সোনা-চান্দি ও নগদ টাকার সম্মানিত যাকাতসাধারণভাবে স্বর্ণ, চান্দি ও টাকা-পয়সা ইত্যাদি নিছাব পরিমাণ এক বছর কারো মালিকানাধীনে থাকলে, তার উপর যাকাত ফরয হয়।
বর্তমানে সোনা ও রূপায় কোনটি নিছাব হিসেবে উত্তম : সম্মানিত যাকাত যে সময়ে ফরয হয় সে সময়ে সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণের মূল্য সাড়ে ৫২ তোলা রূপার মূল্যের সমান ছিল বিধায় সোনা ও রূপা উভয়টিই নিছাবের মূল সূত্রের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তাই এ সূত্রানুসারে উভয়ের যে কোন একটির মূল্য ধরলেই চলবে। তবে বর্তমানে যেহেতু রূপার মূল্য সোনার মূল্য অপেক্ষা অনেক কম। তাই সতর্কতা ও পরহেযগারী হলো কম মূল্যটি অনুযায় বাকি অংশ পড়ুন...
নিছাব পরিমাণ মাল অর্থাৎ ৫২.৫ তোলা রৌপ্য অথবা ৭.৫ তোলা স্বর্ণ অথবা তার সমমূল্যের টাকা যদি কোন ব্যক্তির নিকট এক বছর পূর্ণ মালিকানাধীন থাকে তাহলে তার উপর যাকাত ফরয হবে। তখন উক্ত ছাহেবে নিছাবকে তার টাকার শতকরা আড়াই টাকা যাকাত দেয়া ফরয।
আর যাকাত আদায়ের জন্যে শর্ত হচ্ছে যাকাতের মাল গরীব-মিসকীন বা দরিদ্রকে মালিক করে দেয়া। কিন্তু মালিক না করে যদি যাকাতের নিয়তে খেতে দেয়া হয়, তাতে যাকাত আদায় হবে না। কেননা তা মালিক করে দেয়া হয়নি শুধুমাত্র তা খেতে দেয়া হয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ কোন পাওনাদার যদি তার ফরয যাকাত আদায়ের সময় এই নিয়ত করে যে, আমি ওমুক ব বাকি অংশ পড়ুন...
পাওনাদারের সম্মানিত যাকাত আদায়ের বিধান :
নিছাব পরিমাণ মাল অর্থাৎ ৫২.৫ তোলা রৌপ্য অথবা ৭.৫ তোলা স্বর্ণ অথবা তার সমমূল্যের টাকা যদি কোন ব্যক্তির নিকট এক বছর পূর্ণ মালিকানাধীন থাকে তাহলে তার উপর যাকাত ফরয হবে। তখন উক্ত ছাহেবে নিছাবকে তার টাকার শতকরা আড়াই টাকা যাকাত দেয়া ফরয।
আর যাকাত আদায়ের জন্যে শর্ত হচ্ছে যাকাতের মাল গরীব-মিসকীন বা দরিদ্রকে মালিক করে দেয়া। কিন্তু মালিক না করে যদি যাকাতের নিয়তে খেতে দেয়া হয়, তাতে যাকাত আদায় হবে না। কেননা তা মালিক করে দেয়া হয়নি শুধুমাত্র তা খেতে দেয়া হয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ কোন পাওনাদার যদি তার ফরয বাকি অংশ পড়ুন...
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ زَيْنَبَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهَا امْرَاَةِ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَتْ خَطَبَنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ يَا مَعْشَرَ النِّسَاءِ تَصَدَّقْنَ وَلَوْ مِنْ حُلِيّكُنَّ فَاِنَّكُنَّ اَكْثَرُ اَهْلِ جَهَنَّمَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ.
অর্থ : “হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আহলিয়া হযরত যাইনাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদেরকে সম্বোধন করে ইরশাদ মু বাকি অংশ পড়ুন...












