দেশীয় বীজে একদিকে ভেজাল দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত, মোড়কজাত ও হিমঘরে সংরক্ষণেরও দরকার পড়ে না। এতে জ্বালানি ব্যবহার কম পড়ে, কম বর্জ্য উৎপন্ন হয়। বন্যপশু ও পাখিরা ভালো থাকে।
দেশীয় খাবারে যে স্বাদ বিদ্যমান ছিল তা অটুট থাকে
সরকারের উচিত, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও খাদ্যনিরাপত্তায় হাইব্রিডের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করা।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বেশি দামে বীজ সংগ্রহ করতে কৃষকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকে গবেষণা চললেও এযাবত দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবনে তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। এ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
পবিত্র রমজান সামনে রেখে সয়াবিন তেল, চিনি, মসুর ডাল, ছোলা, মটর ডাল ও খেজুরের আমদানি বেড়েছে। যেহেতু এসব পণ্যের চাহিদা রমজানে বেশি থাকে তাই বেশি পরিমাণে আমদানি করতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ঋণপত্র (এলসি) খোলা অনেকটাই বেড়েছে বলে জানানা সংশ্লিষ্টরা।
আমদানির তথ্য বলছে, এ সময় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় সয়াবিন তেল আমদানি ৩৬ শতাংশ, চিনি ১১ শতাংশ, মসুর ডাল ৮৭ শতাংশ, ছোলা ২৭ শতাংশ, মটর ডাল ২৯৪ শতাংশ ও খেজুরের আমদানি ২৩১ শতাংশ বেড়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে রমজান মাস শুরু হতে পারে।
রমজান মাস বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
পবিত্র রমজান সামনে রেখে সয়াবিন তেল, চিনি, মসুর ডাল, ছোলা, মটর ডাল ও খেজুরের আমদানি বেড়েছে। যেহেতু এসব পণ্যের চাহিদা রমজানে বেশি থাকে তাই বেশি পরিমাণে আমদানি করতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ঋণপত্র (এলসি) খোলা অনেকটাই বেড়েছে বলে জানানা সংশ্লিষ্টরা।
আমদানির তথ্য বলছে, এ সময় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় সয়াবিন তেল আমদানি ৩৬ শতাংশ, চিনি ১১ শতাংশ, মসুর ডাল ৮৭ শতাংশ, ছোলা ২৭ শতাংশ, মটর ডাল ২৯৪ শতাংশ ও খেজুরের আমদানি ২৩১ শতাংশ বেড়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে রমজান মাস শুরু হতে পারে।
রমজান মাস বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
উচ্চমূল্যের কারণে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ডাল, ভাত আর সবজি জোগাড় করাই এখন স্বপ্নের মতো। পুষ্টির চাহিদা মেটাতে একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছে ডিম; কিন্তু সেটিও এখন অনেকের নাগালের বাইরে। ক্রমবর্ধমান দামের চাপে নিম্নবিত্তের মতো মধ্যবিত্তরাও পড়েছেন বেকায়দায়।
নিত্যপণ্যের দাম সামলাতে গিয়ে সাধারণ মানুষ এখন তাদের খাদ্যতালিকা ছোট করে ফেলছে। প্রয়োজনের তুলনায় কম কিনে কোনোভাবে বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু বাজার খরচই নয়, নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে চিকিৎসা, শিক্ষা ও যাতায়াতসহ প্রায় সব খাতে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
মাসখানেক ধরে ক্রেতাকে দেশি মসুর, অ্যাংকর ও ছোলার ডাল কিনতে বাড়তি টাকা গুণতে হচ্ছে। দাম বৃদ্ধিকে বড় ব্যবসায়ীদের ‘কৌশল’ বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। তাদের ভাষ্য, রোজার মাসে বাড়ালে নজরে পড়ে, সমালোচনা হয়। এজন্য চার-পাঁচ মাস আগেই পাইকাররা ‘সিস্টেম’ করছে। অবশ্য আমদানিকারকদের কথা, দাম বাড়ার সঙ্গে রোজার মাসের কোনো সম্পর্ক নেই। বিশ্ববাজারে এখন ডালের সংকট। এরই প্রভাবে দেশে কিছুটা বেড়েছে। নভেম্বর থেকে আমদানি বাড়বে, দামও কমে আসবে। রোজায় দাম স্বাভাবিক থাকবে।
সাধারণত ডাল জাতীয় পণ্যের দাম রোজার মাসে বাড়তে দেখা যায়। রোজা আ বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ইউনূস বলেছে, দেশের যেকোনও পণ্যের বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি সরকারের সব উইং এ বিষয়ে কাজ করছে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার এ বিবৃতিও অন্য সব মিথ্যা বচনেই পর্যবসিত হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়ে জরুরি সভা করেছেন। খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার কথা বলেছেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন বলেছেন, দেশে কোনও সিন্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বেশি দামে বীজ সংগ্রহ করতে কৃষকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকে গবেষণা চললেও এযাবত দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবনে তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। এখনো নির্ভর করতে হয় আমদানি করা বীজের ওপর। বর্তমানে দেশের চাহিদার ৮৬ ভাগ মেটানো হয় আমদানি করা হাইব্রিড বীজ দিয়ে। ষাট দশকের শেষদিকে নিজম্ব ফসল থেকে সংগৃহীত দেশি জাতের বীজ দিয়ে ধান উৎপাদন তিন শতাংশ কমে যায়। অর্থাৎ তখন এ হার ছিল মোট উৎপাদনের শতকরা ৯৭ ভাগ।
