(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৭৩. প্রসঙ্গ : ধূমপান করা হারাম
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : ধূমপান করা মুবাহ।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : ধূমপানের মাসয়ালাটি মূলতঃ ক্বিয়াসী মাসয়ালা। ইমাম-মুজতাহিদগণ উনারা মূলতঃ কাঁচা পিয়াজ ও কাঁচা রসুন এর সাথে ক্বিয়াস করে ধূমপানের ফায়ছালা দিয়েছেন। হাদীছ শরীফ-এ কাঁচা পিয়াজ ও রসুন খেতে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা তাতে দুর্গন্ধ রয়েছে। তাই ফক্বীহগণ উনারা কাঁচা পিয়াজ ও কাঁচা রসুন খাওয়াকে মাকরূহ তানযীহী বলে ফতওয়া দিয়েছেন। ধূমপানের দূর্গন্ধ যেহেতু পিয়াজ-রসুনের চেয়েও বেশী, তাই ফক্বীহগণ ধূমপান করাকে মাকরূহ তাহরীমী বল বাকি অংশ পড়ুন...
কিন্তু সে হাবশী একটা জাহেল, একটা মূর্খ। যার মধ্যে আল্লাহভীতি নেই, খোদাভীতি নেই, কোন পরওয়া নেই। সে আমার কাছ থেকে বাচ্চাটাকে টেনে নিয়ে সমুদ্রের মধ্যে নিক্ষেপ করল। যখন বাচ্চাটাকে ফেলে দিল, তখন আমি দেখলাম আমার তো আর কোন উপায় নেই। আমি দোয়া করলাম, মহান আল্লাহ পাক আপনি তো হেফাজতের মালিক, আপনার ভয়েতো আমি পাপ থেকে বিরত থাকতে চাই, আপনি আমাকে হেফাজত করুন। বলার সাথে সাথে দেখা গেল একটা বড় মাছ উঠে আসল। সেটা এসে সেই হাবশীকে কামড় দিয়ে অর্থাৎ মুখে নিয়ে সমুদ্রের তলে চলে গেল। সে নিখোঁজ হয়ে গেল, আমি বেঁচে গেলাম। আমি ভাসতে ভাসতে সমুদ্রের কিনারে আসলা বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি (মহান আল্লাহ পাক) আপনার আলোচনা মুবারক তথা মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনাকে বুলন্দ করেছি।” অর্থাৎ খ¦াল বাকি অংশ পড়ুন...
‘লিসান’ অর্থ জিহ্বা বা যবান। জিহ্বা মানুষকে কামিয়াবীর শীর্ষে সমাসীন করতে পারে আবার ধ্বংসের অতলে ডুবাতে পারে। অধিকাংশ পাপ ও পূণ্যের কাজ জিহ্বা দ্বারাই সংঘটিত হয়। কাজেই জিহ্বাকে সংযত রাখা আবশ্যক।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَا يَلْفِظُ مِن قَوْلٍ اِلَّا لَدَيْهِ رَقِيْبٌ عَتِيْدٌ ◌
অর্থ: মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে তা পরিদর্শক ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি লিপিবদ্ধ করে রাখেন। (পবিত্র সূরা ক্বাফ : আয়াত শরীফ ১৮)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত সাহল ইবনে সা’দ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণন বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত যুন নুন মিছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি বড় বুজুর্গ মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী। তিনি একদিন গিয়েছেন পবিত্র কা’বা শরীফ-এ হজ্জ করতে। হজ্জ শেষে তিনি বসে রয়েছেন পবিত্র কা’বা শরীফ উনার সীমানার মধ্যে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার পাশে। হঠাৎ দেখলেন, একটা মেয়েলোক একটা বাচ্চাসহ সেখানে এসেছে। সে এসে বলছে, “মহান আল্লাহ পাক! সেই গোপন ওয়াদা। ” বার বার সেই মেয়েলোকটা একই কথা বলছে। যখন সে এই কথা বার বার বলছে, হযরত যুন নুন মিছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি, যেখানে বসা ছিলেন সেখান থেকে উঠে গিয়ে সেই মহিলার নিকটে গিয়ে বললেন, হে মহিলা কিসের গোপন ওয়াদা? কোন গোপন ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বাালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি (মহান আল্লাহ পাক) আপনার আলোচনা মুবারক তথা মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনাকে বুলন্দ করেছি। ” অর্থাৎ খ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুহম্মদ ইবনুল হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বাঁদীর মৃত্যুতে খুবই দুঃখিত হলেন। তার কাফন-দাফনের ব্যবস্থার জন্য তিনি বাজারে গেলেন। ফিরে এসে দেখেন তার কাফন পড়ানো হয়ে গেছে, আতর-গোলাপ লাগানো হয়েছে। তার দেহ দু’টি সবুজ রংয়ের বেহেশতী চাদরে ঢাকা। এতে দু’ছতরে দু’টো কথা লিখা আছে। প্রথমে লিখা আছে-
لا اله الا الله محمد رسول الله
তারপর লিখা আছে-
الا ان اولياء الله لا خوف عليهم ولا هم يحزنون.
হযরত ইবনুল হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বন্ধুবর্গকে নিয়ে তার জানাযা এবং দাফন শেষে পবিত্র সূরা ইয়াসীন শরীফ পাঠ করে বাড়ী ফিরে এলেন। বাড়ী ফিরে তিনি দু’রাকাত নাম বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি (মহান আল্লাহ পাক) আপনার আলোচনা মুবারক তথা মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনাকে বুলন্দ করেছি।” অর্থাৎ খ¦াল বাকি অংশ পড়ুন...
বিলবোর্ডে লেখা হচ্ছে- উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন দেশের মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৪৭০ ডলার আর আজ সেই মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০০ ডলার বর্তমানে। দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পুর্ণ। তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের সাফল্য সারা পৃথিবীর কাছে ঈর্ষণীয়। লেখার অপেক্ষা রাখে না- দেশের উন্নতি সবার কাছেই কাঙ্খিত। কিন্তু দেশের শুধু অর্থনৈতিক অগ্রগতি উন্নতি কিনা- তা নিয়ে যথেষ্ট সমালোচনাও চলছে।
দাবি করা হচ্ছে, উন্নয়নের সাথে সুশাসন চাই। সুশাসন ব্যতীত উন্নয়নকে আইয়ুব খান আমলের শাসন বাকি অংশ পড়ুন...












