মন্তব্য কলাম
এবার রোযায় ইফতারীতে একটু মিষ্টি মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় হোটেলের ইফতারী কিনতে ব্যর্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় মুখে এক টুকরা আপেল, আঙ্গুর বা মাল্টা মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। উল্টো এবার রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারের তরফ থেকে বিক্রি হবে না গরু-খাসির গোশত
এবারের সরকার কী তাহলে রোযা ও রোযাদার বিরোধী সরকার? উচ্চ মূল্যস্ফীতির উপর- মড়ার উপর খাড়ার ঘার মত- উচ্চ ভ্যাটের নির্মম কষাঘাতে মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত দরিদ্রদের মহাজর্জরিত ও মহানিপীড়িত করার সরকার!
, ১৫ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ০২ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
গত কয়েক বছর ধরে রোযার মাসে ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে গোশত, দুধ, ডিম বিক্রি করে আসছে মৎস ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। বাজারের চেয়ে দাম কম থাকে বলে এতে ভোক্তাদের ব্যাপক আগ্রহ। কিন্তু এবার মিলবে না গরু ও খাসির গোশত।
আসছে রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য গরু ও খাসির গোশত বিক্রি করবে না মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। শুধু মুরগি, ডিম ও তরল দুধ বিক্রি করবে। সক্ষমতার অভাবে রোববার (১২ জানুয়ারি) সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয় প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর। চড়া মূল্যস্ফীতির বাজারে সরকারের এমন সিদ্ধান্তে হতাশ ভোক্তা ও খামারীরা।
এদিকে রোযার ঠিক আগ মুহুর্তে প্রায় সব ধরনের ফলে সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। আগে যা ২০ শতাংশ ছিল। শুধু তাই নয়, ফলের রস আমদানিতে ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। ফল আমদানিকারকরা বলছেন, ফলের আমদানিতে আগে থেকেই শুল্কের চাপ রয়েছে। এখন শুল্ক আরও বাড়ানোয় দাম আরও বেড়ে যাবে। আগে একটু খরচ হলেও রোযায় সবাই খাবারের তালিকায় কম-বেশি ফল রাখতে পারতেন। এখন বর্ধিত শুল্কের প্রভাবে আসন্ন রোজায় ফলের দাম বেশি পড়বে।
এতদিন এক কেজি আপেলে যেখানে ডিউটি দিতে হয়েছে ৯৫ টাকা, এখন সেখানে ১১৫ টাকা দিতে হবে। মাল্টায় ডিউটি যেখানে ৮৮ টাকা দিতে হতো, এখন ১১৩-১১৪ টাকা হবে। লাল আঙুরের ডিউটি কেজিতে ১০০ টাকা থেকে বেড়ে এখন ১৫০ টাকা হবে। ফলে বাজারে এগুলোর দামও বেড়ে যাবে এবং ব্যবসাও কমে যাবে। আমদানিকারকরা বাধ্য হবেন আমদানি কমাতে। এতে এ খাতে কর্মসংস্থানও কমে যাবে।
ফলের ওপর এত হারে শুল্ক আরোপ কোথাও হয় না। আপেল, কমলার মতো ফলগুলো এখন শুধু বড়লোকের খাবারে পরিণত হচ্ছে। নিম্নবিত্ত দূরে থাক মধ্যবিত্তদেরই এসব ফল এখন কিনে খেতে কষ্ট হবে। বিশেষ করে রোযায় ইফতারীতে সবাই একটু ফল খেতে চায়। কিন্তু এবারের রোযাতে মধ্যবিত্ত নি¤œমধ্যবিত্তদের সে আশার গুড়ে বালি।