দিন দিন বিদেশ থেকে আমদানি করা হাইব্রিড বীজের উপর নির্ভরশীল থাকার কারণে দেশের খাদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
গত তিন সপ্তাহ ধরে বাজারে ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে সবজির দাম। কিছুতেই ক্রেতাদের নাগালে আসছে না দাম, বেশিভাগ সবজিই কেজি প্রতি ১০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর মতিঝিল, শান্তিনগর, মালিবাগ, রামপুরা এবং বাড্ডা এলাকার কাঁচাবাজারে দেখা গেছে, সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজারে সবজি কিনতে এসে ক্ষোভ ঝাড়ছেন ক্রেতারা।
শান্তিনগর কাঁচাবাজারের ক্রেতা বলেন, এখনো বেগুন বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজিতে। বেগুনের দাম এত কিভাবে হয়? যেই পটল সারা বছর ৫০ টাকা কেজি ছিল, তার দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।
তিনি প্রশ্ন করেন, এভাবে সবজির বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের ৫ লাখ টন শুল্কমুক্ত চাল আমদানির ঘোষণার পর ভারতে চালের বাজারে ব্যাপক উল্লম্ফন দেখা গেছে। দেশটিতে মাত্র দু’দিনে চালের দাম ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে চাল রপ্তানির তোড়জোড়ে দেশটির অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও সরবরাহে সাময়িক ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি হয়েছে।
দেশটির পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ ও দক্ষিণ ভারতের ব্যবসায়ীরা বলেছে, বাংলাদেশ সাময়িকভাবে চালের ওপর ২০ শতাংশ আমদানি শুল্ক তুলে নেবে বলে তাদের কাছে আগে থেকেই তথ্য ছিল। যে কারণে পেট্রাপোল সীমান্তের গুদামে পণ্য প্রস্তুত রে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রোটিনের দিক থেকে চীনা বাদাম এগিয়ে। আর যদি গাছের বাদামের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ বাদাম নির্বাচন করতে হয়, তাহলে কাঠবাদাম এগিয়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন’ অনুসারে, প্রতি এক-চতুর্থাংশ কাপ কাঠবাদামে থাকে ১০ গ্রাম প্রোটিন ও পাঁচ গ্রাম আঁশ। তবে এতে ক্যালোরি কিছুটা বেশি প্রায় ৩১৩।
মানুষের জন্য প্রতিদিন কতটুকু প্রোটিন গ্রহণ করা দরকার, সেটা নির্ভর করে ক্যালোরি চাহিদার ওপর।
একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের মোট ক্যালোরির ১০ থেকে ৩৫ শতাংশ প্রোটিন থেকে আসা উচিত।
অর্থাৎ যদি দৈনিক ২০০০ ক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্যাদি (ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল) বিক্রয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা মহানগরীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ রোববার (১০ আগস্ট) হতে পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে টিসিবি।
টিসিবির উপপরিচালক শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১০ আগস্ট থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (জুমুয়াবার ছাড়া) এবং চট্টগ্র বাকি অংশ পড়ুন...
রাজশাহী সংবাদদাতা:
পদ্মা নদীর ৪৩টি চরে ফসলের সমারোহ। এক সময়ের পতিত ও গো-চারণভূমি চরগুলোতে এখন ফলছে বিভিন্ন ফসল। এসব ফসল চাষ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। বর্তমানে এসব চরে বছরে ২০ ধরনের ফসল উৎপাদন হচ্ছে। এতে চাঙ্গা হচ্ছে চরাঞ্চলের অর্থনীতি। বিভাগের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর জেলার চরাঞ্চলে ব্যাপক হারে ধান, পাট, বাদাম ও মিষ্টিকুমড়া চাষ হচ্ছে। চরের জমিতে বছরে তিনবার ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে, যা কৃষকদের আয় বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে।
জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন এলাকায় জেগে ওঠা চরের জমি চাষাবাদের উপযোগী করতে ৫ বছরের জন্য একটি প্রকল্প হাত বাকি অংশ পড়ুন...












