নিজের বদ নযর নিজের উপর, নিজের সন্তানদের উপর এবং সম্পদের উপর লাগতে পারে:
বণি ইসরাইলের এক বাদশাহ ছিলো। সে দুইজন পুত্র সন্তান রেখে মারা যায়। তার পরিত্যক্ত সম্পদ ছিলো আট হাজার দীনার। পুত্রদ্বয় ঐ অর্থ-সম্পদ সমান ভাগে ভাগ করে নিলো।
উল্লেখ্য যে, তারা দুই ভাই। এক ভাই ছিলো ঈমানদার। অপরজন ছিলো কাফির। এক ভাই তার এক হাজার দীনার দিয়ে এক খন্ড জমি ক্রয় করলো। আর এক ভাই এক হাজার দীনার মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় দান করে দিল। আর বললো, আয় বারে ইলাহী! আমার ভাই এক হাজার দীনার দিয়ে পৃথিবীর ভূমি ক্রয় করেছে। আর আমি এক হাজার দীনারের মাধ্যমে জান্নাতের জমি বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, “হে ব্যক্তি! তুমি কি নিজের কানে শুনেছ যে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার যবান মুবারকে একথা বলেছেন”
সে বললো, হ্যাঁ, আমি শুনেছি।
হযরত আবু বকর ছিদ্দীক আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, হ্যাঁ, আমি বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সত্য কথাই বলেছেন।
তিনি যখন একথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদ শাহ মখদুম রুপোশ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নছবনামা মুবারক: হযরত সাইয়্যিদ আব্দুল কুদ্দুস ওরফে হযরত শাহ্ সাইয়্যিদ শাহ মখদুম রুপোশ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (১) হযরত সাইয়্যিদ আজাল্লা শাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা হযরত (২) আব্দুল কাদের জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৩) হযরত সাইয়্যিদ আবু আব্দুল্লাহ মুসা রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৪) হযরত সাইয়্যিদ আবু আবদুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৫) হযরত সাইয়্যিদ ইয়াহইয়া জাহেদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৬) হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা ( বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আত্বওয়ালু ইয়াদান সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ও পবিত্র নাম মুবারক হযরত যয়নাব আলাইহাস সালাম
কুরাইশ গোত্রের বনু আসাদ বংশে উনার বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ।
উনার সম্মানিত পিতার নাম হযরত জাহাশ আলাইহিস সালাম, যিনি ইসলাম-পূর্ব যুগে বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। পিতার দিক থেকে তিনি ১০ম পুরুষে গিয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মিলিত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ।
উনার ৯ম পূর্ব-পুরুষ হচ্ছেন হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি তখন এই পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করলেন-
إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِنْدَ اللَّهِ أَتْقَاكُمْ
“মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সবচেয়ে সন্মানিত ঐ ব্যক্তি, যে সবচেয়ে বেশী পরহেযগার। ”
মহান আল্লাহ পাক তিনি এটা বলে দিলেন। এখন আমি যেটা বলছিলাম সেটা হলো, তাকওয়ার স্তর ৩ টা। আদ্না, আওসাত ও আ’লা।
আদ্না দরজাটা কেমন? বলা হয়ে থাকে, আদ্না দরজাটা সাধারণ দরজা। জাহান্নামের দায়েমী বা স্থায়ী আযাব হতে বাঁচার জন্য যে আমল সেটাকে আদ্না দরজার তাকওয়া বলা হয়ে থাকে। সেটার মেছাল হলো যেমন পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন-
يَاأَيُّهَا ا বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তোমরা ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারো তাহলে তোমরা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বেমেছাল মহব্বত মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহপাক তিনি আদেশ মুবারক করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা মেথি দ্বারা আরোগ্য লাভ কর।
নূর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহপাক তিনি আদেশ মুবারক করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা মেথি দ্বারা আরোগ্য লাভ কর।
নূর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে দশ বছর অবস্থান মুবারক করেছেন। প্রতি বছরই তিনি পবিত্র কুরবানী মুবারক করেছেন; কখনও তা ছাড়েননি এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও পবিত্র কুরবানী করার ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ اَقَامَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْمَدِيْنَةِ عَشْرَ سِنِيْنَ বাকি অংশ পড়ুন...
আবূ লাহাবের ভয়াবহ পরিণতি:
তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমি যদি তোমাদের বলি যে, শত্রুসৈন্য উপত্যকায় এসে পড়েছে, তারা তোমাদের উপর অতর্কিত আক্রমণ করতে উদ্যত, তোমরা কি আমাকে বিশ্বাস করবে? তারা একবাক্যে বললো, হ্যাঁ আমরা আপনাকে সর্বদা সত্য পেয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি। তখন তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন-
فَإِنِّي نَذِيرٌ لَكُمْ بَيْنَ يَدَيْ عَذَابٍ شَدِيْدٍ
‘আমি তোমাদের সম্মুখে কঠিন শাস্তির ভয় প্রদর্শন করছি। ’ এটা শুনে আবূ লাহাব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যারা পবিত্র কুরবানী করবে তাদের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- ওয়াজিব কুরবানী আদায় করার পর যদি সম্ভব হয়; আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবু বাকি অংশ পড়ুন...