রমাদ্বান শরীফ মাসে রেস্তোরাঁগুলোতেও থাকে বাহারি পদের খাবারের আয়োজন। সাধ্যের মধ্যে এসব খাবারের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহও থাকে বেশি। কিন্তু ভ্যাট বাড়ানোর ফলে আসন্ন রোযায় রেস্তোরাঁ থেকে একটু সাধ করে মুখরোচক খাবার খাবেন তার পেছনেও আগের চেয়ে বাড়তি খরচ গুনতে হবে। কারণ সব ধরনের রেস্তোরাঁর বিলের ওপর ভ্যাট ১০ শতাংশ বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এত দিন এই হার ছিল মাত্র ৫ শতাংশ। পরিবার-পরিজন নিয়ে রেস্তোরাঁয় ইফতার কিংবা সেহরি খেতে এখন বেশি খরচ গুনতে হবে।
রোযায় মিষ্টি খেতে চান অনেক মানুষ। এখন মিষ্টি খেতে চাইলে বাড়তি খরচ পড়বে। কারণ মিষ্টির দোকানের ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এ ছাড়া এলপি গ্যাসেও খরচ বাড়বে। সবমিলিয়ে মিষ্টির দামও বাড়বে বলে জানিয়েছেন মিষ্টি ব্যবসায়ীরা।
অভিজ্ঞমহল মনে করেন, রাজস্ব বাড়াতে বিকল্প অনেক পথ থাকতে খাবারের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণভাবে অযৌক্তিক। কোনো আলোচনা ছাড়াই রেস্তোরাঁ ব্যবসাসহ বিভিন্ন পণ্যের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। এতে খাবারের দাম বাড়বে। গ্রাহকদের যেমন খরচ বাড়বে, তেমনি রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ও বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। ব্যবসায় অসম প্রতিযোগিতা তৈরি হবে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে শতাধিক পণ্যের ওপর ভ্যাট-শুল্ক বাড়ানোয় সাধারণ মানুষের ওপর আরও বেশি চাপ তৈরি হবে। মূল্যস্ফীতির উচ্চমাত্রা বর্তমানে সাধারণ মানুষের ওপর ব্যাপক আর্থিক চাপ সৃষ্টি করেছে। এভাবে শুল্ক-কর বাড়ানোয় আরও বেশি চাপ তৈরি করবে। এর ফলে বাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যাবে, যা দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে।
উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির ফলে জনজীবন এমনিতেই দুর্বিসহ, তদুপরি আইএমএফের পরামর্শে অন্তর্বর্তী সরকারের এই সিদ্ধান্ত গ্রামীণ স্বল্প উপার্জনকারী এবং নিম্ন-মধ্যম আয়ের মানুষের উপর যে বিরূপ প্রভাব পড়বে, তা দেশের অর্থনীতি ও জনজীবনে গভীর সংকট তৈরি করবে।
যেসব পণ্য ও সেবার শুল্ক-কর বাড়ানো হয়েছে, এগুলোর বেশির ভাগ বর্তমান সময়ে প্রয়োজনীয় হওয়ায় তা খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি উসকে দেবে বলে মনে করছেন অভিজ্ঞমহল।
বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে আগের মাসের তুলনায় কিছুটা কমে খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। নভেম্বরে যা ছিল ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
সরকার সাধারণ মানুষের ওপর পরোক্ষ কর বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে যেমন- সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন খাদ্য বিস্কুট, সাধারণ হোটেল, মোবাইল রিচার্জ, গ্যাসসহ অপরিহার্য পণ্যের ওপর ভ্যাট বৃদ্ধি করা হয়েছে। যা সাধারণ মানুষের জীবনকে অতিষ্ট করে তুলবে।”
পর্যবেক্ষকমহল মনে করে, এসব সিদ্ধান্ত প্রকারান্তরে স্বৈরাচারী সরকারের মত জনগণের পকেট কাটার মতো ডাকাতি।
কিচেন টাওয়াল, টয়লেট টিস্যু, ন্যাপকিন টিস্যু, ফেসিয়াল টিস্যু, হ্যান্ড টাওয়াল, সানগ্লাস, নন-এসি হোটেল, মিষ্টান্ন ভান্ডার, প্রতিষ্ঠানের কেনাকাটা, নিজস্ব ব্র্যান্ড সম্বলিত তৈরি পোশাকের শো-রুম বা বিপণি বিতানে পণ্য ও সেবা বিক্রিতে থাকা বিদ্যমান ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এতদিন তা সাড়ে ৭ শতাংশ ছিল।
