দাম না পেয়ে আলুচাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কৃষক
সামনের বছর আবার আলুর দাম বাড়লে তখন আমদানীও করবে সরকার
কিন্তু এখন কৃষকের কাছ থেকে আলু কিনতে নির্বিকার
আলু রফতানীর সব বাধা দূর করা দরকার
চলতি বছর উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য না পেয়ে আলু চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন দেশের কৃষকরা। একসময় লাভজনক ‘সোনার ফসল’ হিসেবে পরিচিত আলু এখন কৃষকের বোঝায় পরিণত হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়েছে, অথচ বাজারে দাম নেই। ফলে অনেক কৃষক উৎপাদন ব্যয়ও তুলতে পারছেন না। হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয়, দালালচক্রের দৌরাত্ম্য আর ন্যায্যমূল্যের অভাবে লোকসানে পড়েছেন তারা। অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাজারে আলুর দাম কমতে কমতে এখন কেজি ১৮ থেকে ২০ টাকায় নেমে এসেছে। টিসিবির তথ্যানুযায়ী, গত বছরও এ সময়ে আলু বিক্রি হয়েছে মানভেদে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। সে হিসাবে বছরের ব্যবধানে আলুর দাম কমেছে ৬০.৯১ শতাংশ।
কৃষকদের স্বার্থরক্ষায় সরকার গত ২৭ আগস্ট ৫০ হাজার টন আলু কেনার ঘোষণা দিয়েছিল। একই সঙ্গে কোল্ড স্টোরেজ গেটে ন্যূনতম বিক্রয়মূল্য ২২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু ব্যবসায়ীরা বলছেন, কোনো পদক্ষেপই কার্যকর হয়নি। এখনো ১০-১২ লাখ টন আলু কোল্ড স্টোরেজে পড়ে আছে। অথচ বিক্রির জন্য হাতে আছে মাত্র দুই মাস সময়।
কারওয়ান বাজা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর কয়েকটি চালের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মান ও প্রকারভেদে গত এক থেকে দেড় মাসে খুচরায় কেজিতে দাম বেড়েছে পাঁচ থেকে সাত টাকা। একই পরিস্থিতি ধান উৎপাদন এলাকা নওগাঁ, রংপুর, কুষ্টিয়া অঞ্চলেও। সেখানে খুচরায় কেজিতে বেড়েছে সর্বোচ্চ সাত টাকা।
ছোট ব্যবসায়ী ও মিল মালিকদের অভিযোগ, বেশি মুনাফার আশায় মৌসুমের শুরুতেই ধান কিনে মজুত করেন করপোরেট গ্রুপ ও অটোরাইস মিল মালিকরা। বাজার এখন তাদের নিয়ন্ত্রণে, তারা চাল মজুত করে বেশি দামে বিক্রি করছেন। এতে ভোক্তার পাশাপাশি জিম্মি হয়ে পড়েছেন খুচরা ব্যবসায়ী ও ছোট চালকল মালিকরা। ত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীসহ দেশের বাজারে হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে ডিম ও পেঁয়াজের দাম। বাজারে সরবরাহ কমায় ও মৌসুমের শেষ সময় হওয়ায় দাম কিছুটা বেড়েছে বলে মনে করেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা।
যদিও ক্রেতাদের অভিযোগ, কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানোর যে পুরনো সিন্ডিকেট বাজারে আছে, তারাই কারসাজি করে এই পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
রাজধানীতে মাস খানেকের বেশি ধরেই স্থিতিশীল ছিল ডিমের বাজার। তবে হঠাৎ করেই বাজারে বেড়ে গেছে দাম। সপ্তাহ ব্যবধানে ডজনপ্রতি ডিমের দাম বেড়েছে অন্তত ১০ থেকে ১৫ টাকা। বাজারে প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভরা মৌসুমে বাজারে চালের দাম হঠাৎ কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ সাধারণ ভোক্তারা।
বিক্রেতারা জানান, হঠাৎ কোরবানির ঈদের পরে চালের দাম বেড়ে যায়। এ সময়ে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি মিনিকেট চালের দাম পাঁচ থেকে সর্বোচ্চ দশ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। চার সপ্তাহ ধরে বাজারে সরু তথা মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামেই। নতুন করে মোটা চালের দামও বস্তাপ্রতি ৫০ টাকা বেড়েছে।
