(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পবিত্র ঈদের নামায কোন সময় আদায় করলে তা পবিত্র সুন্নত হবে সে সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “পবিত্র ঈদ উনার দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ফজর নামায আদায় করে পবিত্র হুজরা শরীফ উনার মধ্যে গিয়ে সকাল সকাল গোসল মুবারক করতেন এবং পবিত্র ঈদুল ফিতর হলে বিজোড় সংখ্যক (৩, ৫, ৭) খোরমা খেজুর মুবারক খেয়ে ঈদগাহে যেতেন। আর পবিত্র ঈদুল আদ্বহার দিনে কিছু না খেয়ে সরাসরি ঈদগাহে যেতেন এবং পবিত্র ঈদের নামাযের ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথে পবিত্র ঈদের নামায আদায় কর বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত হিজরী তৃতীয় বৎসরের অন্যতম উল্লেখ যোগ্য ঘটনা হচ্ছে, নাজরানদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা। একে বানী সুলাইমের অভিযানও বলা হয়। ওই অভিযানের কারণ ছিলো এরকম- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সংবাদ জানানো হলো যে, সেখানে বানী সুলাইম গোত্রের লোকেরা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বিরুদ্ধে একত্রিত হচ্ছে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ৩০০ জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের নিয়ে সেখানে তাশরীফ ম বাকি অংশ পড়ুন...
বড় চাদর:
বড় চাদরের দৈর্ঘ্য ছিল ৬ হাত এবং প্রস্থ ছিল সাড়ে তিন হাত। এ প্রসঙ্গে আল্লামা ফক্বীহ হযরত শায়েখ মাজদুদ্দীন মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব সিরাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
وكان يلبس الرداء فى بعض الاحيان- طول الرداء ستة اذرع وعرضه ثلاثه اذرع وشبر
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কখনো কখনো চাদর মুবারক পরিধান করতেন। সেই চাদর মুবারকের দৈর্ঘ্য ছিল ৬ হাত এবং প্রস্থ ছিল সাড়ে তিন হাত। (সিফরুস সায়াদাহ- ১৯৮)
হযরত আল্লামা ওয়াকিদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
ان طول رداء رسول الله صلى الله عليه وسلم كان ستة اذرع فى عرض ثلاثة اذرع
অ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে অন্যতম একটি প্রধান আলোচিত ইস্যু হলো ‘সংখ্যালঘু নির্যাতন’। হিন্দুদের ব্যাপকহারে সরকারি উচ্চপদ দিয়ে, কিংবা তাদের কুঁড়েঘর থেকে শুরু করে হিন্দুগ্রামের রাস্তাগুলো পাকা করে দিলেও এদেশের মুসলমানরা ‘অসাম্প্রদায়িকতা’র সার্টিফিকেট পাচ্ছে না, আফসোস! এই অচলাবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে যা করণীয়, তা নিয়েই নিম্নোক্ত আলোচনা:
১ম উপায় :
কুচক্রী ইহুদীরা যখন খাইবারের যুদ্ধে পরাজিত হলো, তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদেরকে উক্ত স্থান থেকে নির্বাসিত করার মুবারক ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। এম বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলার মুশরিক জমিদাররা যেসব কর গরীব প্রজাদের কাছ থেকে আদায় করতো তা ছিলো অবিশ্বাস্য। ভার্চুয়ালী সাধারণ মানুষ ছিল জমিদারদের দাস। স্বপন বসু তার “গণ অসন্তোষ ও উনিশ শতকের বাঙালী সমাজ“ বইতে তার কিছু নমুনা উল্লেখ করেছে। যেমন-
১. গরুর গাড়ি করে মাল পাঠালে ধুলো উড়তো, তাই গাড়ির মালিককে যে কর দিতে হত তার নাম ‘ধুলট’।
২. প্রজা নিজেদের জায়গায় গাছ লাগালেও তাকে একটি কর দিতে হত, তার নাম ‘চৌথ’।
৩. গরীব প্রজারা আখের গুড় তৈরী করলে যে কর লাগত তা ‘ইক্ষুগাছ কর’।
৪. কোন প্রজার গরু মোষ মরে গেলে ভাগাড়ে সেই মৃত পশু ফেলার পর যে কর লাগত তা হল ‘ভাগাড়ে কর’।
৫. ন বাকি অংশ পড়ুন...
বলার অপেক্ষা রাখেনা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হিদায়েত ও তা’লীমের পদ্ধতি ছিলো, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী। যেমন উনার হিদায়েতের পদ্ধতি সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اُدْعُ إِلَى سَبِيلِ رَبِّكَ بِالْحِكْمَةِ وَالْمَوْعِظَةِ الْحَسَنَةِ وَجَادِلْهُمْ بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ
অর্থ: “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মানুষকে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় হিকমত এবং উত্তম নছীহতের মাধ্যমে আহবান করুন। আর তাদের সাথে (যদি প্রয়োজন হয়) আলোচনা করুন, কিন্তু উ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পবিত্র ঈদ উনার নামায কোন সময় আদায় করলে তা পবিত্র সুন্নত হবে সে সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “পবিত্র ঈদ উনার দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ফজর নামায আদায় করে পবিত্র হুজরা শরীফ উনার মধ্যে গিয়ে সকাল সকাল গোসল মুবারক করতেন এবং পবিত্র ঈদুল ফিতর হলে বিজোড় সংখ্যক (৩, ৫, ৭) খোরমা খেজুর মুবারক খেয়ে ঈদগাহে যেতেন। আর পবিত্র ঈদুল আদ্বহার দিনে কিছু না খেয়ে সরাসরি ঈদগাহে যেতেন এবং পবিত্র ঈদ উনার নামাযের ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথে পবিত্র ঈদ উনার নামা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আরব দেশে পূর্বে বিশিষ্ট আরব কবিদের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানের মানচিত্র তৈরি এবং এগুলোকে নথিভুক্ত করার জন্য একটি প্রকল্প চালু করেছে সৌদি আরবের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। গত রোববার সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আরব নিউজ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই প্রকল্পটি ‘আরবি কবিতার বছর’ শিরোনামে সৌদি রাজতন্ত্রের একটি নতুন উদ্যোগের অংশ। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে দেশটির সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে পৌর ও গ্রামীণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ও।
ইতিপূর্বে বিগত বছরটি অর্থাৎ ২০২৩ সালকে ‘আরবি কবিতার বছর’ বাকি অংশ পড়ুন...
নিসবত, তায়াল্লুক-এর যে বিষয়টা এবং
وَيُؤْذِينِي مَا آذَاهَا
যে সমস্ত বিষয় সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত আন নূরুর রবিআহ আলাইহাস সালাম উনাকে কষ্ট দেয়, সে সমস্ত বিষয়গুলি স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও কষ্ট দেয়। নাঊযুবিল্লাহ! এই যে বিষয়টা নিসবত, মুহব্বত, তায়াল্লুক উনার মুহব্বত জুয্য়ে ঈমান। যেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। যেহেতু উনারা আহলে বাইত শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। পবিত্র কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...












