সুওয়াল:
পিতার যৌথ সংসার থেকে বড় ছেলে কিছু সম্পদ তার নামে করে নিয়েছে এবং পিতার ওয়ারিশ সূত্রে সম্পদ থেকেও অর্ধেক সম্পদ নিয়েছে। পিতাও তাকে (বড় ছেলে) মহব্বত করে নয় কাঠা জমি দিয়েছে। এরূপ করা পিতা এবং বড় ছেলের জন্য ঠিক হয়েছে কি?
জাওয়াব:
এটা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও হারাম হবে। পিতা ও বড় ভাই উভয়ে কবীরা গুনাহে গুনাহগার হবে এবং পরকালে বড় ছেলে এবং পিতা উভয়কেই জাহান্নামের কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَلَا تَأْكُلُوا أَمْوَالَكُمْ بَيْنَكُمْ بِالْبَاطِلِ
অর্থ: তোমরা অন্যায়ভাবে বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
পিতার যৌথ সংসার থেকে বড় ছেলে কিছু সম্পদ তার নামে করে নিয়েছে এবং পিতার ওয়ারিশ সূত্র সম্পদ থেকেও অর্ধেক সম্পদ নিয়েছে। পিতাও তাকে (বড় ছেলে) মুহব্বত করে নয় কাঠা জমি দিয়েছে। এরূপ করা পিতা এবং বড় ছেলের জন্য ঠিক হয়েছে কি?
জাওয়াব:
এটা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও হারাম হবে। পিতা ও বড় ভাই উভয়ে কবীরা গুনাহে গুনাহগার হবে এবং পরকালে বড় ছেলে এবং পিতা উভয়কেই জাহান্নামের কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
ولا تأكلوا اموالكم بينكم بالباطل
অর্থ: তোমরা অন্যায়ভাবে একে অপরের সম্পদ ভোগ করো না অর্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গাজার খান ইউনিসের বীর যোদ্ধারা দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলী সেনাদের বিরুদ্ধে আরও একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। বিপুল সংখ্যক সন্ত্রাসী সেনা অবস্থিত একটি বিল্ডিংয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ধ্বসিয়ে দিয়েছে বীর যোদ্ধারা। সেখানেই চাপা পড়ে মারা গেছে বহু সন্ত্রাসী।
খান ইউনিসের উত্তরে ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের কমান্ড ও কন্ট্রোল সাইটে ১০৭ মিমি সেমি-গাইডেড রকেট স্ট্রাইকের প্রামাণ্যচিত্র প্রকাশ করেছে আল-কুদস ব্রিগেড।
বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সন্ত্রাসী ইসরাইলের সেনাদলসহ ভবন ধ্বসিয়ে দিয়েছে আল কাসসাম ব্রিগ্রেড। এতে বহু ইসরাইলী সেনা হতাহত হয়েছে। তবে বরাবরের মত এবারও তথ্য গোপন করে মাত্র গিভাতি ব্রিগেডের ১ কোম্পানি কমান্ডার সহ ৪ জন সন্ত্রাসীর মৃত্যুর তথ্য প্রকাশ করেছে দখলদার কাপুরুষ ইসরাইল।
তথ্য সূত্রে জানা গেছে রাফাহ শহরে সন্ত্রাসীপনা চালাতে গেলে শাবোরা এলাকায় একটি ভবনে বিস্ফোরণ ঘটায় হামাসের আল কাসসাম ব্রিগেড মুজাহিদরা।
বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: এক ব্যক্তি ৫০ হাজার টাকা দিয়ে একটি জমি বন্ধক নিয়েছে। যার কাছ থেকে উক্ত ব্যক্তি বন্ধক নিয়েছে ঐ ব্যক্তি যতদিন পর্যন্ত পঞ্চাশ হাজার টাকা উক্ত ব্যক্তিকে ফিরিয়ে না দিবে ততদিন পর্যন্ত জমি বন্ধক নেয়া ব্যক্তি উক্ত জমির ফসল খেতেই থাকবে। এ বিষয়টি কতটুকু শরীয়ত সম্মত?
জাওয়াব: উক্ত জমি বন্ধক সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সম্মত নয়। উল্লেখিত বর্ণনা মোতাবেক জমি বন্ধক নেয়া সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িয। কারণ টাকা দিয়ে জমি বন্ধক নিয়ে তার উৎপাদিত ফসল ভোগ করা সুদের শামিল। কেননা বন্ধক গ্রহীতার টাকা সম্পূর্ণই অক্ষত বা জমা থাকে। আর জমির ফসল সে ভ বাকি অংশ পড়ুন...












