মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না।”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে মসজিদ কমিটিগুলোতে দেখা যায়, যে যতবেশি মসজিদে টাকা-পয়সা দেয় বা এলাকায় যে যত প্রভাবশালী তাদেরকেই কমিটির সভাপতি-সেক্রেটারী করা হয়। এ কারণে দেখা যায়, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাতো বটেই পাড়ার বড় বড় সন্ত্রাসীদেরকেও অনেক সময় কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হয়। নাউযুবিল্লাহ! আর এ সকল ফাসিক-ফুজ্জার কমিটি সদস্যদের তোয়াজ করেই মসজিদের ইমামতীর দায়িত্ব নিয়ে থাকে উলামায়ে সূ’রা। আর ওই কমিটিকেই রাজি-খুশি করার প্রতিযোগিতায় থাকে ওই সকল কথিত ইমাম-খতীব উলামায়ে ছুরা। কারণ কমিটিকে যে যত সন্তুষ্ট রাখতে পারবে সে ইমাম-খতীব ততবেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ কর বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকৃত হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি শুধু গরুই কুরবানী হয়ে থাকে প্রতিবছর। প্রশ্ন হলো, এত বিপুল পরিমাণ কুরবানীর জন্য যতবেশি আয়োজন, প্রস্তুতি ও সময় প্রয়োজন সেটা কি আমাদের দেশের গরু-ছাগল ব্যবসায়ী ও এর ক্রেতারা পেয়ে থাকেন? যারা গরু ব্যবসার সাথে জড়িত ও যারা প্রতিবছর গরু কুরবানী দিয়ে থাকেন, তারাই জানেন- তারা যে এর জন্য কতবেশি বিড়ম্বনা, হয়রানি ও চাপ সহ্য করে থাকেন।
এরই মধ্যে অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, সরকার এবার কুরবানীর গরু-ছাগল ইত্যাদি কেনাবেচার জন্য মাত্র ৩ দিন সময় বেঁধে দিয়েছে। শুধু এতটুকু নয়, বিভিন্ন ভুয়া অজুহাত তুলে কুরবানীর পশুর হা বাকি অংশ পড়ুন...
ইউরোপিয়ান খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের নাকে শাস্তি স্বরূপ অনেকেই গোলাপফুল শুঁকাতো। কারণ খ্রিস্টানগুলো গোলাপের সুগন্ধি সহ্য করতে পারতো না। কথায় আছে- শুকর শুঁকতে পারে না- আতরের ঘ্রাণ।
ইউরোপিয়দের এই দুর্গন্ধময় ইতিহাস নিয়ে তাদের নিজস্ব ঘরানার ঐতিহাসিক সেন্ডর মারাই লিখেছে, ইউরোপিয়ান বারজিউসরা উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকেও জীবনে মাত্র দুইবার গোসল করতো। অসুস্থতার সময় ও বিয়ের সময়ে!
ইউরোপে গোসলখানা নির্মাণ আইনত দ-নীয় অপরাধ ছিল। স্পেনশাসক ‘দ্বিতীয় ফিলিপ’ তার রাজ্যে গোসলখানা নির্মাণের নিষেধ জারি করেছিলো। স্পেনের ১ম ইসাবেলা গ্রানাডা বাকি অংশ পড়ুন...
ইংরেজিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত এবং মহাপবিত্র নাম মুবারক “সাইয়্যিদুনা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” লিখলে প্রথমে ‘গ’ অক্ষরটি আসে। সেই হিসেবে ইংরেজি বর্ণমালা অনুযায়ী ‘গ’ অক্ষরটি ১৩ নম্বরে আসে। সে জন্য এই যবন, মেøচ্ছ, অস্পৃশ্য কাফির-মুশরিকগুলি তাদের কোন প্লেন, রেল, লঞ্চ-এ তের নম্বর সিটটি রাখে না। কোন হোটেলে তের নম্বর রুম রাখে না। লেখা বাহুল্য, মুসলমানরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নাম মুবারক ই বাকি অংশ পড়ুন...
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না। ”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
এটা সবারই জানা আছে, পড়ালেখা করুক আর না করুক- সবাই এই কথাটিকে আওড়িয়ে থাকে। ‘শিক্ষা জাতির মেরুদ-’। কিন্তু শিক্ষা নামক এই মেরুদন্ড নিয়ে এ দেশের মুসলমানদের কখনো কোনো চিন্তা-ভাবনা করে থাকে বলে মনে হয় না। কারণ আজ অনেক বছর থেকেই দেশের প্রচলিত সিলেবাসে, পাঠ্যবইগুলোতে ইসলামী শিক্ষাকে একপাশে সরিয়ে যেভাবে হিন্দুত্ববাদ, নাস্তিক্যবাদ শিক্ষা দেয়া হচ্ছে তা কারোই নজর এড়ানোর কথা নয়। কারণ নিজের সন্তান, ভাই-বোনরাইতো ওইসব বই পড়ে থাকে। বাসায়ও এনে রাখে। ওইসব ছাত্রছাত্রীদের পিতামাতা অভিভাবকরা কি কখনো এইসব বই একবারের জন্যও খুলে দেখেনি? তাছাড়া ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহিলাদের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিশ্বজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার শেষ নেই। অথচ মহিলাদের মহিমান্বিত কে করেছে তা এখনো অনেক মহিলা নিজেরাই অবগত নন। ফলে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার নামে ভয়াবহ বিপদের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। পৃথিবীতে মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম সর্বপ্রথম মহিলাদের যথাযোগ্য সম্মান ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত করেছে। দ্বীন ইসলাম পূর্বযুগে মহিলাদের মানুষ হিসেবে গন্য করা হতো না। স্ত্রী হিসেবে তারা ছিল চরম অবহেলার স্বীকার। কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণকে সামাজিক কলঙ্কের বোঝা মনে করে জীবন্ত কবর দেয়া হতো। সমাজে মেয়ে হিসেবে জন্ম নেয়া অভিশা বাকি অংশ পড়ুন...












