উত্তর গোলার্ধে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক শীত শুরু হতে যাচ্ছে এই সপ্তাহেই। আগামী ২১ ডিসেম্বর হবে শীতকালীন অয়নান্ত, যা বছরের সবচেয়ে ছোট দিন ও সবচেয়ে বড় রাত হিসেবে পরিচিত।
এই দিনে পৃথিবীর উত্তর মেরু সূর্য থেকে সবচেয়ে বেশি দূরের দিকে হেলে থাকে। ফলে উত্তর গোলার্ধে সূর্য আকাশের দক্ষিণ দিকে সবচেয়ে নিচু অবস্থানে দেখা যায় এবং দুপুরেও সূর্যের উচ্চতা থাকে বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে। এর ফলেই দিনের দৈর্ঘ্য কমে গিয়ে রাত সবচেয়ে দীর্ঘ হয়।
জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক শীত হলো ঋতু নির্ধারণের সেই পদ্ধতি, যা পৃথিবীর সূর্যকে ঘিরে অবস্থান ও ঝোঁকের ওপর ভিত্তি করে বাকি অংশ পড়ুন...
বাজারে আগাম জাতের নতুন আলু উঠতে শুরু করেছে। তবে এসব আলু বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। প্রতি কেজি নতুন আলু খুচরা বাজারে মিলছে ২০০ টাকা দরে। যা দুইদিন আগেও ছিল ১৫০-১৬০ টাকা।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় আগাম জাতের নতুন আলু তোলা শুরু হয়েছে। মৌসুমের শুরুতেই পাইকাররা ক্ষেত থেকে প্রকারভেদে কেজিপ্রতি ৪৯ থেকে ৫২ টাকা দরে আলু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। চাহিদা ভালো হলেও কৃষকদের দাবি গতবারের তুলনায় এবার দাম কম, ফলে লাভের পরিমাণও খুব বেশি হবে না।
কৃষকরা জানান, গত বছর একই সময় পাইকারি বাজারে নতুন আলুর দাম ছিল ৭৫ থেকে ৮৫ টাকা কেজি।
নতুন আলু বাজারে, পুরোনো আলু নিয় বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তাশরীফ মুবারক উনার প্রায় দুই বছর পর মুবারক হিজরতপূর্ব ৫১ স বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমান উনাদের পরস্পর সাক্ষাতে ‘সালাম’ দ্বারা অভিবাদন জানানো খাছ সুন্নত। ‘আস সালামু আলাইকুম’ বাক্য দ্বারা সালাম দেয়াই সুন্নত। অন্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাতৈর শাহী মসজিদ শত শত বছর ধরে ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। মসজিদটি ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর গ্রামে অবস্থিত। এটি প্রায় ৭০০ বছর আগের নাসিরুদ্দীন মাহমুদ শাহের আমলে নির্মিত।
বর্গাকার এই মসজিদটি বাইরের দিক থেকে ১৭ দশমিক ৮ মিটার এবং ভেতরের দিক থেকে ১৩ দশমিক ৮ মিটার।
স্থানীয় তথ্যসূত্রে, ভূমি থেকে মসজিদটির মেঝে প্রায় শুন্য দশমিক ৭৬ মিটার উঁচু ছিলো, বর্তমানে এটি শুন্য দশমিক ৬ মিটার উঁচু। মোট ৯টি কন্দ আকৃতির গম্বুজ রয়েছে। মসজিদটির ভেতরে পাথরের তৈরি চারটি স্তম্ভ, দেয়ালে ও দেয়ালের গা সংলগ্ন মোট ১২টি পিলার রয়েছে। বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
আজ পবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। মহাসম্মানিত, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাথে আজকের মহান তারিখ সাজুয্যপূর্ণ। তাই আজকের তারিখটিই মহিমান্বিত হয়ে ১২ই শরীফ উনার মর্য বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আসমান, যমীন এবং তার মধ্যে যা কিছু রয়েছে, ইচ্ছায় এবং অনিচ্ছায় সবকিছু আমার দিকে রুজু হয়ে গেছে। অথচ তোমরা কি অন্য ধর্ম তালাশ কর? অন্য দ্বীন তালাশ কর? কিন্তু তালাশ করলে বা আমল করলে, তা গ্রহণ করা হবেনা। ”
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত মত মুবারক এবং পথ মুবারক অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে পথ ছাড়া যে কোন মত, যে কোন পথ, যদি কেউ গ্রহণ করে, তাহলে সে ক্ষতিগ্রস্ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বর্তমান সরকারের নিয়ন্ত্রণহীনতা, অদূরদর্শীতা, গণবিচ্ছিন্ন মানসিকতা এবং বৈদেশিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের তৎপরতার প্রেক্ষিতে ‘দুর্ভিক্ষ’ শব্দটি জনমনে ঘুরপাক খাচ্ছে।
এই বাংলা এর আগেও বেশ কটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখেছে। স বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বদা উপরের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে মহাসম্মানিত খুতবা মুবারক দিতেন।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার পর মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রথম খলীফা সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল বাকি অংশ পড়ুন...
