিকরা অথবা মুসলমান ছুরতে ছদ্মবেশী কাফির-মুশরিকরাই। এরা শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশটাতে তাদের কথিত রামরাজ্য রানাতে চাচ্ছে। এরা দেশটাকে গৃহযদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে এবং ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রায় অচলাবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। কথিত অন্তর্র্বতী সরকার মুসলমা বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের চিকিৎসকের ভুলকে ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার সাধারণ মানুষের নেই। এটা বলতে পারবে কেবল বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি)।
চিকিৎসায় অবহেলা কিংবা ভুলের ঘটনায় মামলাও হয়েছে। সেই মামলায় চিকিৎসককে গ্রেফতারের নজিরও দেশে রয়েছে। কিন্তু বিএমডিসির সনদ বাতিলের নজির বিরল। ভুল চিকিৎসার দায়ে মাত্র একজন চিকিৎসকের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। চার জনের নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে এক বছরের জন্য। ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুসহ গত ২০ বছরে বিএমডিসিতে পাঁচ শতাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে। তবে অর্ধেক অভিযোগই নিষ্পত্তি করতে পারেনি সংস্ বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার মুসলমানদের সাথে প্রতারণা করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী, মুসলমানদের শত্রুদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। সুদখোর, লাওওয়াত্ব অন্তর্র্বর্তীকালীন এই প্রতারক সরকার উগ্রপন্থী হিন্দু সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন, সনাতন বিদ্যার্থী সংগঠন, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এবং এই জাতীয় উগ্র মুসলিম বিদ্বেষী সংগঠনগুলোকে দিয়ে দেশের মানুষের ইজ্জত-সম্মান-সম্ভ্রমহরণ করিয়ে যাচ্ছে, মুসলমান মেয়েদেরকে গোপনে ভারতসহ বিভিন্ন কাফির-মুশরিকদের কাছে পাচার করছে এবং দেশটাকে বিদেশী শত্রুদের হাতে তুলে দেয়ার অপচেষ্টা করে যাচ্ছে।
কিছ বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি যখন দেখলেন উনি গোসসা করেছেন সাথে সাথে তিনি তিলাওয়াত করলেন-
وَالْكَاظِمِينَ الْغَيْظَ
‘যারা গোসসাকে হজম করেন’ তিনি গোসসাকে হজম করে ফেললেন। উনার চেহারা মুবারক থেকে গোসসার ভাবটা দূর হয়ে গেল।
দ্বিতীয় সেই বাঁদী তিলাওয়াত করলেন-
وَالْعَافِينَ عَنِ النَّاسِ
যারা মানুষকে ক্ষমা করেন। উনি বললেন, “আমি তোমাকে ক্ষমা করে দিলাম।”
তৃতীয় সেই মহিলা পাঠ করলেন-
وَاللهُ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ
যারা নেককার পরহেযগার মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে ক্ষমা করেন। হযরত ইমামুর রাবি’ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন যে, “আমি তোমাকে আযাদ করে দিলাম যাও।” সুবহানাল্লাহ!
এখন চিন্তা-ফি বাকি অংশ পড়ুন...












