(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৭০. প্রসঙ্গ : প্রচলিত ছয় উছূলী তাবলীগ করা ফরয নয়
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : প্রচলিত ছয় উছূলী তাবলীগ নবীওয়ালা কাজ। এটা সকলের উপর ফরয। চিল্লা না দিলে ঈমান ঠিক হবে না। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : ‘তাবলীগ’ অর্থ প্রচার করা। তাবলীগ দু’প্রকার- তাবলীগে আম ও তাবলীগে খাছ। তাবলীগে আম ফরযে কিফায়া আর তাবলীগে খাছ ফরযে আইন। তাবলীগে আম করবে মুবাল্লিগে খাছগণ, অর্থাৎ হক্কানী আলিম-উলামা বা পীর-মাশায়িখগণ উনারা। আর তাবলীগে খাছ মুবাল্লিগে আমের জন্যেই ফরয। অর্থাৎ প্রত্যেকের জন্যেই তার অধীনস্থদের মধ্যে তাবলীগ করা ফ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যত বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যত বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যত বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
তিনি হানাফী মাযহাবের মুকাল্লিদ বা অনুসারী, আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত ।সম্মানিত চার মাযহাব উনাদের মুকাল্লিদ বা অনুসারীগণকেই আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত বলা হয়। আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতই হচ্ছেন নাজী তথা নাজাতপ্রাপ্ত দল। উনারাই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মাসলাকের উপর প্রতিষ্ঠিত। উনাদের আদর্শে আদর্শিত। আক্বীদা-বিশ্বাসে বিশ্বাসী। এছাড়া বাকী সবা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা ওহাবী খারিজী লা-মাযহাবী জামাতী দেওবন্দী তাবলীগী- এরা সকলেই পবিত্র সুন্নত আমল ক্বদমবুছী উনাকে নাজায়িয, বিদয়াত ও শিরক বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যদিও তারা তাদের বক্তব্যের স্বপক্ষে নির্ভরযোগ্য কোনো দলীল পেশ করতে পারেনি এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত পারবেও না ইনশাআল্লাহ!
কেননা ক্বদমবুছী বানানো ও মনগড়া কোনো আমল নয়। বরং একাধিক ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত খাছ সুন্নত মুবারক আমল। যার স্বপক্ষে বহু নির্ভরযোগ্য ও মজবুত দলীল-আদিল্লাহ মওজুদ রয়েছে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, যেসব বাতিল ফিরক্বাগুলো পবিত্র খাছ সুন্নত আমল ক্বদম বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যতক বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা ওহাবী খারিজী লা-মাযহাবী জামাতী দেওবন্দী তাবলীগী- এরা সকলেই পবিত্র সুন্নত আমল ক্বদমবুছী উনাকে নাজায়িয, বিদয়াত ও শিরক বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যদিও তারা তাদের বক্তব্যের স্বপক্ষে নির্ভরযোগ্য কোনো দলীল পেশ করতে পারেনি এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত পারবেও না ইনশাআল্লাহ!
কেননা ক্বদমবুছী বানানো ও মনগড়া কোনো আমল নয়। বরং একাধিক ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত খাছ সুন্নত মুবারক আমল। যার স্বপক্ষে বহু নির্ভরযোগ্য ও মজবুত দলীল-আদিল্লাহ মওজুদ রয়েছে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, যেসব বাতিল ফিরক্বাগুলো পবিত্র খাছ সুন্নত আমল ক্বদম বাকি অংশ পড়ুন...












