যেহেতু আব্দুল্লাহ সাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী ছিলেন। উনি বললেন, বেশ! হে ব্যক্তি আপনি কিভাবে মূল্য পরিশোধ করবেন? আপনার কাছে কি টাকা-পয়সা আছে?
উনি বললেন, না আমার কাছে টাকা-পয়সা নেই। টাকা-পয়সা থাকলে তো আমি আপনার ফলই খেতাম না। কিনে খেতাম। তাহলে কি করে পরিশোধ করবেন? উনি বললেন, আমি আপনার বাগানে কাজ করতে চাই কিছুদিন। তখন আব্দুল্লাহ সাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, বেশ, কাজ করেন। তিনি কাজ করতে লাগলেন।
বেশ অনেকদিন অতীত হয়ে গেল। একদিন হযরত আবু ছলেহ মুসা জঙ্গীদোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত আব্দুল্লাহ সাওম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত : প্রতি হরফে রয়েছে কমপক্ষে দশ নেকী
পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াতের গুরুত্ব-ফযীলত অতুলনীয়। মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি এই সম্মানিত কিতাব মুবারক নাযিল হয়। সমস্ত আসমানী কিতাব মুবারকের সাইয়্যিদ বা প্রধান হলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ। কায়িনাতের মাঝে পবিত্র কুরআন শরীফ শরীফ-ই মহান কিতাব মুবারক, যার তিলাওয়াতে রয়েছে প্রতিটি হরফে হরফে নেকী। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাস বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
فَعَلَيْكُمْ عِبَادَ اللَّهِ بِالدُّعَاءِ
অর্থ: “(নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আদেশ মুবারক করছেন) হে মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা-বান্দীগণ! তোমাদের জন্য উচিত বেশী বেশী করে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দু‘আ বা মুনাজাত করা। ” (তিরমিযী শরীফ)
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اُدْعُواْ رَبَّكُمْ تَضَرُّعًا وَخُفْيَةً إِنَّهُ لَا يُحِبُّ ٱلْمُعْتَدِينَ
অর্থ: “তোমরা তোমাদের যিনি মহান রব তায়ালা উনাকে অত্যন্ত বিনীতভাবে ও গোপনে ডাকো (উনার নিকট আরজি করো) নিশ্চয়ই তিনি সীমালঙ বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
উত্তমভাবে তিলাওয়াতকারীগণ থাকবেন সম্মানিত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে:
প্রত্যেক মু’মিন-মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে ছহীহ-শুদ্ধভাবে, উত্তমরূপে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
الْمَاهِرُ بِالْقُرْآنِ مَعَ السّفَرَةِ الْكِرَامِ الْبَرَرَةِ، وَالّذِي يَقْرَأُ الْقُرْآنَ وَيَتَتَعْتَعُ فِيهِ، وَهُوَ عَلَيْهِ شَاقّ، لَهُ أَجْرَانِ.
অর্থ: য বাকি অংশ পড়ুন...
মূলকথা হলো- পবিত্র ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ। যা কায়িনাতবাসী সকলের জন্য খুশি মুবারক প্রকাশের দিন। এ উপলক্ষে সকলের জন্য র্কতব্য হচ্ছে- উক্ত মুবারক দিনে খুশি প্রকাশ করে সাধ্যমতো হাদিয়া পেশ করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, বেশি বেশি পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা ও পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করা। এর সাথে সাথে দান-ছদক্বা করা। আর বাংলাদেশসহ সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ মুবারক দিন উপলক্ষে বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি সকলকে সংবাদ দিলেন। অতঃপর সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম তিনিসহ অন্যান্য আওলাদ আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনারা এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা সবাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে এসে হাযির হলেন বাকি অংশ পড়ুন...












