নিজস্ব সংবাদদাতা:
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় উদ্বোধন করেছেন প্রধান বিচারক ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসনিক ভবন-৪ এ সচিবালয় উদ্বোধন করে প্রধান বিচারক।
এর আগে, গত ৩০ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির নির্দেশে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অধ্যাদেশ জারি করে।
তার আগে, গত ২০ নভেম্বর অন্তর্র্বতী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ সুপ্রিম কোর্টের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।
অধ্যাদেশ জারির পর সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এক বিজ্ঞপ্তিতে জা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইউরোপে শিশু ও কিশোরদের মধ্যে সাইবার বুলিং (অনলাইনে হয়রানি) সমস্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট (ওইসিডি)-এর ২০২৫ সালের নতুন রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশভেদে হয়রানির মাত্রা ভিন্ন হলেও ২৯টি দেশের সব কয়টিতে উঠতি বয়সিরা অনলাইনে হয়রানির শিকার হচ্ছে।
সবচেয়ে বেশি সাইবারবুলিং হওয়া দেশের মধ্যে রয়েছে- লিথুয়ানিয়া, লাটভিয়া, পোল্যান্ড, ইংল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, এস্তোনিয়া, স্কটল্যান্ড, সুইডেন, ফিনল্যান্ড ও ডেনমার্ক। ইউরোপীয় এসব দেশে সাইবারবুলিং-এর হার গড়ে ১৫ দশমিক ৫ শতাং বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) বলছে, গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রভাব খাটিয়ে দুর্নীতিতে জড়িয়েছে বিজয়ী পক্ষ। আর দুদক চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেনের ভাষ্য, দুর্নীতিবাজদের রক্ষা করতে দেশে গড়ে উঠেছে গডফাদার চক্র।
গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ করে অন্তর্র্বতী সরকার। সেখানে উঠে আসে ১৪ বছরে ২৮ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়। এই হিসাবে প্রতি বছর গড়ে ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচার করে আওয়ামী সুবিধাভোগীরা।
পাচারের অর্থ উদ্ধারে তৎপরতা চালাচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
কুটির, ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প- সিএমএসএমই খাতকে টেকসইভাবে এগিয়ে নিতে হলে অটোমেশন, প্রযুক্তিগত জ্ঞান এবং আনুষ্ঠানিক অর্থায়নে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা জরুরি। বর্তমানে এই খাত ঋণ ঘাটতি, জামানতের অভাব, সম্পদের মালিকানায় সীমাবদ্ধতা এবং বাজারে প্রবেশাধিকারের সংকটে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এজন্য সিএমএসএমই খাতে প্রায় ২৮০ কোটি ডলারের ঋণ ঘাটতি দেখা দিয়েছে, যা উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করছে। বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের ৬৫ শতাংশ এখনও অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে ব বাকি অংশ পড়ুন...
এতে বিশেষ করে নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বা নতুন ব্যবসায়ী বিপর্যস্থ হয়ে পড়ছেন।
শিল্প খাতে বিনিয়োগের গতি কমছে, নতুন চাকরির সুযোগও কমছে।
অর্থনীতি কাগজে স্থিতিশীল মনে হলেও বাস্তবে তা চরম স্থবির হয়ে পড়ছে।
আইএমএফ ছাড়া আমাদের অনেক বিকল্প আছে।
সেদিকেই ধাবিত হতে হবে তথা খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র আলোকে চলতে হবে ইনশাআল্লাহ।
সরকারি তথ্য বলছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ২০.৩ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৮.৮ বিলিয়ন ডলারে। আর ২০২৫ সালের জুনের শেষ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ পূর্বাচল ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মাল্টিপারপাস ট্রেনিং গ্রাউন্ডে ‘আন্তর্জাতিক ভলান্টিয়ার- ২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশংসায় দীর্ঘ বক্তব্য দিলেও, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) প্রত্যাহার ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নে নীরব থাকেন।
গতকাল জুমুয়াবার সকালে অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকরা আইজিপিকে সরিয়ে দেওয়ার দাবিতে পাঠানো লিগ্যাল নোটিশ নিয়ে প্রশ্ন করলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কোনো মন্তব্য না করে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
ফায়ার সার্ভিস ও স বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
পুলিশ বাহিনীর মনোবল এখনো পুরোপুরি ফিরে আসেনি। কিন্তু মনোবলহারা পুলিশের কিছু সদস্য দুর্নীতিতে মনোযোগ হারায়নি। থানাগুলোতে এখনো দুর্নীতি চলছে।
অব্যাহত আছে মামলা এ গ্রেপ্তারবাণিজ্য। গত দেড় বছরে সারা দেশে পুলিশ বাহিনীর বিরুদ্ধে ১৩২৮টি দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ সদরদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ১৭৮ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্তে এটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, নানা প্রতিশ্রুতি, উচ্চপর্যায়ের ঘোষণা এবং সীমিত সংস্কার প্রচেষ্টার পরও পুলিশের ভিতরের দুর্নীত বাকি অংশ পড়ুন...
ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী :
বাংলাদেশ সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে উন্নতি অর্জন করেছে ঠিকই, কিন্তু সেই উন্নয়নের সুফল ন্যায্যতার ভিত্তিতে বণ্টন করা সম্ভব হয়নি। ফলে উন্নয়নের সুফল সামান্য কিছু বিত্তবান পরিবারের হাতে চলে গেছে। এতে ধনী-দরিদ্রের মাঝে বিদ্যমান অর্থনৈতিক ও সামাজিক ব্যবধান আরো বেড়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম লক্ষ্য ছিল মানুষের মাঝে বিদ্যমান অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণের মাধ্যমে সামাজিক স্থিতিশীলতা ও সুরক্ষা দেওয়া। ১৯৭০ সালে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ কর্তৃক ‘সোনার বাংলা শ্মশান কেন?’ শীর্ষক পোস্টারের কথ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে দুর্নীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছিল। তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছিল দুর্নীতি। দলের বড় বড় নেতারা যেমন হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করেছে তেমনি, একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ের নেতারাও শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন। জেলা পর্যায়ের ছাত্রলীগ নেতার ব্যাংকে পাওয়া গেছে হাজার কোটি টাকা।
জুলাই আন্দোলনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের একটি প্রধান কারণ ছিল এই সীমাহীন দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। আওয়ামী লীগের পতনের পর এ দেশের মানুষ নত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চরিত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, এরশাদ এবং শেখ হাসিনার চরিত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিলো না। তারা প্রকাশ্যে মুখোমুখি থাকলেও শেষ মুহূর্তে হাত মিলিয়েছে, এক হয়েছে, গণতন্ত্রকে বারবার গলা কেটে হত্যা করেছে। উভয় শাসনামলে দুর্নীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছিলো।
রিজভী বলেন, ইকোন বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের রেজিস্ট্রার জেনারেলের স্যাম্পল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম (এসআরএস) রিপোর্টে একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। ২০২৩ সালের একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে ভারতের জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান অনুপাতের মধ্যে কর্মক্ষম গোষ্ঠীর সংখ্যা হ্রাস পেয়ে বাড়ছে বয়স্কদের সংখ্যা। ০-১৪ বছর বয়সী জনগোষ্ঠীদের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল ভারতীয় নারীদের মধ্যে প্রজননের হার কমেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, ০-১৪ বছর বয়সীদের হার ১৯৭১ সালে মোট জনসংখ্যার ৪১.২ শতাংশ ছিল। ১৯৮১ সালে ২০ বছরের মধ্যে সেটি কমে ৩৮.১ শতাংশে দাঁড়ায়। একইভাবে ১৯৯১-২০২৩ সালে বাকি অংশ পড়ুন...
যে রাষ্ট্রে মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ ডলারের কম, তা নিম্ন আয়ের অর্থনীতিতে হিসাবে পরিগণিত। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের মধ্যে থাকলে তাকে মধ্যম আয়ের দেশ বলা হয়। মাথাপিছু আয় ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের ওপরে তুলতে পারলেই সে দেশ উচ্চ আয়ের বাসিন্দা। মধ্যম আয়ের প্রথম ধাপকে নিম্ন মধ্যম আয় বলা হয়, যেখানে মাথাপিছু আয়ের বন্ধনী ১ হাজার ৮৬ থেকে ৪ হাজার ২৫৫ ডলার। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ মানে তার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ২৫৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ পর্যন্ত। এ সংখ্যাগুলো সময়ে সময়ে বাড়ানো হয় মূলত মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনা করে। মধ্যম আয়ের ফাঁদ বলতে প্র বাকি অংশ পড়ুন...












