পরিবেশ, বন ও পানিবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা বলেছে, প্রয়োজনীয় পরিবর্তনসহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা ডিসেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত হবে। তিনি বলেন, ২০১৬ সালে তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে যে চুক্তিটা হয়েছিল, সেই চুক্তি অনুযায়ী চায়না একটি পরিকল্পনা দিয়েছিল। ওইটা যখন আবার চায়না সরকারকে পাঠানো হয়, তখন চায়না সরকার বলে, যেভাবে পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে, তাতে স্থায়ী হবে না। এখন চায়না আবার আমাদের কাছে দুই বছরের সময় চেয়েছে। আমরা তাদের দুই বছরের সময় দিতে সম্মত হয়েছি।
তিনি উল্লেখ করেন, সেখানে দুটি শর্ত যোগ করা হয়েছে। শর্তদুটির মধ্যে একটি হলো, ম বাকি অংশ পড়ুন...
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা:
সংযোগ সড়ক অসম্পূর্ণ রেখেই চালু হচ্ছে কুড়িগ্রাম-গাইবান্ধা অঞ্চলের দ্বিতীয় তিস্তা সেতু। এর দৈর্ঘ্য এক হাজার ৪৯০ মিটার। যা ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ নামে গতকাল বুধবার (২০ আগস্ট) উদ্বোধন করা হয়।
সংযোগ সড়কের কাজ শেষ না হওয়ায় উদ্বোধনের পরও কুড়িগ্রামের চিলমারী অংশের মানুষ তাৎক্ষণিকভাবে এই সেতুর সুফল পাবে না।
এ সেতু উদ্বোধন করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ।
তিস্তা নদীর ওপর পিসি গার্ডার কাঠামোয় নির্মিত এই সেতু প্রকল্প হাতে নেওয়া হয় সংযোগ সড়কসহ গাইবান বাকি অংশ পড়ুন...
গাইবান্ধা সংবাদদাতা:
বহু প্রতীক্ষিত ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ অবশেষে উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দুই জেলার মানুষের যাতায়াতের দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে যাচ্ছে। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলাকে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার সাথে সংযোগকারী তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত এই সেতুটি আজ বুধবার উদ্বোধন করা হবে।
অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ সুন্দরগঞ্জে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সেতুটি যান চলাচলের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেবে।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার (জিওবি), সৌদি ফা বাকি অংশ পড়ুন...
গাইবান্ধা সংবাদদাতা:
যানবাহন ও সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য আজ খুলে দেওয়া হবে তিস্তা সেতু। গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার মধ্যে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপনের জন্য তিস্তা নদীর ওপর এই সেতু নির্মিত হয়েছে।
গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রায় ১ হাজার ৪৯০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)’র নির্মিত অন্যতম বৃহৎ সেতু। এটি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর খেয়াঘাট ও কুড়িগ্রামের চিলমারী খেয়াঘাটের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে।
সূত্র জানায়, সেতুটি চালু হ বাকি অংশ পড়ুন...
পরিবেশ, বন ও পানিবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা বলেছে, প্রয়োজনীয় পরিবর্তনসহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা ডিসেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত হবে। তিনি বলেন, ২০১৬ সালে তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে যে চুক্তিটা হয়েছিল, সেই চুক্তি অনুযায়ী চায়না একটি পরিকল্পনা দিয়েছিল। ওইটা যখন আবার চায়না সরকারকে পাঠানো হয়, তখন চায়না সরকার বলে, যেভাবে পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে, তাতে স্থায়ী হবে না। এখন চায়না আবার আমাদের কাছে দুই বছরের সময় চেয়েছে। আমরা তাদের দুই বছরের সময় দিতে সম্মত হয়েছি।
তিনি উল্লেখ করেন, সেখানে দুটি শর্ত যোগ করা হয়েছে। শর্তদুটির মধ্যে একটি হলো, বাকি অংশ পড়ুন...
