(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৫২. প্রসঙ্গ : ইমামাহ্ বা পাগড়ী পরিধান করা দায়েমী সুন্নত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: পাগড়ী পরিধান করা দায়িমী সুন্নত নয়। তাই তারা অন্যান্য সময় তো দূরের কথা, নামাযের সময়ও পাগড়ী পরিধান করেনা।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: ইমামাহ্ বা পাগড়ী পরিধান করা দায়িমী বা সার্বক্ষণিক সুন্নত। কেননা, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে বা সর্বদা পাগড়ী পরিধান করেছেন। নামাযের ভিতর পাগড়ী পরিধান করা যেরূপ সুন্নত, তদ্রুপ নামাযের বাইরেও সুন্নত। পাগড়ীসহ এক রাক্য়াত নামায আদা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পোশাক সম্পর্কিত হুকুম-আহকাম সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেছেন। তাই পোশাক-পরিচ্ছদের ভালো মন্দ মানুষের কাজ-কর্ম, আচার-আচরণ, চরিত্র ও নৈতিকতা অর্থাৎ মানবিক জীবনের উপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করে এবং অন্তর ও মন-মানসিকতায় গভীর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। কেননা, প্রত্যেকটা বিষয়ের একটা তাছির বা প্রতিক্রিয়া আছে।
যখন কেউ মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার আমল করে তখন তার প্রতি রহমত মুবারক নাযিল হয়। আর যখন কেউ কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করে তার প্রতি লা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের বর্ণনাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যেমন লিবাস বা পোশাক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا بَنِي آدَمَ قَدْ أَنزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا
অর্থ: “হে বনী আদম! আমি তোমাদের জন্য লিবাস বা পোশাক নাযিল করেছি। ”(পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ; পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ইহুদী-নাছারা অর্থাৎ কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো। ”
এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য আলাদা বা নির্দিষ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পোশাক সম্পর্কিত বিধি-বিধান সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেছেন। তাই পোশাক-পরিচ্ছদের ভালো মন্দ মানুষের কাজ-কর্ম, আচার-আচরণ, চরিত্র ও নৈতিকতা অর্থাৎ মানবিক জীবনের উপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করে এবং অন্তর ও মন-মানসিকতায় গভীর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। কেননা, প্রত্যেকটা বিষয়ের একটা তাছির বা প্রতিক্রিয়া আছে।
যখন কেউ মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার আমল করে তখন তার প্রতি রহমত মুবারক নাযিল হয়। আর যখন কেউ কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করে তার প্রতি লা’ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কিছু লোক ‘কিল্লতে ইলম ও কিল্লতে ফাহাম’ অর্থাৎ ‘কম জ্ঞান ও কম বুঝের’ কারণে বলে থাকে যে, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন-
وَمَا آَتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوا وَاتَّقُوا اللَّهَ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ
অর্থ: আমার যিনি সম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের জন্য যা কিছু নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ করো এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন, তা থেকে বিরত থাকো এবং এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ০৭)
মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত তাক্বওয়ার পোশাক পরিধান করার ব্যাপারে তাকিদ দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
يَا بَنِي বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন লিবাস ও পাগড়ী পরিধান করার সময়, নি¤েœাক্ত দোয়া পাঠ করতে হয়-
اَللّٰهُمَّ لَكَ الْحَمْدُ اَنْتَ كَسَوْتَنِيْهِ اَسْاَلُكَ مِنْ خَيْرِهٖ وَخَيْرِ مَا صَنَعَ لَهٗ وَاَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّهٖ وَشَرِّ مَا صَنَعَ لَهٗ.
অর্থ: “আয় মহান আল্লাহ পাক ! আপনার জন্য সকল প্রশংসা মুবারক। আপনিই এ লিবাস আমাকে পরিয়েছেন। আমি আপনার কাছে এর মধ্যে নিহিত কল্যাণ ও এটি যেজন্য তৈরী করা হয়েছে, সেসব কল্যাণ আরজু করি। আমি এর অনিষ্টতা এবং এটি তৈরির অনিষ্টতা থেকে আপনার নিকট আশ্রয় কামনা করছি। ” (আবূ দাউদ ২য় জিলদ; ২০২পৃষ্ঠা, বযলুল মাজহুদ ৬ষ্ঠ জিলদ; ৩৯ পৃষ্ঠা, তিরমিযী শরীফ ১ম জিলদ; ২০৯পৃষ্ঠা, তুহ্ফাতুল আহ্ওয় বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন প্রত্যেকের জন্য প্রত্যেক আমলের ব্যপারে আদর্শ মুবারক। সর্বক্ষেত্রে উনাকেই অনুসরণ করতে হবে। মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللَّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللَّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ ۗ وَاللَّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ ﴿٣١﴾
অর্থ: আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত মুবারক চাও, তবে তোমরা আমাকে (আমার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন প্রত্যেকের জন্য প্রত্যেক আমলের ব্যপারে আদর্শ মুবারক। সর্বক্ষেত্রে উনাকেই অনুসরণ করতে হবে। মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللَّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللَّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ ۗ وَاللَّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ ﴿٣١﴾
অর্থঃ- আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত মুবারক চাও, তবে তোমরা আমাকে (আমার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের বর্ণনাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যেমন লিবাস বা পোশাক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا بَنِي آدَمَ قَدْ أَنزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا
অর্থ: “হে বনী আদম! আমি তোমাদের জন্য লিবাস বা পোশাক নাযিল করেছি।”(পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ; পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ইহুদী-নাছারা অর্থাৎ কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো।”
এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য আলাদা বা নির্দিষ বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কিছু লোক ‘কিল্লতে ইলম ও কিল্লতে ফাহাম’ অর্থাৎ ‘কম জ্ঞান ও কম বুঝের’ কারণে বলে থাকে যে, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের নির্দিষ্ট কোন বর্ বাকি অংশ পড়ুন...












