আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের নির্মিত জাহাজ নির্মাণ ব্যয় সর্ববৃহৎ জাহাজ নির্মাণকারী দেশ চীনের তুলনায় ১৫ শতাংশ কম। আন্তর্জাতিক বাজারে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে ২০০ বিলিয়ন ডলারের শতকরা ২ ভাগ অর্ডার পেলে বাংলাদেশ জাহাজ নির্মাণ শিল্পে অনেক এগিয়ে যাবে।
জাহাজ নির্মাণ শিল্পে প্রচুর মূলধনের প্রয়োজন হয়; যা এদেশে সব শিপইয়ার্ডের কাছে নেই। মূলধন সমস্যা সমাধান করতে পারলেই শিপইয়ার্ডগুলো লাভের মুখ দেখতে পারত।
দেশের জাহাজ ভাঙা ও নির্মাণ শিল্পে বিশেষায়িত ব্যাংক চায় বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। সম্প্রতি সংস্থাটির একটি পর্য বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দরকার।
এবং বর্তমান গোয়েন্দা ব্যার্থতার বিপরীতে শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটও বাকি অংশ পড়ুন...
ডাকব্যবস্থা ছাড়াও ইসলামী শাসনের সময় যোগাযোগ এবং সতর্কবার্তা প্রদানের জন্য ছিলো আগুন জ্বালিয়ে সতর্ক করার মতো ব্যবস্থাও। নির্দিষ্ট কিছু পয়েন্ট ও স্থাপনা ছিলো, যেখানে রাতের বেলা আগুন জ্বালানো হতো এবং দিনের বেলা ধোঁয়া উত্তোলন করা হতো। এর জন্য কোনো এলাকায় পাহাড়ের চূড়ায়, আবার কোনো এলাকায় উচু ভবনের ওপর জায়গা নির্ধারণ করা হতো। প্রশাসনের কর্মকর্তা ও নিরাপত্তারক্ষীদের মাঝে এ ধরনের সংকেত আদান-প্রদানের রীতি প্রচলিত ছিলো। তৎকালীন সম্মানিত ইসলামী ভূখন্ডের এলভিরা ও রাহবা থেকে জাবাল দুর্গ পর্যন্ত এ সংকেতনামা বিস্তৃত ছিলো। ফলে ফোর বাকি অংশ পড়ুন...
আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের নির্মিত জাহাজ নির্মাণ ব্যয় সর্ববৃহৎ জাহাজ নির্মাণকারী দেশ চীনের তুলনায় ১৫ শতাংশ কম। আন্তর্জাতিক বাজারে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে ২০০ বিলিয়ন ডলারের শতকরা ২ ভাগ অর্ডার পেলে বাংলাদেশ জাহাজ নির্মাণ শিল্পে অনেক এগিয়ে যাবে।
জাহাজ নির্মাণ শিল্পে প্রচুর মূলধনের প্রয়োজন হয়; যা এদেশে সব শিপইয়ার্ডের কাছে নেই। মূলধন সমস্যা সমাধান করতে পারলেই শিপইয়ার্ডগুলো লাভের মুখ দেখতে পারত।
দেশের জাহাজ ভাঙা ও নির্মাণ শিল্পে বিশেষায়িত ব্যাংক চায় বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। সম্প্রতি সংস্থাটির একটি পর বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের কাছ থেকে দুইটি বৃহৎ সেতু নির্মাণের জন্য অর্থায়ন চেয়েছে, যার মোট পরিমাণ ৩৩ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা (প্রায় ৩১০ কোটি মার্কিন ডলার)। এই দুটি সেতু নির্মিত হলে দেশের আঞ্চলিক সংযোগব্যবস্থায় আসবে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এবং অর্থনীতিতে নতুন গতি সঞ্চার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। অর্থায়ন নিশ্চিত হলে প্রকল্পগুলোর কাজ ২০৩৩ সালের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত ২৫ জুন দুইটি সেতু নির্মাণের প্রাথমিক প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে জমা দ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জুলাই বিপ্লবের সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশকে একটি অনিবার্য গৃহযুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা করেছে। সেনাবাহিনীর দৃঢ়চিত্ত অবস্থানের কারণে একটি স্বৈরাচার-ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটেছে। এখন যখন দেশে চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা, দেশ যখন অরাজকতার চরম সীমায় পৌঁছে গেছে, দেশ নিয়ে যখন চলছে দেশিবিদেশি নানা রকম ষড়যন্ত্র, ঠিক সেই সময় সেনাপ্রধানের বক্তব্য যেন জাতির জন্য টনিক হয়ে দেখা দিল।
সেনাপ্রধান বলেছেন, ‘যথাসম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন।’ তিনি সুস্পষ্টভা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় আরো এক সকাল রক্তে রঞ্জিত হলো। গাজা নামক ভূখ- যেন বিশ্ববাসীর হৃদয় থেকে মুছে গেছে। অসহায় এ ভূখন্ডের প্রতিদিনের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠছে মজলুম মুসলমানদের আহাজারীতে।
ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যা শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এমন কোন দিন নেই; যে তাজা বোমার আঘাতে গাজার মাটি রক্তে ভিজেনি। প্রতিদিনই গাজার সাধারণ নাগরিকদের জীবন দপ করে নিভে যাচ্ছে। চলমান রয়েছে খাদ্য-পানীয় ও চিকিৎসার উপর পূর্ণ বিধিনিষেধ আরোপ।
তারই অংশ হিসেবে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের টানা হামলায় নতুন করে আরও অন্তত ৯৩ জন ফিল বাকি অংশ পড়ুন...
