হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে পবিত্রা বললেও ভুল হবে। উনারা হলেন পবিত্রতা দানকারিণী। সুবহানাল্লাহ! উনারা যদি পবিত্রতা দানকারিণী হয়ে থাকেন তাহলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্রতা কত বেমেছাল তা বলার অপেক্ষায় রাখে না। সুবহানাল্লাহ! অতএব যারা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে চু-চেরা কীল-কাল করবে, উনাদেরকে কোন প্রকার দোষারোপ করবে তাদের একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। তাদের জন্য সম্মানিত শরীয়ত উনার শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিন বাকি অংশ পড়ুন...
৬৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাটু মুবারক نُوْرُ الْـخُضُوْعِ مُبَارَكٌ নূরুল খুদ্বূ’ মুবারক
৬৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উরু মুবারক نُوْرُ الْـمُطَهَّرَةِ مُبَارَكٌ নূরুল মুত্বহ্হারহ্ মুবারক
৬৬ উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে যে আরীহ্নী আরীহ্নী বলতেন نُوْرُ الرَّاحَةِ مُبَارَكٌ নূরুর রাহাত মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের কত বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরাআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে কায়িনাতবাসীকে জানিয়ে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! প্রত্যেকটা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উনাদের শান-মান, বুযূর্গী, সম্মান মুবারক স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই উল্লেখ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
‘আমরা সে বিষয়গুলো সবসময় বলে থাকি।’ সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের খুছূছিয়ত মুবারক সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণনা মুবারক করেছেন। মহান আল্লাহ পাক উনার অসংখ্য ও অগণিত নিয়ামত মুবারকের মধ্যে কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত মুবারক হচ্ছেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ! হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের খুছূছিয়ত মুবারক, বৈশিষ্ট্য মুবারক সম্পর্কে যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক কর বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে এক নিকৃষ্ট লোক সে বদ আক্বীদা পোষণ করায় তার শাস্তি স্বরূপ তাকে ক্বতল করা হয়।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
قَالَقَاضِيَ الْقُضَاةِ: كُنْتُ يَوْمًا بِحَضْرَةِ الْحَسَنِ بْنِزَيْدٍ الدَّاعِي بِطَبَرِسْتَانَ، وَكَانَ يَلْبَسُ الصُّوفَ، وَيَأْمُرُ بِالْمَعْرُوفِ، وَيَنْهَى عَنِ الْمُنْكَرِ، وَيُوَجِّهُ فِي كُلِّ سَنَةٍ بِعِشْرِينَ أَلْفَ دِينَارٍ إِلَى مَدِينَةِ السَّلَامِ تُفَرَّقُ عَلَى صَغَائِرِ وَلَدِ الصَّحَابَةِ، وَكَانَ بِحَضْرَتِهِ رَجُلٌ ذَكَرَ عَائِشَةَ بِذِكْرٍ قَبِيحٍ مِنَ الْفَاحِشَةِ, فَقَالَ: يَا غُلَامُ اضْرِبْ عُنُقَهُ، فَقَالَ لَهُ الْ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা হাক্বীক্বত গোপন রেখেই মুরীদের আত্মার চিকিৎসা করে নানাভাবে তা’লীম-তরবিয়ত দান করেন। আর সেক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যাবতীয় নিয়ামত লাভের উপযোগী করে নিয়ামত দানে পুঞ্জিভূত করে থাকেন।
সুতরাং, কামিল শায়েখ বা উলিল আমরগণ যে বিষয়ে আদেশ-নিষেধ করুন না কেন তা সঠিকভাবে পালন করাই হচ্ছে পূর্ণ আনুগত্যতার বহিঃপ্রকাশ। কেননা আখেরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “পরবর্তী উম্মতরা যদি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ন্যায় ঈমান আনেন তবে তারা হিদায়েতপ্রাপ্ত হবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বার বাকি অংশ পড়ুন...
গত সপ্তাহে আমাদের দেশে মাত্র ৩১ ঘন্টার ব্যবধানে মোট ৪ বার ভূমিকম্প হয়েছে। যার মধ্যে প্রথমবারের ভূমিকম্পকে আমাদের দেশের জন্য এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় হিসেবে ধরা হয়েছে। আবার গত বৃহস্পতিবার মাত্র ১৩ ঘন্টার ব্যবধানে ফের ৩ বার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। অনলাইন-অফলাইন সব জায়গায় বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ চলমান এর কারণ উদঘাটন করার জন্য। তবে মুসলমান হিসেবে আমাদের জন্য দায়িত্ব হচ্ছে এই বিষয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফে কি বলা হয়েছে সেটা জানা এবং সেই অনুযায়ী আমল করা।
কোনো জনপদের মানুষ যখন মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ১৬ নম্বর আয়াত শরীফ: যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَوْلا إِذْ سَمِعْتُمُوهُ قُلْتُم مَّا يَكُونُ لَنَا أَن نَّتَكَلَّمَ بِهَذَا سُبْحَانَكَ هَذَا بُهْتَانٌ عَظِيمٌ.
অর্থ: যখন তোমরা তা শুনতে পেলে তখন কেন বললে না, এ বিষয় আমাদের কথা বলার কোন অধিকার নেই। সেই মহান খ¦লিক মালিক রব আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র, উনারাও পবিত্র। সুবহানাল্লাহ! এটা একটা কঠিন অপবাদ। ” নাঊযুবিল্লাহ!
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বারবার বিভিন্নভাবে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। তিনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُوْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّهَا كَانَتْ قَدْ اِتَّخَذْتُ عَلٰى سَهْوَةٍ لَّهَا سِتْرًا فِيْهِ تَمَاثِيْلُ فَهَتَكَهُ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে অপর একটি বর্ণনা মুবারক-এ এসেছে যে, একবার তিনি পবিত্র হুজরা শরীফ উনার জানালা মুবারকে একটি পর্দা মুবারক ঝুলিয়েছিলেন, যাতে প্রাণীর ছবি ছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পর্দাটিকে ছিঁড়ে ফেললেন। (মি বাকি অংশ পড়ুন...
তোমরা জবান দিয়ে নিজেরা অনেকবার আলোচনা করেছ, মুখে প্রকাশ করেছ, মানুষকে ওয়াসওয়াসা দিয়েছ। বারবার বলেছ যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি এটা কি করলেন। নাঊযুবিল্লাহ! তিনিতো হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম! এটা কি করে সম্ভব। ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কিছু বলেছ। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! অথচ তোমাদের বলা উচীত ছিলো-
مَّا لَيْسَ لَكُم بِهِ عِلْمٌ
“এ ব্যাপারে তোমাদের কোন ইলিম-কালাম নেই। ” তোমরা কি এ বিষয়টাকে হাল্কা মনে করেছ। নাঊযুবিল্লাহ! কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে এটা একট বাকি অংশ পড়ুন...












