সেলযুক গালিচা ও বয়নশিল্প:
তুর্কিস্তানের কিরগিজ পার্বত্য অঞ্চল থেকে সেলযুক সেনাপতির নেতৃত্বে ঘোজ যাযাবর তুর্কিদের পারস্য ও মধ্য এশিয়ার ভূমিতে দশম শতাব্দীতে (৯৫৬ খৃ:) আগমন রাজনীতি এবং শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিরাট পরিবর্তন সাধন করেছিলো। প্রথমে তারা বুখারায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার মতাদর্শ গ্রহণ করেন। ক্রমান্বয়ে উনারা সমগ্র ইরাক ও পারস্যে প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত করে তুঘরিল বেগের নেতৃত্বে ১০৫৫ খৃ: এর দিকে আব্বাসীয় সালতানাতের রাজধানী বাগদাদে উপনীত হয়ে আল-কাইয়ুম বাকি অংশ পড়ুন...
২০১০ সালে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক (নন টেকনিক্যাল) পদে চাকরি পান মেহেদী হাসান। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন রেজিস্ট্রার ড. নির্মল চন্দ্র সাহা স্বাক্ষরিত সেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় আবেদন প্রার্থীর শিক্ষা জীবনের সব স্তরে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রার্থির জিপিএ/সিজিপিএ ৪ এর জন্য কমপক্ষে ৩ দশমিক ৭৫ থাকতে হবে। তবে মেহেদী হাসানের সিজিপিএ ২ দশমিক ৯৫ হওয়া সত্ত্বেও তিনি সেসময় প্রভাষক পদে আবেদন করেছেন এবং নিয়োগও পেয়েছেন।
অভিযোগ রয়েছে তৎকালীন প্রভাবশালী স্থানীয় এক নেতা এবং বিশ্ববিদ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
জিহাদে অংশগ্রহণ:
দ্বীন ইসলাম গ্রহণের পরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে অবস্থানকালীন উনার সঙ্গে পরবর্তী সকল জিহাদে তিনি অংশগ্রহণ করে বিশেষ বীরত্বের পরিচয় দেন। ধনুর্বিদ্যায় তিনি ছিলেন একজন পারদর্শী ব্যক্তি। খাইবারের জিহাদে তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং চল্লিশ ওয়াসাক গনীমত হিসাবে খাদ্যশস্য লাভ করেন। (সীরাতে ইবনে হিশাম)
হযরত আবদুর রহমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বিদায় হজ্জেও নূরে মুজাসসাম বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ নন। তারা বলেছেন, স্কুলশিক্ষার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আমরা উচ্চশিক্ষায় প্রবেশ করি। তাই এই স্তর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এই নতুন শিক্ষাক্রম অন্য দেশের শিক্ষাক্রম থেকে অনুবাদ করে চালানো হচ্ছে। বর্তমান সরকার সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করেছিলো। এর কোনো মূল্যায়নই তারা করেনি, বরং এই পদ্ধতি গাইডনির্ভরতা বাড়িয়েছে। খেলার মাঠ, গবেষণাগার, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাতসহ আনুষঙ্গিক আয়োজন না করে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।
চলতি মাসে সামষ্টিক মূল্যায়ন নিয়ে মাউশি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
নতুন শিক্ষাক্রমে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে এ শিক্ষাক্রম। এ পদ্ধতিতে নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা থাকছে না। মূল্যায়ন করা হবে পারদর্শিতার সূচকে। নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অভিভাবকরা নানা শঙ্কার কথা বলছেন। তুলছেন অসংখ্য অভিযোগ। তাদের পক্ষ থেকে যে প্রশ্নগুলো আসছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো- সন্তানদের উচ্চশিক্ষা ও চাকরির পাওয়ার সময় প্রক্রিয়া কেমন হবে?
অভিভাববক ও শিক্ষার্থীদের এমন প্রশ্ন যখন চারদিকে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন তা স্পষ্ট করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল ইয়া বাকি অংশ পড়ুন...












