সম্পাদকীয়-১
আহলান সাহলান মহিমান্বিত ৬ই রজবুল হারাম শরীফ! আজ কুতুবুল মাশায়িখ, সুলত্বানুল হিন্দ, খাজায়ে খাজেগাঁ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য ফরয-ওয়াজিব।
, ৭ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১১ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ২৩ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে ইচ্ছা স্বীয় রহমত মুবারক উনার মধ্যে দাখিল করে নেন। ” (পবিত্র সূরা ফাতাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৫)
মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে আখাচ্ছুল খাছভাবে রহমতপ্রাপ্ত এ ধরনের একজন ওলীআল্লাহ হচ্ছেন সুলতানুল হিন্দ, খাজায়ে খাজেগাঁ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
উনার তাশরীফ মুবারক গ্রহণের পূর্বে প্রায় ১৭৫ বৎসর আগে গজনীর সুলত্বান মাহমুদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি প্রায় ১৭বার ভারতবর্ষে আক্রমণ করেন। কিন্তু তিনি এদেশে স্থায়ী ঘাঁটি তৈরি করতে পারেননি। ১১৯০-৯১ সালে সুলত্বান মুহম্মদ ঘুরী এক বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে ভারত আক্রমণ করলে যালিম পৃথ্বিরাজ অন্যান্য যালিম হিন্দু রাজপুতদের সাহায্য নিয়ে মুহম্মদ ঘুরীকে ফিরিয়ে দেয়। এদিকে সৈন্যবাহিনী প্রেরণ, যাদুকর প্রেরণ, তাত্ত্বিক কাপালিক ঐন্দ্রজালিক প্রেরণ, সর্বোপরি হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লোকদের উপর পৃথ্বিরাজের চরম নির্যাতন অত্যাচার যখন চরম মাত্রা ধারণ করলো তখন সুলত্বানুল হিন্দ হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এক টুকরা কাগজে পৃথ্বিরাজকে লিখে পাঠালেন- ‘মান তোরা জেন্দা বদস্তে লশকরে ইসলাম ব-সোর্পদম’। অর্থাৎ ‘আমি তোমাকে তোমার জীবতাবস্থাতেই মুসলিম সেনাদের হাতে সোপর্দ করলাম’। এরপরই শায়েখ শিহাবুদ্দীন মুহম্মদ ঘুরী ১১৯২ সালে যালিম পৃথ্বিরাজকে পরাজিত করেন ও নিহত করেন। বলতে গেলে গোটা ভারতবর্ষে তথা খাজায়ে খাজেগাঁ হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দ্বারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম কায়িম হয়। যার দ্বারা আরো প্রতিভাত ও প্রমাণিত হয় যে- পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে কায়িমের জন্য রাজশক্তি বা রাজনৈতিক দল প্রয়োজন নয়, প্রয়োজন রূহানী শক্তি।
উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের সময় উনার কপাল মুবারকের মধ্যে স্বর্ণাক্ষরে লেখা হয়েছিলো, “হা-যা হাবীবুল্লাহ মা-তা ফী হুব্বিল্লাহ”। অর্থাৎ ইনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার বন্ধু, মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে তিনি বিদায় নিলেন। সুবহানাল্লাহ!
৬৩৩ হিজরী সনের ৬ই রজবুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। আজ সেই মহান ৬ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচার ও প্রসারের ত্রাণকর্তারূপে সুলত্বানুল হিন্দ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের দিবস মহাসমারোহে পালন শুধু প্রাসঙ্গিক বা আবশ্যিকই নয়; বরং একান্ত অত্যাবশ্যকীয়। সুবহানাল্লাহ!
(২)
প্রসঙ্গত, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি সংবিধান আছে। এর ২(ক) ধারায় রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বাংলাদেশে আবির্ভাবের ইতিহাসটা কী। তা কী পর্যালোচনা এবং মূল্যায়নের অবকাশ নেই? ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলনের শহীদদের আমরা মূল্যায়ন করছি। ভাষা শহীদদের স্মৃতিচারণ করছি। ভাষা দিবস পালন করছি। ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক ইতিহাস রচিত হয়েছে ও হচ্ছে। স্বাধীনতা ঘোষণা দিবস, বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে। শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হচ্ছে। কিন্তু যে কণ্টকাকীর্ণ আন্দোলনের মুখে দেশবাসী, রাষ্ট্রভাষা বাংলা পেয়েছে, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান করতে পেরেছে ১৯৭১-এ ভূখন্ডের স্বাধীনতা পেয়েছে; তার ক্রমবিকাশে মূল যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অবদান অনিবার্য এবং অনস্বীকার্য; সে মহান দ্বীন ইসলাম কী এমনিতেই বাংলাদেশে এসেছে? রাষ্ট্রভাষা বাংলার পেছনে যদি শত ভাষা শহীদদের, ভূখ-ের স্বাধীনতার জন্য ত্রিশ লাখ শহীদের অবতারণা হয়, তবে এসবের উৎস ও মূল মহান দ্বীন ইসলাম উনার জন্য কি কোটি শহীদের রক্তের প্রয়োজন হয়নি? এবং সেসব মহান জিহাদ যারা পরিচালনা করেছেন উনারা কী বেমেছাল যোগ্যতা, প্রজ্ঞা ও পরম রূহানী যোগ্যতার অধিকারী চরম অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব নন? তাহলে সংবিধানে ও সরকারে সেসব মহান ইসলামী ব্যক্তিত্বের অন্তর্ভুক্তি নেই কেন? আলোচনা নেই কেন? সরকার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষায় তৎপর বলে প্রচারে পঞ্চমুখ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কী সম্মানিত ইসলামী চেতনা নয়? পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিঃসৃত ‘দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ’- এই কী মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার মূল উদ্দীপনা নয়? মরলে জান্নাত, বাঁচলে গাজী- এই ঈমানী বোধই কী সম্মুখ সমরে অকাতরে জান বিলিয়ে দেয়ার পরম আকুতি নয়? তাহলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে অস্বীকার করে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অবদানকে অবজ্ঞা করে কোনোদিন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচিত হতে পারে না। স্বীকৃত হতে পারে না। প্রকাশিত হতে পারে না। প্রচারিত হতে পারে না। দেশ ও জাতি পরিচালিত হতে পারে না এবং সেই সাথে এদেশে যাদের উসীলায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম এসেছে উনাদের মূল্যায়নও নিষ্প্রভ হতে পারে না। যদি হয়, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়। খ-িত করা হয়। অবমূল্যায়ন করা হয়।
লেখাবাহুল্য, এরূপ বিকৃতি, খ-ন আর অবমূল্যায়নের ধারাবাহিকতায় চলছে দেশের স্বাধীনতাউত্তর থেকেই। কিন্তু এর থেকে উত্তরণ অনিবার্য। এবং দেশের স্বাধীনতা রক্ষা কবচের সাথে অবিচ্ছেদ্য।
(৩)
স্মর্তব্য যে, গরীবে নেওয়াজ, সুলত্বানুল হিন্দ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী ওয়াল কুরাইশী উনার চল্লিশ জন সহযাত্রীর বিশিষ্টজনের উত্তর পুরুষই হলেন- ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! উনার সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে যামানার ইমাম উনাকে চিনলো না, সে যেন জাহিলিয়াতের মধ্যে মারা গেলো। ” নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
প্রসঙ্গত সুলত্বানুল হিন্দ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে মূল্যায়নের মানসিকতায় তথা অনুসরণের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে সরকারসহ প্রত্যেক মুসলমানেরই দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনাকে জানা, চিনা ও মানা। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












