ফলের খোসা সাধারণত কোন কাজে লাগে না। কোথাও কোথাও হয়তো খোসা জমিয়ে বাগানের সার তৈরি করা হয়; কেউ বা ত্বকচর্চার কাজে ব্যবহার করেন কিন্তু ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে ফলের খোসা ফেলে দেয়া হয়। তবে কোনও কোনও ক্ষেত্রে খোসা ফলের থেকেও বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই খোসা ফেলে দেওয়া বা অন্য কোনও কাজে লাগানোর বদলে খেয়ে দেখতে পারেন। উপকারিতা অঢেল। নিম্নে ৪টি ফলের খোসার উপকারিতার তালিকা-
আপেলের খোসার উপকারিতা:
খোসা সমেত আপেল খাওয়া ভাল, তার কারণ এতে নানাবিধ পুষ্টিগুণ রয়েছে। এছাড়া প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে আপেলের খ বাকি অংশ পড়ুন...
কাঁচা কলা হলো কল্যাণের একটি পাওয়ার হাউস, যা প্রয়োজনীয় খনিজ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং স্বাস্থ্য উপকারিতার একটি অ্যারে গর্ব করে। আসুন কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ অন্বেষণ করি এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই।
কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ:
কাঁচা কলা অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা এগুলিকে একটি ভাল সংযোজন করে তোলে-সুষম খাদ্য. একটি একক মাঝারি আকারের কাঁচা কলায় আনুমানিক ১০০ ক্যালোরি থাকে এবং প্রচুর পুষ্টি সরবরাহ করে, যার মধ্যে রয়েছে-
পটাসিয়াম: কাঁচা কলা হলো পটাসিয়ামের একটি বড় উৎস, যা দৈনিক মূল্যের (ডিভি) ৯%। পট বাকি অংশ পড়ুন...
মিষ্টি আলুর উপকারিতা এতটাই বেশি যে এটাকে শীতকালীন সুপার ফুড বললেও ভুল হবে না। শীতকালে মিষ্টি আলু খেলে নানা উপকারিতা মিলবে। যেমন-
হজমে সহায়ক:
মিষ্টি আলুতে থাকা প্রাকৃতিক ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তাদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী। এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ভিটামিনের পাওয়ার হাউস:
মিষ্টি আলুতে ভিটামিন এ, বি৬, সি এবং ম্যাঙ্গানিজসহ প্রয়োজনীয় অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সময়ে উচ্চ রক্তচাপ এমন এক নীরব রোগ, যা প্রায় প্রতিটি ঘরে দেখা যায়। এটি একবার বেড়ে গেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। তাই জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা অপরিহার্য। সঠিক খাবার বেছে নিতে পারলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেক সহজ হয়। এমনই একটি উপকারী খাবার হলো কালোজিরা। ছোট্ট এই বীজের ভেতরে লুকিয়ে আছে অসাধারণ চিকিৎসাগুণ। নিয়মিত অল্প পরিমাণে কালোজিরা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। জেনে নিন এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা-
রক্তনালী শিথিল করে রক্তপ্রবাহ সহজ করে: কালোজিরার অন্যতম কার্যকর উপাদান থাইম বাকি অংশ পড়ুন...
স্ট্রবেরি শুধুমাত্র সুস্বাদু নয়, এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে। শীতকাল আসলেই আমাদের শরীরের অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়-ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, আর মিষ্টি খাবারের প্রতি আকাক্সক্ষাও বাড়ে। এই সময়ে যদি প্রাকৃতিক মিষ্টি কিছু খেতে চান, তবে স্ট্রবেরি সবচেয়ে ভালো পছন্দ। জেনে নিন স্ট্রবেরির উপকারিতা-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
স্ট্রবেরিতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে, যা শীতকালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়তা করে। ফলে ঠান্ডা, ফ্লু বা অন্যান্য মৌসুমী সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করা সম্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্তের উপকারিতা
১. শিশুর বৃদ্ধিতে সহায়ক: গরুর গোস্ত খেলে তা আমাদের বুদ্ধি-বৃত্তিক গঠন, শারীরিক বর্ধন ও রক্ত বর্ধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
৮৫ গ্রাম গরুর গোস্ত ৯-১৩ বছর বয়সী শিশুর দৈনিক চাহিদার ১২৫ শতাংশ ভিটামিন বি-১২।
৯০ শতাংশ প্রোটিন, ৩২ শতাংশ আয়রন।
২৯ শতাংশ নায়াসিন।
৭৪ শতাংশ জিঙ্ক।
৪২ শতাংশ সেলেনিয়াম।
৩২ শতাংশ ভিটামিন বি৬।
২৩ শতাংশ রিবোফ্লেভিন।
১৬ শতাংশ ফসফরাস থাকে।
২. খনিজের অভাব দূর করে: শরীরে খনিজের অভাবে সৃষ্ট অসুখ-বিসুখ দূর করতে কাজ করে গরুর গোস্ত। কারণ এটি খনিজ লবণের দুর্দান্ত উৎস। গরুর গোস্তে থ বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক ধরনের খাবার ও পানীয় আছে যেগুলো লিভারের যতœ নিতে সাহায্য করে। যেমন- ওটমিল, গ্রিন টি, বেরি ফল, জয়তুনের তেল এবং রসুন।
অন্যদিকে, অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত, লবণাক্ত এবং মিষ্টি খাবারগুলো লিভারের জন্য হজম করা কঠিন হয়। লিভারের স্বাস্থ্য আমাদের সামগ্রিক শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি লিভার অসুস্থ হয়ে যায়, তাহলে তা লিভারের রোগ বা বিপাকজনিত (সবঃধনড়ষরপ) সমস্যার কারণ হতে পারে।
যদিও সব ঝুঁকির কারণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়, তবে কিছু নির্দিষ্ট খাবার ও পানীয় গ্রহণ করলে লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আজকের এই লেখায় এমন কিছু খ বাকি অংশ পড়ুন...
সিরকার উপকারিতা :
ক) বিভিন্ন প্রকার রোগের চিকিৎসায় :
১. সিরকা খেলে দ্রুত দেহের ওজন কমে।
২. ব্রণ ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
৩. ক্ষুধা কম লাগে।
৪. পেটের চর্বি কমায়।
৫. উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং হৃৎপি- সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী।
৭. হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়াসহ অস্ত্রের অন্যান্য রোগে উপকারী।
৮. ২ চা চামচ সিরকা ও ২ চা চামচ গোলাপ পানি নিয়ে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে ব্রণ দূর হয়।
খ) বিভিন্ন রান্নায় :
৭. চর্বিযুক্ত খাবার রান্নার সময় কিছু সিরকা ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
৯. রান বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাচীনকাল থেকেই দুধকে একটি পরিপূর্ণ খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস হিসেবে চিকিৎসকরা সব বয়সের মানুষকে নিয়মিত দুধ পানের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দুধে সামান্য মধু যোগ করলে এর উপকারিতা কেবল কয়েক গুণই বেড়ে যায় না, এটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক চাহিদা পূরণেও সহায়তা করে।
কেন খাদ্যতালিকায় মধু মেশানো দুধ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, সেই বিষয়ে আলোচনা করা হলো-
* হজমশক্তি বৃদ্ধি ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি:
দুধের সঙ্গে মধু মেশালে পানীয়টির স্বাদ বহুগুণ বাকি অংশ পড়ুন...