রাজধানীতে চালের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার বাবুবাজারে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঈদের তিন-চারদিন পর হঠাৎ করেই মিনিকেট চালের দাম বস্তা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ইরি বোরোর নতুন চাল আসার পর রাজধানীর বাজারগুলোতে চালের দাম কিছুটা কমেছিল। তবে সে স্বস্তি বেশি দিন টিকলো না। ঈদের পর এখন খুচরা বাজারে চালের দাম ফের বাড়ছে।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দেশের প্রত্যন্ত এলাকার মোকামগুলোতেই চালের দাম বেড়েছে। ঢাকার ব্যবসায়ীদের দাবি, চালকল মালিকরা ঈদের পরে কারবার চাঙ্গা হওয়ায় সঙ্গে এই দাম বৃদ্ধি করেছেন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বিভিন্ন মিলগেটে ৫০ কেজির বস্তাপ্রতি চালের দাম ২৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদের আগের চেয়ে এখন প্রতি কেজি চাল ২ থেকে ৫ টাকা টাকা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
নেত্রকোনা, মৌলভীবাজারসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এ বছর টমেটোর বাম্পার ফলন হলেও কৃষকের মুখে হতাশার ছাপ। উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ার পাশাপাশি বাজারজাতকরণের ব্যয় বেশি হওয়ায় অনেক কৃষক খেত থেকেই টমেটো তুলতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে খেতেই পচে নষ্ট হচ্ছে বিপুল পরিমাণ টমেটো, যা কৃষকের জন্য চরম হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলায় প্রায় ৩৫ হেক্টর জমিতে টমেটো চাষ হলেও বাজারদর এতটাই কম যে উৎপাদন খরচও ওঠানো সম্ভব হচ্ছে না। চকলেঙ্গুরা গ্রামের কৃষক ফজলুল হক এক একর জমিতে ৪০ হাজার টাকা বিনিয়োগ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের বাজারে সবচেয়ে বেশি আমদানি হয় ইরাকের জাহিদি খেজুর। তুলনামূলক দাম কম বলে সাধারণের মধ্যে এই খেজুরের চাহিদা বেশি। তবে সামর্থ্যবানেরা বেশি কেনেন মরিয়ম ও মেডজুল জাতীয় খেজুর। দামি এসব খেজুরে আমদানি ও খুচরায় দামের ব্যবধান জাহিদি খেজুরের চেয়েও বেশি। সর্বোচ্চ ৬৭৫ টাকায় আমদানি মূল্যের বেশিরভাগ মেডজুল খেজুরের খুচরায় দাম ১ হাজার ১০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা পর্যন্ত। আর সর্বোচ্চ ৬৩২ টাকা আমদানি মূল্যের মরিয়ম খেজুর খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১০০ টাকায়। সেই হিসাবে মেডজুল ও মরিয়ম খেজুরে আমদানি মূল্যে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রোজাদারদের ইফতারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ খেজুরের দাম কম হওয়া নিয়ে এবার যে প্রত্যাশা ছিল, তা মুখ থুবড়ে পড়েছে। আশা করা হচ্ছিল, আমদানি খরচ হ্রাস পাওয়া এবং গুটিকয়েক আমদানিকারকের সিন্ডিকেটের অবসান হওয়া- এই দুই কারণে খেজুরের দাম কম থাকবে। কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে, আমদানি বৃদ্ধি এবং সরকারের শুল্ক কমানো-কোনোটারই সুবিধা পাচ্ছে না ভোক্তারা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এখন বাজারে খেজুরের দাম গত বছরের তুলনায় বেশি। সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য বলছে, বর্তমানে গত বছরের তুলনায় গড়ে বাকি অংশ পড়ুন...
গত কয়েক বছর ধরে রোযার মাসে ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে গোশত, দুধ, ডিম বিক্রি করে আসছে মৎস ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। বাজারের চেয়ে দাম কম থাকে বলে এতে ভোক্তাদের ব্যাপক আগ্রহ। কিন্তু এবার মিলবে না গরু ও খাসির গোশত।
আসছে রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য গরু ও খাসির গোশত বিক্রি করবে না মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। শুধু মুরগি, ডিম ও তরল দুধ বিক্রি করবে। সক্ষমতার অভাবে রোববার (১২ জানুয়ারি) সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয় প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর। চড়া মূল্যস্ফীতির বাজারে সরকারের এমন সিদ্ধান্তে হতাশ ভোক্তা ও খামারীরা।
এদিকে রোযার ঠিক আগ বাকি অংশ পড়ুন...












