(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
সেটাই বলা হয়েছে যে, আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো। যাঁরা আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করবে তারা প্রকৃতপক্ষে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনারই ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করলো। সেটাই কিতাবে এসেছে, বিশিষ্ট বুযুর্গ হযরত মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন-
ہر کے خواہد ہمنشینی باخدا +گو ناشیند در حضور اولیاء
অর্থ : যদি কোনো ব্যক্তি চায় খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে উঠা-বসা করতে, তাহলে সে যেন খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনাদের সাথে উঠা-বসা করে। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্প্রতি কাদিয়ানী ফিৎনার চেয়েও ভয়ঙ্কর একটি ফিৎনা দেখা দিয়েছে। আর তাহলো মুসলমানদের ঈমানী কালিমা শরীফ “পবিত্র কালিমায়ে ত্বইয়্যিবাহ বাকি অংশ পড়ুন...
গরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মাওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
শুরুতেই একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, ‘ক্বিছ্ছাতুল গরানীক্ব বা গরানীক্বের ঘটনা’ হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ একটি বাতিল, মাওযূ, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন বর্ণনা।
আল্লামা হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি স্বীয় তাফসীরগ্রন্থে উপরোক্ত বর্ণনা উল্লেখ করে বলেন,
اَمَّا اَهْلُ التَّحْقِيْقِ فَقَدْ قَالُوْا هٰذِهِ الرِّوَايَةُ بَاطِلَةٌ مَوْ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মৃত ব্যক্তির কবরে আযান দেয়া জায়িয নেই। তা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার খিলাফ ও প্রকাশ্য বিদ্য়াতের অন্তর্ভুক্ত যা গুমর বাকি অংশ পড়ুন...
একাধিক হাদীছ শরীফ বিশারদগণ উনারা ‘আল ফাওয়াইদ’ কিতাবের উদ্ধৃতিতে এই হাদীছ শরীফখানা বর্ণনা করেছেন এবং সনদ নির্ভরযোগ্য বলেছেন। যেমন- হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘আশ শামায়িলুশ শরীফাহ’ কিতাবে উল্লেখ করেন-
وَاقْتصر عَلَيْهِ مَعَ وُرُوده من طَرِيق مَقْبُول فقد رَوَاهُ الخلعي رحمة الله عليه فِي فَوَائده من حَدِيث سيدنا حضرت كرم الله وَجهه عليه السلام قَالَ الْحَافِظ الزين الْعِرَاقِيّ رحمة الله عليه وَإِسْنَاده جيد
অর্থ: “এ কথার উপরই সন্তুষ্ট থাকা উচিত যখন এই হাদীছ শরীফখানা আরেকটি গ্রহণযোগ্য সনদে বর্ণিত হয়েছে। যেটা ইমাম খিলা‘য়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘আল ফাওয়াই বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “প্রত্যেক হিজরী শতকের শুরুতে মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের ইছলাহর জন্য এমন একজন ব্যক্তিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
(১৬৭-১৭০)
قال من مفتى المالكية اليوم من تحول من مذهبه فبئس ما صنع.
অর্থ: একজন মালিকী মাযহাব উনার মুফতী বলেছেন, বর্তমান যুগে যে নিজ পবিত্র মাযহাব ত্যাগ করে অন্য পবিত্র মাযহাব গ্রহণ করলো সে খুবই নিকৃষ্ট কাজ করলো। (জাযীলুল্ মাযাহিব-হযরত ইমাম আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ূতী শাফিয়ী আশয়ারী রহমতুল্লাহি আলাইহি, বুরহানুল্ মুকাল্লিদীন বা মাযহাব মীমাংসা-খ্যাতনামা পীর, মুহাদ্দিছ, মুফাসসির, মুবাহিছ, ফক্বীহ, হাফিযুল্ হাদীছ, শাহ ছূফী আল হাজ্জ হযরত মাওলানা আল্লামা মুহম্মদ রূহুল আমিন বশীরহাটী ফুরফুরাবী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ১৫৫ পৃষ্ঠা, ছাইফুল মুকা বাকি অংশ পড়ুন...
মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। তিনি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভাবে খাবেন; আগুনে ঝলসে; নাকি তরকারি রান্না করে!
এমন সময় পাখিটি বলে উঠলো, হে জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনি আপনার এই জীবনে এতো গোশত খেয়েছেন; অথচ আপনার এই আমিষের আকুতি শেষ হয় না। আপনি যদি আমাকে মুক্ত করে দেন; তাহলে আমি আপনাকে তিনটি পরামর্শ দেবো; যা আপনার জীবনকে সন্তোষ আর শান্তিতে ভরে দেবে।
মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কিছুটা বিচলিত হয়ে বললেন যে, আমা বাকি অংশ পড়ুন...
(১৫১-১৫৩)
كما انه لا يجوز الانتقال من مذهب الى مذهب اخر، كذلك لا يجوز ان يعمل فى مسئلة على مذهب وفى اخرى على اخر لان العامى لا وجه له فى هذا الباب.
অর্থ: এক মাযহাব উনার অনুুসারীর জন্য নিজ মাযহাব ত্যাগ করে অন্য মাযহাব গ্রহণ করা নাজায়িয। অনুরূপ এক মাসয়ালায় এক মাযহাব মতে, আর অন্য মাসয়ালায় অন্য মাযহাব মতে আমল করাও নাজায়িয। কেননা, সর্বসাধারণ ব্যক্তিরা এ সম্পর্কে জানে না। (তাফসীরাতুন আহমাদিয়াহ ফী বায়ানিল আইয়াতিশ্ শারইয়্যাহ মায়া তাফরীয়াতিল্ মাসায়িলিল্ ফিক্হিয়্যাহ লিখক: সাইয়্যিদুল ফুক্বাহা ওয়াল্ মুহাদ্দিছীন, রা’সুল্ হুকামা ওয়াল্ মুতাকাল্লিমীন, ইমামুল মা’কূল ওয়াল মানকূল, বাকি অংশ পড়ুন...
সংক্ষেপে দুরূদ শরীফ লেখা চরম বেয়াদবী:
এমনকি কেউ যদি দুরূদ শরীফ লেখতে গাফলতি করে এটা কুফরী পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে। যেমন- ‘হাশিয়াতুত্ব ত্বাহত্বাহবী আলাদ দুররিল মুখতার’ কিতাবে ‘তাতারখানীয়া’ কিতাবের বরাত দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে-
من کتب علیه السلام بالهمزة والمیم یکفر لانه تخفیف و تخفیف الانبیاء کفر بلا شك
অর্থ: “যে ব্যক্তি আলাইহিস সালাম কে হামযা ও মীম দ্বারা লিখলো সে কুফরী করলো। কেননা এটা হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করার শামিল। আর হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করা সন্দেহাতীতভাবে কুফরী। ” নাঊযুবিল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ‘আইয়ামুল্লাহ’ অর্থাৎ সম্মানিত বিশেষ বিশেষ দিনসমূহের কথা উল্লেখ করে ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘ম বাকি অংশ পড়ুন...