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে ইচ্ছা স্বীয় রহমত মুবারক উনার মধ্যে দাখিল করে নেন। ” (পবিত্র সূরা ফাতাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৫)
মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে আখাচ্ছুল খাছভাবে র বাকি অংশ পড়ুন...
‘দেশের মানুষ বাড়ছে কিন্তু জমি বাড়ছে না’- এ প্রচারণা দীর্ঘদিনের এবং অদূর ভবিষ্যতে ভয়ঙ্কর পরিণতির পরিণাম ব্যক্ত করে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়া বিভ্রান্তিমূলক জনসংখ্যা সঙ্কোচন নীতি প্রণয়ন করে। ‘ছেলে হোক মেয়ে হোক দুটি সন্তানই যথেষ্ট’- এই ভুল ও কুফরীমুলক তত্ত্ব প্রচার করে। পরবর্তী সরকারগুলো সে ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। এমনকি এরশাদ এ নীতিতে অগ্রগামী হওয়ায় জাতিসংঘ পুরস্কারও লাভ করে। হালে এ প্রচারণার পালে আরো বাতাস লেগেছে। তারা সেøাগান দিচ্ছে- ‘দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভালো হয়’। আর এসব প্রপাগান্ডার একটাই ভিত্তি- ‘দেশের মান বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিম আফ্রিকার ছোট্ট একটি দেশ গাম্বিয়া। রাষ্ট্রীয় নাম গাম্বিয়া ইসলামি প্রজাতন্ত্র। এটি আফ্রিকা মহাদেশের মূল ভূখন্ডের ক্ষুদ্রতম দেশ। দেশটির উত্তর, পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে সেনেগাল দ্বারা পরিবেষ্টিত। আর পশ্চিমে রয়েছে মহাসাগর। অথৈই নীল পানিরাশির আটলান্টিক মহাসাগর।
গাম্বিয়া নদী থেকেই দেশটির নামকরণ। নদীটি দেশের মধ্যভাগ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে পতিত হয়েছে। আর এই নদীকে কেন্দ্র করেই মূলত গাম্বিয়া। সাগর উপকূল থেকে মহাদেশের প্রায় ৩২০ কিলোমিটার অভ্যন্তর পর্যন্ত চলে গেছে। তবে এর সর্বোচ্চ প্রস্থ মাত্র ৫০ কিলোমিটার। বাকি অংশ পড়ুন...
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী: মুসলমান দেশের ভূখন্ডের হিফাযতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গুরুত্ব ও তাৎপর্র্য:
মুসলমানদের জানের নিরাপত্তা, মালের নিরাপত্তা, ঈমান-আমলের নিরাপত্তা ফরয, মুসলমান দেশের ভূখন্ডের নিরাপত্তা ফরয। দেশের আভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলায় নিয়োজিত একটি বাহিনী যার নাম আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। দেশের আভ্যন্তরীন অপরাধ দমনে এই বাহিনী কাজ করে থাকে। বিশ্বের সকল মুসলিম দেশেই এই বাহিনীর কার্যক্রম রয়েছে। এই বাহিনী মূলত দেশের আভ্যন্তরীণ চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, খুন-হত্যা, মারামারি, কাটাকাটি, রাহাজানি, ব্যভিচারী, অশ্লীলতা, মদ-গাঁজা, অর্থপাচার, মা বাকি অংশ পড়ুন...
নৌ বাহিনী: মুসলমান দেশের ভূখন্ডের হিফাযতে নৌ বাহিনীর গুরুত্ব ও তাৎপর্য:
হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার উম্মতের একদল লোককে আমার সামনে পেশ করা হলো, তারা সিংহাসন আরোহী শাসকের মত হয়ে সমুদ্রের পিঠে সাওয়ার হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার পথে যুদ্ধ করছে। হযরত উম্মু হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা (হযরত উবায়দা ইবনু ছামিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আহলিয়া) তিনি আরজ করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...












