এক ছোট্ট গ্রহাণু, যার নাম ২০২৫ চঘ৭। মাত্র ১৯ মিটার ব্যাসের এই ক্ষুদ্র বস্তুটি এখন পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। আমাদের কক্ষপথের সঙ্গে প্রায় পুরোপুরি মিল থাকা এই গ্রহাণুটি আগামী প্রায় ছয় দশক-অর্থাৎ ২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর কাছাকাছি অবস্থান করবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া গেছে।
এই আবিষ্কার এসেছে আকাশ পর্যবেক্ষণের নিয়মিত রাতের স্ক্যান থেকে যেখানে টেলিস্কোপগুলো ধীরে চলা মøান বস্তুগুলোকে বারবার পর্যবেক্ষণ করে তাদের প্রকৃত গতিপথ নির্ধারণ করে।
কি এই ‘কোয়াসি মুন’?
কোয়াসি মুন এমন একটি গ্রহাণু, যে পৃথিবীর মতোই এক বছ বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
১৯২৯ সালের ৩১ অক্টোবর গাজী ইলমুদ্দীনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তিনি এখন গাজী থেকে শহীদের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। মিয়ানওয়ালিতে উনাকে দাফন করা হয় যদিও মুসলমানগণ উনার লাশকে লাহোরে দাফন করতে চেয়েছিলেন। ব্রিটিশ বেনিয়ারা ভয় পেয়েছিলো যে, এটা একধরনের উত্তেজনা তৈরি করবে যা হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা তৈরি করতে পারে। আল্লামা মুহম্মদ ইকবাল এবং মিয়া আবদুল আযীয লাশ লাহোরে নিয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন।
এরপর তার দেহ কবর থেকে ১৫ দিন পর তুলে আনা হয়। কিন্তু লাশে কোনো পচন ধরেনি; বরং চাঁদের আলোর ন্যায় জ্বলজ্বল করছিলো। দুই বাকি অংশ পড়ুন...
মহাকাশে চাঁদের বর্তমান ছবি দেখলে মনে হয় শুষ্ক, ধূসর আর জনশূন্য এক পাথুরে উপগ্রহের। বিজ্ঞানীরা বহু বছর ধরে ধারণা করছে, চাঁদের গভীরে কোথাও পানির অস্তিত্ব রয়েছে। আধুনিক অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, চাঁদের মেরু অঞ্চলে বরফের আকারে বিশাল পানির ভান্ডার রয়েছে। সাম্প্রতিক কিছু আবিষ্কার থেকে কয়েকশ’ কোটি বছর আগে চাঁদ কেমন ছিলো তা নিয়ে তথ্য জানা গেছে। মনে করা হচ্ছে, প্রাচীনকালে চাঁদে কেবল বরফ জমা হয়নি, সেখানে সম্ভবত আকাশ থেকে তুষারপাতের ঘটনা ঘটতো একসময়।
বিজ্ঞানীদের মতে, যখন চাঁদের জন্ম হয়েছিলো, তখন এটি পৃথিবীর বর্তমান কক্ষপথ থেকে অনেক কাছ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আজ ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ ২৯ মাহে জুমাদাল ঊলা শরীফ দিবাগত সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের পর বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে।
আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) ২৪ সাদিস’ ১৩৯৩ শামসী, (২২ নভেম্বর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ।
আর আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা না গেলে, তবে পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস ৩০ দিন পূর্ণ করে আগামী ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) ২৫ সাদিস’ ১৩৯৩ শামসী, (২৩ নভেম্বর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ।
উল্লে বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘আইয়ামুল্লাহ’ অর্থাৎ সম্মানিত বিশেষ বিশেষ দিনসমূহের কথা উল্লেখ করেছেন। আর এই সম্মানিত দিনসমূহের নিয়ামতসমূহ ক বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
২য় মাস হচ্ছে صفر ‘ছফর’: অর্থাৎ শূন্য, খালী মাস। যেহেতু এ মাসে আরবগণ যুদ্ধ ও ছফরের উদ্দেশ্যে গৃহ ত্যাগ করতো এবং এ কারণে তাদের ঘর-বাড়ীগুলো খালী থাকতো, এজন্য এ মাসকে صفر ‘ছফর’ নামে অভিহিত করা হয়। যেমন: কোন ঘর খালি হলে বলা হয়- صفر الـمكان অর্থাৎ স্থানটি খালি হয়েছে। صفر শব্দের বহুবচন اصفار যেমন: جمل শব্দের বহুবচন اجمال।
৩য় মাস হচ্ছে ربيع الاول রবীউল আউওয়াল শরীফ’: অর্থাৎ বসন্ত ঋতুর প্রথম মাস।
৪র্থ মাস হচ্ছে ربيع الثانى ‘রবীউছ ছানী বা ربيع الاخر ‘রবীউল আখির’: অর্থাৎ বসন্ত ঋতুর দ্বিতীয় মাস। এ মাস দুটিতে যেহেতু আরবে বসন্ত কাল ছিলো, তাই এ মাস দুটির নামকরণ ربيع الاو বাকি অংশ পড়ুন...
এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর কাছাকাছি একটি ছোট গ্রহাণু, ২০২৫ পিএন৭ শনাক্ত করেছে। এটি এখন পৃথিবীর একটি ‘কোয়াসি স্যালেটাইট’ বা ‘আধা-উপগ্রহ’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
২০২৫ পিএন৭ হলো কোয়াসি-স্যাটেলাইট (অথবা কোয়াসি-চাঁদ) নামক একটি বিরল ধরনের বস্তু। এই ধরনের বস্তুগুলো গ্রহের কক্ষপথের কাছে থাকে, তবে মহাকর্ষের মাধ্যমে পুরোপুরি গ্রহের সঙ্গে আবদ্ধ নয়।
নাসা নিশ্চিত করেছে যে এই অর্ধ-উপগ্রহটি পৃথিবীর চারপাশে একটি পথ অনুসরণ করছে এবং সম্ভবত ২০৮৩ সাল পর্যন্ত এর অবস্থান বজায় থাকবে।
‘২০২৫ পিএন৭’ খুবই ছোট। গবেষকদের অনুম বাকি অংশ পড়ুন...
তাকে হত্যা করার বিবরণ:
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আতীক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, এরপর আমি চাবিটার দিকে এগিয়ে গেলাম এবং চাবিটা নিয়ে দরজাটি খুললাম। আবূ রফে‘র নিকট রাতের বেলা মজমা’র আসর বসতো, এ সময় সে তার উপর তলার কামরায় অবস্থান করছিলো। মজমায় আগত লোকজন চলে গেলে, আমি সিঁড়ি বেয়ে তার কাছে গিয়ে পৌঁছলাম। এ সময় আমি একটি করে দরজা খুলছিলাম এবং ভিতর দিক থেকে তা আবার বন্ধ করে দিয়ে যাচ্ছিলাম, যাতে লোকজন আমার ব্যাপারে জানতে পারলেও হত্যা না করা পর্যন্ত আমার নিকট পৌঁছতে না পারে। আমি তার কাছে গিয়ে পৌঁছলাম। এ সময় সে একটি অন্ধকার কক্ষে তার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আজ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) ২৯ মাহে রবীউছ ছানী শরীফ দিবাগত সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের পর বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে।
আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) ২৪ খমীস ১৩৯৩ শামসী, (২৩ অক্টোবর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ।
আর আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা না গেলে, তবে পবিত্র রবীউছ ছানী শরীফ মাস ৩০ দিন পূর্ণ করে আগামী ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ ২৫ খমীস ১৩৯৩ শামসী, (২৪ অক্টোবর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ।
উল্লে বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, প্রতি আরবী মাসের বিশেষ বিশেষ দিনসমূহ সম্পর্কে জানার জন্য বর্ষপঞ্জিকার ব্যবহার অতীব গুরুত্বপূর্ণ। বাজারে পাওয়া পঞ্জিকাগুলো অনেক ভ বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত ইমাম কাযী আয়ায রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
وَمَا ذَكَرَ مِنْ اَنَّهٗ لَا ظِلَّ تَشَخَّصَهٗ فِـىْ شَـمْسٍ وَلَا قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُـوْرًا
অর্থ: “যা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত রয়েছেন- নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম বা শরীর মুবারক) উনার ছায়া মুবারক সূর্য ও চাঁদের আলোতেও প্রকাশ পেতেন না। কেননা তিনি ছিলেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক।” সুবহানাল্লাহ! (শিফা শরীফ ১/৩৬৮)
আশরাফ আলী থানবী দেওবন্দী তার ‘শুকরুন নিয়াম বাকি অংশ পড়ুন...