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা:
চিলমারী উপজেলা খাদ্যগুদামে অভ্যন্তরীণ খাদ্যশস্য হিসাবে বোরো সংগ্রহ অভিযানে চালকল সমূহের মাঝে বরাদ্দ বিভাজনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। প্রায় সব চালকল একই আকৃতির এবং মোটর একই হর্সপাওয়ার সম্পন্ন হওয়া সত্তে¦ও ১০টি চালকলের বিপরীতে বেশী চালের বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
প্রভাবশালী চালকল মালিকদের সাথে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে এভাবেই বরাদ্দ বিভাজন করে আসছেন বলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী মিলাদের অভিযোগ ।
জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে চিলমারী উপজেলা খাদ্যগুদামে ৪৭৭ মে.টন ধান ও ১ হাজার ৪৪১ মে.টন চাল ক্ বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদদাতা:
একসময় পানিতে ভরা ছিল তিস্তা নদী। সারা বছরই স্থানীয় জেলেরা মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করে সংসার চালাতেন। শুধু তিস্তা নয়, উত্তরাঞ্চলের ছোট বড় অন্তত ১৬ থেকে ১৭টি নদী ছিল পানিতে ভরপুর। পানিতে টইটম্বুর ছিল এ অঞ্চলের খাল-বিল। এ অঞ্চলের হাজার হাজার জেলে এসব খাল ও বিলে মাছ আহরণ করে সেগুলো বিক্রি করে জীবন-যাপন করত। এখন নদীতে পানি নেই, খাল-বিলেও পানি নেই। অনেক নদীর অস্তিত্বও নেই। কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে এসব নদী। ফলে বেকার হয়ে পড়েছেন অসংখ্য জেলে সম্প্রদায়ের লোকজন। এদের কেউ পেশা বদলিয়ে অন্য পেশায় চলে গেছেন। কেউবা পূর্বের পেশা বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী তিস্তা নদী পাড়ের মানুষের এক সময় গোলা ভরা ধান ছিলো, গোয়াল ভরা গরু ছিলো, পুকুর ভড়া মাছ ছিলো। তিস্তাপাড়ের মানুষ এক সময় আনন্দের দিন কাটাতো। তিস্তা নদী ছিল আমাদের মায়ের মতো, সেই তিস্তা নদী এখন শুকিয়ে মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ শুষ্ক মৌসুমে তিস্তা নদীর উজানে বাঁধ নির্মাণ করে পানি আটকে রাখে, আর বর্ষা মৌসুমে বিনা কারণে পানি ছেড়ে দেয়। এর ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়ে লক্ষ লক্ষ পরিবারের বাড়ি-ঘর পানিতে তলিয়ে যায়। নদী ভাঙনের কবলে পড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিঃস্ব হয়ে যায়। যে তিস্তা মানুষের জীবন-জীবিকার এক বাকি অংশ পড়ুন...
পদ্মাসেতু চালু হওয়ার প্রেক্ষিতে দেশের সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের যেমন যাত্রা শুরু হয়েছে, তেমনি হবে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে গোটা উত্তরাঞ্চলের। কারণ, সেখানে ব্যাপক উন্নতির পথ সৃষ্টি হবে। ফলে দারিদ্র্য, মঙ্গা, বেকারত্ব ও মরু বিস্তার প্রক্রিয়া স্থায়ীভাবে দূর হবে। দেশের আঞ্চলিক বৈষম্যও দূর হবে। তাই প্রকল্পটি দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার অসংখ্য মানুষ বহু মিছিল-মিটিং, সংবাদ সম্মেলন করেছে। দেশের প্রখ্যাত পানি বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাতও এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘ভারতের যা নেওয়ার দরকার তার সব ক বাকি অংশ পড়ুন...
তিস্তা নদী :
সিকিম হিমালয়ের ৭,২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত চিতামু হ্রদ থেকে এই নদীটি সৃষ্টি হয়েছে। নদীটি নীলফামারী জেলার কালীগঞ্জ সীমান্ত এলাকা দিয়ে ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দের অতিবৃষ্টি একটি ব্যাপক বন্যার সৃষ্টি করেছিল এবং সেই সময় নদীটি গতিপথ পরিবর্তন করে লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম এবং গাইবান্ধা জেলার মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়ে চিলমারী নদীবন্দরের দক্ষিণে ব্রহ্মপুত্র নদে পতিত হয়। তিস্তা নদীর সর্বমোট দৈর্ঘ্য ৩০৯ কিমি, তার মধ্যে ১১৫ কিমি বাংলাদেশ ভূখ-ে অবস্থিত। তিস্তা একসময় করতোয়া নদীর মাধ্যমে গঙ্গার সঙ্গে সংযুক্ত ছিল এবং এর অংশবিশেষ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্র নদেরপাড়ে উত্তর রমনা গ্রাম। এ গ্রামের ২৪০টি পরিবারের প্রত্যেকেই এখন বাড়িঘর ছেড়েছেন।
গত ২ জুলাই বাড়িঘর পানিতে ডুবে যাওয়ার পর কেউ গেছেন স্বজনদের বাড়িতে, আবার কেউ উঠেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধের ওপর। সঙ্গে নিয়েছেন গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগিসহ প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র।
বাঁধের ওপর পলিথিন মোড়ানো ঝুঁপড়ি ঘর তৈরি সেখানে মানবেতর জীবনযাপন করছেন বানভাসিরা। অপর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তার কারণে তীব্র খাদ্য সংকটে পড়েছেন, সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন পরিবারের শিশু ও বয়স্ক মা বাকি অংশ পড়ুন...
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা:
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়ে বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দুপুর ১২টায় কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে চিলমারী ও নুনখাওয়া পয়েন্টে এই নদের পানি বিপদসীমার যথাক্রমে ৯ সেন্টিমিটার ও ১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এ ছাড়া বিপদসীমা অতিক্রম করেছে দুধকুমার নদীর পানি। অব্যাহত পানিবৃদ্ধির ফলে এর অববাহিকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে কয়েকটি উপজেলার হাজারও মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় জেলার নিম্নাঞ্ বাকি অংশ পড়ুন...












