গান-বাজনা করা, শোনা হারাম ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত (১)
বুখারী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিশিষ্ট ছাহাবী, কবি হযরত হাসসান বিন সাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার জন্য পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে একটি মিম্বর শরীফ স্থাপন করেছিলেন।
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
মিশরে বয়নশিল্প:
বস্ত্রের অন্তর্দিকে লিনেন ব্যবহারের রীতি তখনও বিদ্যমান ছিলো। তবে সিল্কের সাথে বুটিদার (যিনি বুটিক তৈরী করেন) লিনেন ব্যবহারকে অগ্রাধিকার দিতো। ফাতেমীয় যুগে বস্ত্রের প্রান্তে বোটাসহ পুষ্পাদির বুনন মনোরমভাবে সম্পন্ন হতো, কিন্তু মামলুক সালতানাত যুগে অত্যন্ত যতেœর সাথে বয়নসেলাই অব্যাহত রাখা হয়েছিলো যা তার পরিপূর্ণতার ক্ষেত্রে চমক বলে মনে হতো। বুননের চেয়ে বস্ত্রাদির প্রান্তরেখায় প্যাটার্নে সংমিশ্রিত অথচ টিকসই রং ব্যবহৃত হয়েছে।
মামলুক সালতানাত যুগে এই জাতীয় চলমান মটিফের বিভিন্ন প্রকরণ সøাভ ও স্কান্ডিনে বাকি অংশ পড়ুন...
সামাররা মৃৎপাত্রের অলঙ্করণ টিন এনামেলের ওপর একক বা একাধিক লাস্টার রং প্রয়োগে পরিশোভিত হয়েছে। এসবে হলদে অথবা সবুজ-সোনালী ও পিঙ্গল একক লাস্টার রং ব্যবহার করা হয়েছে। বহুমাত্রিক রঙের অলঙ্করণসমৃদ্ধ মৃৎপাত্র সামাররার উৎকৃষ্ট ও মনোরম মৃবস্তু হিসেবে বিবেচিত হয়। সাধারণত মৃৎপাত্রের বিভিন্ন প্রকরণের লাস্টারে যে রং ব্যবহৃত হয়ে থাকে তাহলো স্বর্ণ রং, জলপাই-সবুজ, হালকা সবুজ ও রক্তিম পিঙ্গল। আব্বাসীয় অলঙ্করণের বৈশিষ্ট্য হিসেবে এই অলঙ্করণ অন্তর্ভুক্ত করেছে পুষ্প-নকশা, এরাবেক্স মটিফ।
আর মটিফ ও মধ্যবর্তী খালি স্থানসমূহ পূরণ করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
খোদাই অলঙ্করণ ও রঙ্গিন ঔজ্জ্বল্যের মৃৎপাত্র:
প্রাথমিক ইসলামী মৃন্ময়পাত্রের অলঙ্করণ সরু কাঠির মাধ্যমে খোদাই করে স্বচ্ছ ও ঔজ্জ্বল্য তামার প্রলেপ দিয়ে মোহনীয় করে তোলা হয়েছে। এরূপভাবে অলঙ্কৃত পাত্রাদি মৃৎপাত্র হিসেবে অভিহিত করা হয় এবং এগুলোর বাণিজ্যিক সম্পূর্ণটাই সবুজ অথবা হালকা পীতবর্ণ যার ওপর ছিটিয়ে দেয়া হয়েছে অন্যান্য রং। যেমন সবুজ ও পিঙ্গলবর্ণ অথবা হলদে-সবুজ এবং বেগুনে রং বিশেষ। এরূপ সহজতর খোদাই অলঙ্করণ বিভিন্ন কালপর্বে ও অনেক দেশে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
মৃৎপাত্র বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভাজিত হতে পারে। যার সর্বপ্রথম বিভাজ বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিমে ‘ইসলামোফোবিয়া’ একটি একাডেমিক পাঠ-এর মর্যাদা পেয়েছে। সাধারণ্যে শব্দটির অর্থ ‘ইসলামভীতি’। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইসলামভীতি’ বিষয়ে মিলিয়ন ডলারের মুল্যমানের গবেষণা প্রকল্পও রয়েছে। একদল মানুষ ‘ইসলামকে ভয় পাচ্ছে’ এবং ভীতসন্ত্রস্ত বলেই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের আঘাত করছে- বিষয়টির ভাব-ভাবনা অনেকটাই এরকম। সাপ মানুষকে এমনি এমনি ছোবল দেয় না। সে ভয় পায় যে মানুষ তাকে আঘাত করবে। তাই সে ভয়ের চোটেই আসলে সে অগ্রিম ছোবল মেরে বসে। ‘ফোবিয়া’ প্রত্যয়টির মাঝে এই ধারণাটি বেশ ভালো রকমেই প্রচ্ছন্ন আছে। ‘ভীতি’ বা ‘ফোবিয়া’র এই বয়ানে মু বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিমে ‘ইসলামোফোবিয়া’ একটি একাডেমিক পাঠ-এর মর্যাদা পেয়েছে। সাধারণ্যে শব্দটির অর্থ ‘ইসলামভীতি’। