প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব হচ্ছে তার হায়াত থেকে মউত পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করা। কেননা, তিনি হচ্ছেন সকলের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন;তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২১)
কাজেই আামাদেরকে জীবনের প্রতিটি বাকি অংশ পড়ুন...
শি’বে আবূ ত্বালিবের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ৬ষ্ঠ বছর সম্মানিত মুহররমুল হারাম শরীফ মাসে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে নিয়ে শি’বে আবূ ত্বালিব-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেন। উনারা সেখানে তিন বছর সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেন। অতঃপর আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এ বাকি অংশ পড়ুন...
তখন খৃষ্টানরা বললো, আমাদের একটা আবদার আছে, কি আবদার? যিনি খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন উনার সম্মানার্থে আমরা একটা খাবার সভার বন্দোবস্ত করতে চাই।
আমীরুল ম’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে বলা হলে, উনি তাতে রাজী হলেন। আরব দেশে সাধারণতঃ গোস্ত আর রুটি খাওয়া হতো। দস্তরখানা ছিল চামড়ার খয়েরী রংয়ের, তার মধ্যে রুটি দেয়া হত। এটা ছিল মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত।
খাবারের সময় রুটি গোস্ত দেয়া হলো। খাওয়া প্রায় শেষ, আমীর উমরাহ অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
মূলতঃ তাকওয়ার মূল জিনিস হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূর্ণ অনুসরণ এবং অনুকরণ। সেটাই হলো মূল তাকওয়া। আ’লা দরজার তাকওয়া।
এ প্রসঙ্গে বলা হয়, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কেমন অনুসরণ করতেন। হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার জীবনের একটা ঘটনা বলা হয়।
এই ওয়াকেয়া শুনলে আপনারা বুঝতে পারব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُوْلُ قَامَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَبْنِيْ بِأُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الْعَاشِرَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَدَعَوْتُ الْمُسْلِمِيْنَ إِلٰى وَلِيمَتِهٖ أَمَرَ بِالأَنْطَاعِ فَبُسِطَتْ فَأُلْقِيَ عَلَيْهَا التَّمْرُ وَالْأَقِطُ وَالسَّمْنُ وَقَالَ حَضْرَتْ عَمْرٌ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَعَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِيَ الله تَعَالٰى عَنْهُ بَنٰى بِهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ صَنَعَ حَيْسًا فِيْ نِطَعٍ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৪৬তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ৬ষ্ঠ বছর):
* এ বৎসরের শুরুর দিকে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ-এ গিয়ে প্রকাশ্যে সম্মানিত ছলাত আদায় করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
* চন্দ্র দ্বিখ-িত করা: এ বৎসর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ (অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে) চন্দ্র দ্বিখ-িত হওয়ার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াক্বি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৪৬তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ৬ষ্ঠ বছর):
* এ বৎসরের শুরুর দিকে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ-এ গিয়ে প্রকাশ্যে সম্মানিত ছলাত আদায় করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
* চন্দ্র দ্বিখ-িত করা: এ বৎসর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ (অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে) চন্দ্র দ্বিখ-িত হওয়ার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াক্বি বাকি অংশ পড়ুন...