আমদানি করা সুপারিতে ৩০ থেকে ৪৫ শতাংশ, পাইন বাদাম ২০ থেকে ৩০ শতাংশ, তাজা বা শুকনা সুপারি ৩০ থেকে ৪৫ শতাংশ, আম, কমলালেবু, লেবুজাতীয় ফল, আঙ্গুর, লেবু, পেঁপে, তরমুজ, আপেল ও নাশপাতি, ফলের রস, সবজির রস, তামাক, বাদাম, পেইন্টস, পলিমার, ভার্নিশ ও লেকার, সাবান ও সাবান জাতীয় পণ্য, ডিটারজেন্ট এসব পণ্যে সম্পূরক শুল্ক ৫ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
মোবাইল ফোনের সিম কার্ডের উপর ২০ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। ইন্টারনেট সেবা বা আইএসপির উপর প্রথমবারের মত ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বসানো হয়েছে।
এছাড়া রেস্তোরাঁর ভ্যাট ৫ থেকে ১৫ শতাংশ, ইনভেন্টিং সংস্থার ভ্যাট ৫ থেকে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট ৫ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ, ওষুধের ক্ষেত্রে স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ২ দশমিক ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে।
অপরদিকে, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক লেনদেন ৩০ লাখ থেকে ৫০ লাখ টাকা হলেই টার্নওভার কর দিতে হবে। বর্তমানে ৫০ লাখ থেকে ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত টার্নওভারে কর দিতে হয়। নতুন বিধান অনুযায়ী, বার্ষিক লেনদেন ৫০ লাখ টাকা পেরোলে পণ্য ও সেবা বেচাকেনায় ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হবে।
ভ্যাট বাড়ানোর একটা নিয়ম আছে। বর্তমানে যারা উৎপাদন থেকে পাইকারি পর্যায়ে যখন সরবরাহ করছে তখন ১৫ শতাংশ অলরেডি ভ্যাট দিচ্ছে। এরপর তারা যখন খুচরায় বিক্রি করে তার জন্য তাদের প্রফিট মার্জিন দিতে হয় ১৬ শতাংশ। ভ্যাট নিলে তাদের থেকে ১৫ শতাংশ নেওয়ার কথা ছিল। “কিন্তু সরকার ২ লাখ প্রতিষ্ঠান এমন আছে, তাদের থেকে নিতে পারে না। ফলে সরকার আমাদেরই বলেছে, এই মার্জিনের ওপর ২ দশমিক ৪০ টাকা ভ্যাট কেটে পরিশোধ করতে। উৎপাদকরা তা অগ্রিম দেয়। এখন যদি ধরা হয় ১৬ টাকার মধ্যে ৩ টাকা দিয়ে দিতে হবে তখন ভ্যাট দাঁড়ায় ১৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এটা অবৈধ।
সরকার বলছে এর মাধ্যমে সরকারের আয় বাড়াচ্ছে। তারা আয় বাড়াচ্ছে না; খরচ বাড়াচ্ছে।
ভ্যাট না বাড়িয়ে রাজস্ব বাড়াতে ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিত ও সরকারের উন্নয়ন কমানোর পক্ষে পরামর্শ দিয়ে ব্যবসায়ীরা বলেন, “আপনি বিদ্যুৎ দেন, গ্যাস দেন, আমরা দরকারে ফেরি করে আমাদের পণ্য সরবরাহ করব।
এডিপিতে খরচ কমিয়ে এটি দুই লাখ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা যায়। এই মুহূর্তে সরকারের ৩০ শতাংশ ব্যয় কমানো সম্ভব।
কিন্তু সরকার সে পথে না হেটে রোযাদারদের ইফতারী কেড়ে নিতে চাচ্ছে। একটু ভালো ইফতারী করা থেকেও বঞ্চিত করছে। আর রাখছে বিপরীতে মধ্যবিত্ত নি¤œমধ্যবিত্ত ও দরিদ্র জনসাধারণের উপর উচ্চ মূল্যস্ফীতির উপরে উচ্চ ভ্যাটের নির্মম কষাঘাতে জর্জরিত করছে। এটা কী তাহলে নতুন গযব। মহান আল্লাহ পাক আমাদের গযব থেকে নাজাত দেন।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












