মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বনূ কুরাইজা উনার জিহাদ মুবারক:
হযরত আবূ লুবাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু নিজেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদুন নববী শরীফ উনার খুঁটির সাথে বাঁধা প্রসঙ্গে:
বনূ কুরাইজা জিহাদের স্মরণীয় একটা ঘটনা হচ্ছে হযরত আবূ লুবাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্পর্কে। যখন ইহুদীরা বাঁচার কোন পথ খুঁজে পেলো না তখন তারা রহমাতুল্লিল আ’লামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে অনুরোধ জানিয়ে সংবাদ পাঠালো যে, বনূ আমর ইবনে আওফ গোত্রের হযরত আবূ লুবাবা ইবনে আব্দুল মুনযির রদ বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ মুসা আশয়া’রী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আবূ মালেক আশয়া’রী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারা এবং আরো কয়েকজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অনেক দূর থেকে এক মাসের জন্য হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষের অন্তরে অনেক বদ স্বভাব থাকে। যা মানুষের অন্তর বা ক্বলবকে ধ্বংস করে এবং তার নেক আমল বরবাদ করে দেয়। নাউযুবিল্লাহ! এই বদ স্বভাব দূর করার জন্য হক্কানী রব্বানী আলিম, ওলীআল্লাহ উনাদের ছোহবত মুবারকে বেশি বেশি যেতে হয়, উনাদের দেয়া সবক, যিকির-ফিকির নিয়মিত আদায় করতে হয়, জান, মাল, সময় শ্রম দিয়ে উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দিতে হয় উনাদের সন্তুষ্টি মুতাবেক। তাহলে অবশ্যই বদ স্বভাব দূর হয়ে নেক স্বভাব লাভ করা যাবে। আল্লাহওয়ালা হওয়া সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
মানুষের অন্তরের বদ স্বভাবের মধ্যে শেকায়েত বা অপরের দোষ-ত্রুটি বর্ণনা বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষের অন্তরে অনেক বদ স্বভাব থাকে। যা মানুষের অন্তর বা ক্বলবকে ধ্বংস করে এবং তার নেক আমল বরবাদ করে দেয়। নাউযুবিল্লাহ! এই বদ স্বভাব দূর করার জন্য হক্কানী রব্বানী আলিম, ওলীআল্লাহ উনাদের ছোহবত মুবারকে বেশি বেশি যেতে হয়, উনাদের দেয়া সবক, যিকির-ফিকির নিয়মিত আদায় করতে হয়, জান, মাল, সময় শ্রম দিয়ে উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দিতে হয় উনাদের সন্তুষ্টি মুতাবেক। তাহলে অবশ্যই বদ স্বভাব দূর হয়ে নেক স্বভাব লাভ করা যাবে। আল্লাহওয়ালা হওয়া সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
মানুষের অন্তরের বদ স্বভাবের মধ্যে শেকায়েত বা অপরের দোষ-ত্রুটি বর্ণনা ক বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
পবিত্র সামা শরীফ সম্মানিত শরীয়তসম্মত তো অবশ্যই বরং মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত:
ভারতের আজমীর শরীফ-এ শুয়ে আছেন ৭ম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, সুলত্বানুল হিন্দ, খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি (৫৩৬-৬৩৩ হিজরী) এবং দিল্লীতে রয়েছেন ৮ম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, মাহবূব-ই-ইলাহী হযরত নিযামুদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি (৬৩৫-৭২৫ হিজরী) উনারা। এই মহান মুজাদ্দিদদ্বয় রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণে পবিত্র হামদ-নাত শরীফ ও ক্বাছীদা শরীফ শুনতেন এবং পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত খলীফা হারুনুর রশীদ মোটামুটি তার ইলম কালাম ছিলো, কিছু আমলও তার ছিলো। আর তার স্ত্রী জোবায়দা বেগম, সেও নেককার মহিলা ছিলো। একদিন খলীফা হারুনুর রশীদের সাথে তার স্ত্রীর কিছু কথা কাটাকাটি হয়। স্ত্রী সবসময় চাইতো হারুনুর রশীদ যেন সৎমত সৎপথে চলে, কিন্তু হারুনুর রশীদের একজন সভাসদ ছিলো। সে তাকে ওয়াসওয়াসা দিতো।
একবার কথিত খলীফা হারুনুর রশীদ কোন একটা কাজের কথা বললো। বলার পরে তার স্ত্রী জোবায়দা বেগম বললো যে- আপনি যদি এই কাজ করেন, তাহলে আপনি জাহান্নামী হবেন। এই আমল যদি আপনি করেন, এটা জাহান্নামীর লক্ষণ আপনি জাহান্নামী হবেন। যখন স্ত্রী বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা প্রত্যেকেই কাউকে না কাউকে অনুসরণ করে থাকি। তবে বাজার দরে সবাইকে অনুসরণ করা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম, সম্মানিত শরীয়ত উনার সম্পূর্ণ খিলাফ ও গুনাহের কাজ। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সম্মানিত কালাম পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেন- যিনি আমার এবং আমার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে রুজু হয়েছেন উনার অনুসরণ করো।
বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- যার বা যাদের ক্বলব আমার সম্মানিত যিকির মুবারক থেকে গাফ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা সকলেই আল্লাহওয়ালা হও। ’
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলিম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ। ” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরা বাকি অংশ পড়ুন...