রাজনৈতিক কোনো ঘটনায় জড়িতদের বিচারের সময় ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ শব্দটি প্রায়ই শোনা যায়। যারা এই বিচারের বিরোধিতা করে তারা সংশ্লিষ্ট আদালতকে ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ বলে আখ্যায়িত করে। কিন্তু প্রশ্ন হলো- ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ বলতে কি বোঝানো হয়? কোথা থেকে এলো এই নাম?
‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ ক্যাঙ্গারুর দেশ অস্ট্রেলিয়ার কথা মনে আসা স্বাভাবিক। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের তথ্য বলছে, এই নামটি অস্ট্রেলিয়া থেকে আসেনি। এটি এমন এক বিচারিক প্রহসনের নাম, যেখানে আইন ও ন্যায়বিচারের কোনো তোয়াক্কা করা হয় না। বিশ্বজুড়ে অন্যায্ বাকি অংশ পড়ুন...
দাম না পেয়ে আলুচাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কৃষক
সামনের বছর আবার আলুর দাম বাড়লে তখন আমদানীও করবে সরকার
কিন্তু এখন কৃষকের কাছ থেকে আলু কিনতে নির্বিকার
আলু রফতানীর সব বাধা দূর করা দরকার
চলতি বছর উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য না পেয়ে আলু চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন দেশের কৃষকরা। একসময় লাভজনক ‘সোনার ফসল’ হিসেবে পরিচিত আলু এখন কৃষকের বোঝায় পরিণত হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়েছে, অথচ বাজারে দাম নেই। ফলে অনেক কৃষক উৎপাদন ব্যয়ও তুলতে পারছেন না। হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয়, দালালচক্রের দৌরাত্ম্য আর ন্যায্যমূল্যের অভাবে লোকসানে পড়েছেন তারা। অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
রক্তের গ্রুপ হল রক্তের লোহিত কণিকায় অ্যান্টিজেনের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি। এটি বংশগতভাবে নির্দিষ্ট করা থাকে। অ্যান্টিজেনের উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে রক্তের বিভিন্ন ধরনের গ্রুপিং সিস্টেম করা হয়েছে।
রক্ত গ্রুপিং পদ্ধতি আবিষ্কার করে অস্ট্রিয়ান শরীরতত্ত্ববিদ। তখন সে ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজিকাল-অ্যানাটমিক্যাল ইনস্টিটিউটে কর্মরত ছিলো। ১৯০০ সালের দিকে, টেস্টটিউবে ভিন্ন ভিন্ন মানুষের রক্ত একত্রে মিশ্রিত করে সে খেয়াল করলো, রক্ত জমাট বেঁধে যাচ্ছে। শুধু মানুষই নয়, মানুষের রক্তের সাথে অন্য প্রাণীর রক্ত মেশালেও একই ব বাকি অংশ পড়ুন...












