৭৬. প্রসঙ্গ : আযীযুল হককে ‘হদস’ আমীনীকে ‘কমিনী’ ও মুহিউদ্দীনকে ‘মাহিউদ্দীন’ বলা দলীলসম্মত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : তারা বলে থাকে যে, কারো নাম পরিবর্তন করে ‘খারাপ’ নামে সম্বোধন করা জায়িয নেই।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : সকলেরই জানা যে, আবূ জাহিলের প্রকৃত নাম ছিল আমর বিন হিশাম। তার দুনিয়াবী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার কারণে তাকে ‘আবুল হিকাম তথা জ্ঞানের পিতা’ উপাধি দেয়া হয়। কিন্তু সত্যকে প্রত্যাখান করায় আখিরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তার উপাধি ‘আবূল হিকাম’কে পরিবর্তন করে নতুন উপাধি দিয়েছিলেন ‘আবূ জাহিল’ অর্থা বাকি অংশ পড়ুন...
বুযুর্গ ব্যক্তি শরাবখানায় গিয়ে হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার যারা বন্ধু-বান্ধব ছিল তাদেরকে বললেন, কোথায় বিশর রহমতুল্লাহি আলাইহি? উনার সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে পয়গাম এসেছে।
উনি দেখত পেলেন হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাতাল অবস্থায় রয়েছে শরাব পান করে। তিনি সেখানে গিয়ে বললেন, হে বিশর রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনার কাছে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে পয়গাম এসেছে। তিনি মাতাল অবস্থায় বললেন, হে ব্যক্তি! শাস্তির পয়গাম, না শান্তির পয়গাম? বলা হলো, আপনার জন্য শান্তির পয়গাম এসেছে।
হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আ বাকি অংশ পড়ুন...
সে আরো দোয়া করলো, কান্নাকাটি করলো, তারপর সে তার মাথা উত্তোলন করলো এবং সামনে বসা হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে বললো, হুযূর! আমাকে আপনি চিনেছেন?
হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, “কে তুমি”?
আপনার কি স্মরণ নেই, বছরার বাজারে একবার এক ইহুদী মহিলা, একটা কুকুরকে রুটি খাওয়াচ্ছিলো, আপনি নিষেধ করেছিলেন। আমি সেই মহিলা। আমি বলেছিলাম, হুযূর! মহান আল্লাহ পাক তিনিতো দিলের খবর রাখেন।
হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, তুমি কি সেই মহিলা? মহিলা বললো, হুযূর! আমি যে দান করেছিলাম তার বদৌলতে মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “প্রত্যেক হিজরী শতকের শুরুতে মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের ইছলাহর জন্য এমন একজন ব্যক্তিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ছারছিনা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা ৬০ বর্ষ ১লা সংখ্যা ১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা না মেনে নাফরমান হয়ে বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বেয়াদবীমূলক উক্ত বক্তব্যের শরঈ ফায়ছালা জানতে ইচ্ছুক।
জাওয়াব: (৪র্থ অংশ)
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর বাকি অংশ পড়ুন...
(১৯৮-১৯৯)
ارتحل الى مذهب الشافعي يعزّر. سراجية.
অর্থ: যে ব্যক্তি (ব্যক্তিগত স্বার্থে সুযোগ সন্ধানীর মতো) নিজ মাযহাব পরিত্যাগ করে শাফিয়ী মাযহাব গ্রহণ করে সে শাস্তির উপযুক্ত। অনুরূপ ‘সিরাজিয়াহ’ কিতাবে উল্লেখ আছে। (আদ্ দুররুল্ মুখতার শরহে তানউয়ীরুল্ আবছার ফী ফিকহিল্ মাযহাবিল্ ইমাম আবী হানীফাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি: আল্লামা ফক্বীহ ইমাম মুহম্মদ আলাউদ্দীন বিন্ আলী হাছ্কাফী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ওফাত: ১০৮৮ হিজরী অধ্যায়: হুহূদ পরিচ্ছেদ: তা’যীর ৬ষ্ঠ খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা প্রকাশনা: দারুল্ কুতুবিল্ ইলমিয়াহ বাইরূত লিব্নান, সিরাজিয়াহ, ফতয়া বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই যে ওয়াকেয়াগুলো বলা হচ্ছে, সেগুলো ফিকির করে শুনতে হবে।
فِكْرُ سَاعَةٍ خَيْرٌ مِّنْ عِبَادَةِ سِتِّيْنَ سَنَةٍ
অর্থ: কিছুক্ষণ সময় ফিকির করা ষাট বৎসর ইবাদত থেকে উত্তম।
কাজেই প্রত্যেকেরই এটা ফিকিরের বিষয় রয়ে গেছে, চিন্তার বিষয় রয়ে গেছে। কাজেই যেটা বলা হচ্ছে, খুব মনোযোগ দিয়ে শুনবেন, তাহলে বুঝতে সোজা হবে। আর ফিকির না করলে সেটা বুঝা কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস স বাকি অংশ পড়ুন...
‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিবলা উন বাকি অংশ পড়ুন...
যে যত বেশী মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের নিসবত মুবারক হাছিল করবে সে তত বেশী কামিয়াবী হাছিল করবে। আর সেই নিসবত-তা‘য়াল্লুক্ব হাছিল করার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছেন- কামিল শায়েখ। এ বিষয়টি ভালোভাবে উপলব্ধি করার লক্ষ্যে প্রাসঙ্গিক একখানা ওয়াক্বেয়াহ মুবারক উনার অবতারণা- হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে চিনেন না, এমন কোন আলিম পৃথিবীর বুকে নেই। উনারই জীবনী মুবারক-এ ঘটে যায় বাকি অংশ পড়ুন...
‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিবলা উন বাকি অংশ পড়ুন...
- Pre
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- 23
- 24
- 25
- 26
- 27
- 28
- 29
- 30
- 31
- 32
- 33
- 34
- 35
- 36
- 37
- 38
- 39
- 40
- 41
- 42
- 43
- 44
- 45
- 46
- 47
- 48
- 49
- 50
- 51
- 52
- 53
- 54
- 55
- 56
- 57
- 58
- 59
- 60
- 61
- 62
- 63
- 64
- 65
- 66
- 67
- 68
- 69
- 70
- 71
- 72
- 73
- 74
- 75
- 76
- 77
- 78
- 79
- 80
- 81
- 82
- 83
- 84
- 85
- 86
- 87
- 88
- 89
- 90
- 91
- 92
- 93
- 94
- 95
- 96
- 97
- 98
- 99
- 100
- 101
- 102
- Next