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইসলামভীতি’ বিষয়ে মিলিয়ন ডলারের মুল্যমানের গবেষণা প্রকল্পও রয়েছে। একদল মানুষ ‘ইসলামকে ভয় পাচ্ছে’ এবং ভীতসন্ত্রস্ত বলেই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের আঘাত করছে- বিষয়টির ভাব-ভাবনা অনেকটাই এরকম। সাপ মানুষকে এমনি এমনি ছোবল দেয় না। সে ভয় পায় যে মানুষ তাকে আঘাত করবে। তাই সে ভয়ের চোটেই আসলে সে অগ্রিম ছোবল মেরে বসে। ‘ফোবিয়া’ প্রত্যয়টির মাঝে এই ধারণাটি বেশ ভালো রকমেই প্রচ্ছন্ন আছে। ‘ভীতি’ বা ‘ফোবিয়া’র এই বয়ানে মু বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিমে ‘ইসলামোফোবিয়া’ একটি একাডেমিক পাঠ-এর মর্যাদা পেয়েছে। সাধারণ্যে শব্দটির অর্থ ‘ইসলামভীতি’। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইসলামভীতি’ বিষয়ে মিলিয়ন ডলারের মুল্যমানের গবেষণা প্রকল্পও রয়েছে। একদল মানুষ ‘ইসলামকে ভয় পাচ্ছে’ এবং ভীতসন্ত্রস্ত বলেই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের আঘাত করছে- বিষয়টির ভাব-ভাবনা অনেকটাই এরকম। সাপ মানুষকে এমনি এমনি ছোবল দেয় না। সে ভয় পায় যে মানুষ তাকে আঘাত করবে। তাই সে ভয়ের চোটেই আসলে সে অগ্রিম ছোবল মেরে বসে। ‘ফোবিয়া’ প্রত্যয়টির মাঝে এই ধারণাটি বেশ ভালো রকমেই প্রচ্ছন্ন আছে। ‘ভীতি’ বা ‘ফোবিয়া’র এই বয়ানে মু বাকি অংশ পড়ুন...
আঙুলের ছাপ কোন বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য নয়, বরং চামড়ার আভ্যন্তরীণ স্তরের মৌলিক বৈশিষ্ট্য এবং মানুষের জেনেটিক কোডের উপর নির্ভরশীল:
আমরা পূর্বের সংখ্যাগুলোতে আলোচনা করেছি যে, আইডেন্টিক্যাল টুইন বা ‘হুবহু জমজ’ সন্তানদের ডিএনএ প্যাটার্ন একই হলেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট হয় ভিন্ন, যেহেতু তারা মাতৃ রেহেমের ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে অবস্থান করে। তবে ফিঙ্গারপ্রিন্টের গঠন হুবহু এক না হলেও তাদের ফিঙ্গারপ্রিন্টের প্রকরণ এক হয়, যেহেতু তাদের ডিএনএ কোড তথা জেনেটিক গঠন হয় অভিন্ন। উদাহরণস্বরূপ, হুবহু জমজের কারো আঙ্গুলের ছাপ যদি ষড়ড়ঢ় হয়, সেক্ষেত্রে অপরজনের বাকি অংশ পড়ুন...
আঙুলের ছাপ কোন বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য নয়, বরং চামড়ার আভ্যন্তরীণ স্তরের মৌলিক বৈশিষ্ট্য এবং মানুষের জেনেটিক কোডের উপর নির্ভরশীল:
বিগত সংখ্যায় আলোচনা করা হয়েছিল যে, ফিঙ্গারপ্রিন্টের স্থায়িত্ব অত্যন্ত বেশি এবং সে কারণে যে কোন ব্যক্তি বা অপরাধীকে শনাক্ত করতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি মাধ্যম। বিশ্বের বিভিন্ন অপরাধী তাদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছুরি দিয়ে কেটে, এসিড দিয়ে ঝলসিয়ে পরিবর্তনের চেষ্টা করেছে, কিন্তু তারা সক্ষম হয়নি। কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট আঙ্গুলের বাইরের স্তরের কোন বৈশিষ্ট্য নয়, এটি আঙ্গুলের চামড়ার আভ্যন্তরীণ বাকি অংশ পড়ুন...
বুখারী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিশিষ্ট ছাহাবী, কবি হযরত হাসসান বিন সাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার জন্য পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে একটি মিম্বর শরীফ স্থাপন করেছিলেন।
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করতেন-
اِنَّ اللهَ يُؤَيّدُ حَسَّانَ بِرُوْحِ الْ বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আন্তর্জাতিক দিবসে একটি ভোটাভুটির মাধ্যমে ‘ইসলামোফোবিয়া মোকাবেলার পদক্ষেপ’ শীর্ষক প্রস্তাবের পক্ষে ১১৫টি দেশ ভোট দিয়েছে।
তবে ভোটদানে বিরত ছিল ভারত, ব্রাজিল, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ইউক্রেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ ৪৪টি দেশ। প্রস্তাবের বিপক্ষে কোন দেশ ভোট দেয়নি।
পাকিস্তানের উদ্যোগে উত্থাপন করা এই খসড়া প্রস্তাবে সহযোগী দেশ হিসেবে ছিল চীন।
পশ্চিমে ‘ইসলামোফোবিয়া’ একটি একাডেমিক পাঠ-এর মর্যাদা পেয়েছে। সাধারণ্যে শব্দটির অর্থ ‘ইসলামভীতি’। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইসলামভীতি’ বিষয়ে মিলিয়ন ডলারে বাকি অংশ পড়ুন...












