যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, যিনি খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উছীলা মুবারকে উনাদেরকে ইছলাহ মুবারক করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এরপর যখন এই ঘটনাটি সংঘটিত হয়ে যায় এবং ইফক্বের বিষয়টা প্রকাশ হয়ে যায় তখন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ক্বসম করলেন। যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! যারা এতে জড়িত তাদেরকে আমি কখনও কোন প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা করব না। উনার খালাতো ভাই যিনি বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাই বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই পবিত্র ছলাত বা নামায মু’মিনদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ে’।
পবিত্র ছলাত বা নামায সম্মানিত শরীয়ত উনার একটি বুনিয়াদী ফরয ইবাদত। সুবহানাল্লাহ! যা ইহকালে গুনাহখতা ক্ষমা করার ও পরকালে জান্নাত অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করার একটি অন্যতম মাধ্যম।
তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- যথাযথভাবে পাঁচ ওয়াক্ত পবিত্র ছল বাকি অংশ পড়ুন...
কিছু নামধারী মাওলানা যারা মূলত মানুষের ঈমান নষ্টের কাজে ব্যস্ত রয়েছে। বিশেষ করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক খাটো করাই তাদের মূল কাজ। এরা প্রচার করছে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যিকির মুবারক করা যাবে না। করলে সেটা শিরিক হয়ে যাবে। নাঊযুবিল্লাহ!
আসলেই কি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যিকির মুবারক করলে শিরিক হবে? সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে এ বিষয়ে কি বলা হয়েছে? সেটাই আমরা দেখবো নিম্নোক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
যখন একথা বলা হলো, হযরত আবূ ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি মনে মনে ফিকির করলেন, এমন একটা মেয়েকে বিবাহ করে তার মাধ্যমে কোন খিদমত নেয়া কখনই সম্ভব হবে না। বরং তাকেই খিদমত করতে হবে। কিন্তু পরক্ষণেই ফিকির করলেন, যেহেতু মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারকের জন্য, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক দরকার রয়েছে, যদি হযরত আব্দুল্লাহ সাওমাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি ক্ষমা না করেন, তাহলে পরকালে জবাবদিহী করবেন কি করে? ইত্যাদি ইত্যাদি চিন্তা করে সম্মতি প্রকাশ করলেন, ঠিক আছে, যদ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। বিগত ৮ই মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
নছীহত মুবারক উনার শুরুতে তিনি পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ উনার ৯ ও ১০ তারিখ রোজা রাখার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেন। ১লা তারিখ হতে ১০ তারিখ পর্যন্ত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফাজায়েল ফজীলত সম্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। বিগত ৮ই মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
নছীহত মুবারক উনার শুরুতে তিনি পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ উনার ৯ ও ১০ তারিখ রোজা রাখার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেন। ১লা তারিখ হতে ১০ তারিখ পর্যন্ত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফাজায়েল ফজীলত সম্প বাকি অংশ পড়ুন...
জাওয়াব:
যদি শরঈ ওজর থাকে আর শরীয়তসম্মত কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করে তবে গুনাহ হবে না। তবে শরীয়ত উনার খেলাফ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করলে অবশ্যই গুনাহ হবে। দুই জন সন্তান বা চার জন সন্তানও যদি থাকে, আর একজন দুগ্ধপায়ী সন্তান যদি থাকে তারপরও যদি সন্তানসম্ভবা হয় তাহলে অন্য কিছু করাটা শরীয়তসম্মত হবে না। যার নছীবে সন্তান আছে, তার সন্তান হবে। আর যাদের নছীবে সন্তান নাই তারাতো সন্তান পায় না। এখন সন্তান না হওয়ার জন্য শরঈ কোন ব্যবস্থা নেয়া জায়েয আছে। কিন্তু সন্তান ধারণ করার পর নষ্ট করা কুফরী হবে। গোনাহ হবে মানে কুফরীই হবে।
মানুষ সাধারণ মাসয়ালাগ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ইহরাম অবস্থায় সুগন্ধি ব্যবহার করলে তার কি হুকুম?
জাওয়াব:
কোন এক পূর্ণ অঙ্গ অথবা তার চেয়ে অধিক স্থানে সুগন্ধি ব্যবহার করলে দম দেয়া ওয়াজিব হবে। আর যদি কোন এক অঙ্গের চেয়ে কম স্থানে সুগন্ধি ব্যবহার করে তাহলে ছদকা দেয়া ওয়াজিব হবে।
আর যদি কেউ কোন ওজরে অথবা বিশেষ কারণে সুগন্ধি লাগায় বা ব্যবহার করে অথবা মাথা কামায় অথবা সেলাই করা কাপড় পরে তাহলে তাকে নিম্নের তিনটি হুকুমের যে কোন একটি হুকুম অবশ্যই পালন করতে হবে।
(১) ইচ্ছা করলে সে একটি ছাগল কুরবানী করতে পারে।
(২) অথবা ছয়জন মিসকীনকে ‘তিন ছা’ (১০ সের ১১ ছটাক) খাদ্য বন্টন করে দিবে।
(৩) অ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
কোন হাজী ছাহেব যদি সাঈ না করে তার কাফফারা কি?
জাওয়াব:
সাঈ করা ওয়াজিব। সাঈ যদি না করে তাহলে একটি ছাগল দম দেয়া ওয়াজিব হবে।
সুওয়াল:
কংকর নিক্ষেপ করা কেউ যদি তরক করে তার উপর কি ওয়াজিব হবে?
জাওয়াব:
কংকর নিক্ষেপ করা হচ্ছে ওয়াজিব। যদি সমস্ত কংকর নিক্ষেপ করা ছেড়ে দেয় তাহলে দম দেয়া ওয়াজিব হবে। প্রতিদিনের জন্য যে কয়েকটি কংকর নিক্ষেপ করা ওয়াজিব তার অধিকাংশ যদি ছেড়ে দেয় তাহলে দম দেয়া ওয়াজিব। আর যদি অর্ধেকের কম সংখ্যক ছেড়ে দেয় তাহলে প্রত্যেক কংকরের জন্য এক ফিৎরা পরিমাণ ছদকা করা ওয়াজিব।
আর যদি ৩ জমরার এক জমরায় কংকর নিক্ষেপ করা ছেড়ে বাকি অংশ পড়ুন...












