নিজস্ব সংবাদদাতা:
পার্বত্য চট্টগ্রামে বছরে এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদা আদায় হয় বলে জানিয়েছে সাবেক সেনা সদস্যদের সংগঠন এক্স-ফোর্সেস অ্যাসোসিয়েশন।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘অশান্ত পাহাড় সর্বভৌমত্বে হুমকি! জাতীয় নিরাপত্তায় করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক লেফটেন্যান্ট (অব.) সাইফুল্লাহ খাঁন সাইফ এ তথ্য জানান।
সেমিনারে সাইফুল্লাহ খাঁন সাইফ বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম অশান্ত হওয়ার কারণগুলো হলো- পাহাড়ি সশস্ত্র গ্রুপের বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যক্রম, পাহাড়ি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে আ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দরকার।
এবং বর্তমান গোয়েন্দা ব্যার্থতার বিপরীতে শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটও বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
খাগড়াছড়িতে সম্প্রতি পাহাড়ি উপজাতিরা যে সহিংসতা চালিয়ে যাচ্ছে, এর নেপথ্যে ইন্ধন জুগিয়েছে যেসব গুজব সেগুলোকে চিহ্নিত করা গেছে।
খাগড়াছড়িতে ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে পাহাড়ি এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। পরপরই ২৪ সেপ্টেম্বরে ‘শয়ন শীল’ নামে পাহাড়ি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠনের দ্বারা অভিযুক্ত একজনকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু সংগঠিতভাবে গুজব রটিয়ে বাঙালিদের বিরুদ্ধে উস্কানি ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা চলে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে অন্য দেশের কিংবা বাংলাদেশের ভিন্ন ঘটনার ভিডিও/ছবিকে খাগড়াছড়ির বলে দাবি করা হয়। বাংলাফ্য বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলায় সহিংসতা ও দুষ্কৃতকারীদের হামলায় তিনজন পাহাড়ি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন মেজরসহ ১৩ সেনাসদস্য, গুইমারা থানার ওসিসহ তিনজন পুলিশ সদস্য এবং আরও অনেকে।
গতকাল রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এ মর্মে আশ্বস্ত করা হয়েছে যে, এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে অতি শিগগির তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনো অপরাধীকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
এদিকে খাগড়াছড়ি থেকে সংবাদদাতারা জানিয়েছেন, জেলার গু বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ বলেছে, খাগড়াছড়িতে ধর্ষণের প্রতিবাদ ও আন্দোলনের পেছনে তৃতীয় পক্ষের ইন্ধন আছে। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় সে এই অভিযোগ তুলে।
পাহাড়ি শিক্ষার্থীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনার জেরে পাহাড়ি উপজাতিরা গত কয়েক দিন ধরে অবরোধ, মিছিল, সমাবেশ ও সবশেষ সহিংস পরিস্থিতির পর খাগড়াছড়িতে এখন থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। উপজাতিরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে সেনাবাহিনীর উপর হামলা করে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করার অপচেষ্টা করে।
বাকি অংশ পড়ুন...
খাগড়াছড়ি সংবাদদাতা:
উত্তপ্ত খাগড়াছড়িতে সাত প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিজিবির সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন।
গতকাল শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিজিবি সদর দপ্তর থেকে জনসংযোগ কর্মকর্তার শরীফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানান।
এদিকে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় খাগড়াছড়ি পৌরসভাসহ সদর উপজেলা এবং গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন।
এদিকে এক শিক্ষার্থীকে দলবদ্ধ ধর্ষণে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ডাকা অবরোধকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা-না বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাসরত উপজাতিরা চাইলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে আগ্নেয়াস্ত্র রাখতে পারবে। আসামের ভারতীয় জনতা পার্টির নেতৃত্বাধীন সরকার এ সংক্রান্ত লাইসেন্স নীতির অনুমোদন করেছে। ‘অরক্ষিত বা প্রত্যন্ত অঞ্চলে’ বসবাসরত নাগরিকদের আত্মরক্ষার জন্য এই নতুন ব্যবস্থা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) অস্ত্রের লাইসেন্স পেতে আবেদনের জন্য আসাম সরকার একটি ডিজিটাল পোর্টাল চালুও করেছে।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত জানিয়েছে, বাকি অংশ পড়ুন...
সম-অধিকার নিয়ে এত হইচই। কিন্তু কথিত এই ‘সম-অধিকার’ শুধুমাত্র অমুসলিম-বিধর্মী ও বেপর্দা নারীদের ক্ষেত্রেই কেন বেশি উচ্চারিত হয়। হিন্দুরা পূজা করবে, বৌদ্ধরা ফানুস ওড়াবে, উপজাতিরা বৈসাবি করবে তখনই সম-অধিকারের পতাকাবাহীদের দেখা যায়। তখন দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়, যানজট সৃষ্টি করে মণ্ডপে পূজা হতে থাকে। উচ্চ শব্দে ঢোল-তবলা ও উলুধ্বনি হতে থাকে। রং ছিটাছিটি হতে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
কিন্তু যখন মুসলমান নারী পর্দা করতে চায়, তখন নিরাপত্তার অজুহাতে তার চেহারা খুলতে বলা হয়, তাকে ছবি তুলতে বাধ্য করা হয়, পর্দা করলে চাক বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর্র্বতীকালীন তথাকথিত সরকারকে অনধিকার চর্চা বন্ধ করতে হবে এবং দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হবে। যদি ক্ষমতা না ছাড়ে তবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম রক্ষার্থে এবং দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের স্বার্থে এই অবৈধ সরকারকে উৎখাত করতে হবে। এমন দাবিতে সমাবেশ করেছেন ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-শ্রমিক-জনতা।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে এক সমাবেশে তারা এই দাবি তুলে ধরেন।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, জনগণের দাবী, সেনাবাহিনীসহ নিরাপত্তা বা প্রতিরক্ষা বাহিনীকে অনতিবিলম্বে দেশের শাসন ক্ষমতা গ্রহণ করা উচিত। নতুবা বাকি অংশ পড়ুন...












