আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ لَقَدْ رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالْحَلَّاقُ يَحْلِقُهٗ وَاَطَافَ بِهِ اَصْحَابُهٗ فَمَا يُرِيْدُوْنَ اَنْ تَقَعَ شَعْرَةٌ اِلَّا فِىْ يَدِ رَجُلٍ
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এমন অবস্থায় দেখেছি যে, ক্ষৌরকার উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ্ মুবারক (চুল মুবারক) হলক্ব (মু-ণ) করছেন আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা উনার চারদিক প বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র শান মুবারকে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের শব্দ চয়ন ছিলো আশ্চর্যজনক। উনারা যে সর্বদিক থেকেই সবচেয়ে বেশি মহাব্বত মুবারক করতেন এবং সর্বোচ্চ আদব রক্ষা করতেন তার বাস্তব নমুনা ফুটে উঠেছে নিম্নোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফসমূহ উনার মাঝে।
عَنْ حَضْرَتْ قَـيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ رَضِىَ اللهُ تَـعَالى عَنْهُ عَنْ اَبِيْهِ عَنْ جَدِّهٖ قَالَ وُلِدْتُ اَنَا وَرَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَامَ الْفِيْلِ وَسَاَلَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ عَلَيْهِ السَ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَن حَضْرَتْ الْمِسْوَرِ بْنِ مَخْرَمَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّمَا حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ بِضْعَةٌ مِنّـِىْ يُؤْذِينِىْ مَا اٰذَاهَا.
অর্থ: হযরত মিসওয়ার ইবনে মাখরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিঃসন্দেহে সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন,উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, ত্বহিরা, ত্বইয়িবা, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি’য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি বিশ্বের সকল মহিলা উ বাকি অংশ পড়ুন...
যারা উম্মী অর্থ নিরক্ষর করে তাদের মূল দলীল হচ্ছে বুখারী শরীফের একটি হাদীছ শরীফ। কিন্তু তারা একবারও হাদীছ খানা ফিকির করেছে?
হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে-
عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَنَّهُ قَالَ: ্রإِنَّا أُمَّةٌ أُمِّيَّةٌ، لَا نَكْتُبُ وَلَا نَحْسُبُ،
“আমরা উম্মী জাতি। লিখি না, হিসাব করি না”। (বুখারী শরীফ: ১০৮০)
উম্মী শব্দকে নিরক্ষর অর্থকারীরা এই হাদীছ শরীফ থেকে অর্থ করে আমরা নিরক্ষর জাতি। আমরা লিখতে পারি না, আমরা হিসাব করতে পারি না। কিন্তু এই হাদীছ শরীফের যদি এরকম অর্থ করা হয় তাহলে মারাত্মক স্ববিরোধিতা তৈরী হয় সেই সাথে অনেক বিকৃতিরও বাকি অংশ পড়ুন...
আরো বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ لَقَدْ رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالْحَلَّاقُ يَحْلِقُهٗ وَاَطَافَ بِهِ اَصْحَابُهٗ فَمَا يُرِيْدُوْنَ اَنْ تَقَعَ شَعْرَةٌ اِلَّا فِىْ يَدِ رَجُلٍ
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এমন অবস্থায় দেখেছি যে, ক্ষৌরকার উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ্ মুবারক (চুল মুবারক) হলক্ব (মু-ণ) করছেন আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা উনার চারদি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনা মতে মহাসম্মানিত ঐতিহাসিক গাযওয়াতুল হুদায়বিয়াহ:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
حَدَّثَنِي عَبْدُ اللهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، قَالَ أَخْبَرَنِي الزُّهْرِيُّ، قَالَ أَخْبَرَنِي عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ، عَنِ الْمِسْوَرِ بْنِ مَخْرَمَةَ، وَمَرْوَانَ، يُصَدِّقُ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا حَدِيثَ صَاحِبِهِ قَالَ خَرَجَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَمَنَ الْحُدَيْبِيَةِ، حَتَّى كَانُوا بِبَعْضِ الطَّرِيقِ قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ" إِنَّ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيدِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ بِالْغَمِيمِ فِي خَيْلٍ لِقُرَيْشٍ طَلِيعَةً فَخُذُوا ذَاتَ الْيَمِينِ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূব প্রকাশের পর)
ইত্যবসরে এক ব্যক্তি এসে সালাম দিলেন, “আস্সালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!” (আয় মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার উপর সালাম)। তিনি সেই ব্যক্তির সালামের উত্তর প্রদান করলেন। এদিকে আমি উনাকে দেখামাত্রই ভয়ে থর থর করে কাঁপতে লাগলাম। উনার পার্শ্বে উপবিষ্ট এক ব্যক্তি তখন বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই মহিলা তো কাঁপছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, হে রিক্তা! আপনি শান্ত হোন! উনার বাকি অংশ পড়ুন...
৮২। হযরত ক্বায়লা বিনতে মাখরামা আত-তামীমিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা
একজন সম্মানিতা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। উনার আহাল বা স্বামীর নাম হাবিব ইবনে আযহার। হযরত ক্বায়লা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার গর্ভে উনার কয়েকজন কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করেন। দ্বীন ইসলামের প্রথম দিকে হাবিব ইবনে আযহার ইনতিকাল করলেন, উনার ভ্রাতা আছওয়াব ইবনে আযহার হযরত ক্বায়লা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার নিকট হতে কন্যাদেরকে কেড়ে নেয়। হযরত ক্বায়লা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলামের প্রথম দিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল বাকি অংশ পড়ুন...
মহিলারা ঘরে অবস্থান করার সময় ক্বমীছ, ওড়না ও সেলোয়ার পরিধান করা সুন্নত। হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত মুহম্মদ বিন ক্বয়েস বিন মাখরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ-ছালিছাহ আলাইহাস সালাম তিনি প্রায় একথা বলতেন যে, আমি কি তোমাদেরকে এমন একটি সুমহান সংবাদ মুবারক দিব না? আমরা বলতাম হাঁ! তখন তিনি বলতেন, পর্যায়ক্রমে এক রাতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন আমার সম্মানিত হুজরা শরীফ মুবারকে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করলেন, তখ বাকি অংশ পড়ুন...












