হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা হাক্বীক্বত গোপন রেখেই মুরীদের আত্মার চিকিৎসা করে নানাভাবে তা’লীম-তরবিয়ত দান করেন। আর সেক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যাবতীয় নিয়ামত লাভের উপযোগী করে নিয়ামত দানে পুঞ্জিভূত করে থাকেন।
সুতরাং, কামিল শায়েখ বা উলিল আমরগণ যে বিষয়ে আদেশ-নিষেধ করুন না কেন তা সঠিকভাবে পালন করাই হচ্ছে পূর্ণ আনুগত্যতার বহিঃপ্রকাশ। কেননা আখেরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবা বাকি অংশ পড়ুন...
তাইয়াম্মুমের শর্ত
১. নিয়ত করা,
২. পাক মাটি হওয়া,
৩. উভয় হাত মাটিতে মারা,
৪. পানির অভাব কিংবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হওয়া,
৫. তিন অঙ্গুলির কম দ্বারা তাইয়াম্মুম না করা।
তাইয়াম্মুম ওয়াজিব হওয়ার শর্ত
১. মুসলমান হওয়া,
২. বুদ্ধিমান হওয়া,
৩. বালেগ/বালেগা হওয়া,
৪. হাদাছ (অজু ও গোসল উনাদের কারণ) বর্তমান থাকা,
৫. হায়িয বা মাসিক মাজুরতা না থাকা,
৬. নিফাস বা সন্তান প্রসবের পর মাজুরতা না থাকা,
৭. যেসব বস্তুর দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয হয়, তা ব্যবহারে সক্ষম হওয়া।
যেসব বস্তুর দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয
মাটি কিংবা মাটি জাতীয় পাক জিনিসের উপর তাইয়াম্মুম করা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বিশ্বে প্রতি মিনিটে ২৫০ শিশু জন্মগ্রহণ করে। এর মধ্যে বাংলাদেশে প্রতি মিনিটে জন্ম নেয় ৯ শিশু। পাকিস্তানে প্রতি মিনিটে জন্ম নেয় ১২ শিশু। নাইজেরিয়ায় প্রতি মিনিটে জন্ম নেয় ১৫ শিশু। এভাবে মুসলিম বিশ্বেই প্রায় দেড়শত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বাংলার গ্রামগঞ্জে হেঁটে গেলে ধানক্ষেতের পাশ, রাস্তার ধারে কিংবা পতিত জমিতে সহজেই চোখে পড়ে, একটি লতায় জড়ানো ছোট ঝোপ জাতীয় উদ্ভিদ।
পাতায় হাত লাগলেই সঙ্গে সঙ্গে মুছে যায় তার প্রসারিত পত্রপল্লব, যেন নিজেই নিজেকে আড়াল করতে চায়। উদ্ভিদটির নাম লজ্জাবতী।
লজ্জাবতী গাছ দীর্ঘদিন ধরেই আয়ুর্বেদ ও লোকজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর মূল, পাতা, ডাঁটা ও ফুল- সবই কোনো না কোনোভাবে উপকারী। নিচে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ গুণ তুলে ধরা হলো:
কাটা-ছেঁড়ায় লজ্জাবতীর পাতা বেটে ক্ষতস্থানে প্রয়োগ করলে রক্তপাত বন্ধ হয় এবং দ্রুত নিরাময় হয়।
বাকি অংশ পড়ুন...
জাওয়াব:
আহাল-আহলিয়া বা স্বামী-স্ত্রী একসাথে জামায়াতে আদায় করতে পারবে। তবে শর্ত হচ্ছে, একসাথে জামায়াতে নামায যদি পড়ে তাহলে পুরুষ বা আহাল যেখানে দাঁড়াবে তার থেকে তার আহলিয়া এত পিছনে দাঁড়াবে যেনো সিজদার সময় আহলিয়ার মাথাটা আহালের পা বরাবর না হয়, কমপক্ষে এক বিঘত পিছনে থাকে। সামনে একজন অর্থাৎ আহাল দাঁড়াবে, আর সরাসরি পিছনে আহলিয়া দাঁড়াবে, দাঁড়ালে আহলিয়া সিজদা দিলে আহালের পা যেনো স্পর্শ না করে। আর যদি সিজদার সময় আহলিয়ার মাথা আহালের পা বরাবর হয়ে যায় এবং পা স্পর্শ করে তাহলে নামায ফাসেদ হয়ে যাবে।
(গবেষণা কেন্দ্র মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
হজ্জ আদায়ের ছহীহ্ পদ্ধতি বা নিয়ম কি?
জাওয়াব:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
হজ্জ আদায়কারী ৮ই যিলহজ্জ ফজর নামায মক্কা শরীফে পড়ে মিনার দিকে রওয়ানা হবে। মিনাতে যোহর, আছর, মাগরিব, ইশা ও ফজর আদায় করবে। অতঃপর সেখান থেকে আরাফার ময়দানে যাবে অর্থাৎ ৯ই যিলহজ্জ আরাফার ময়দানে সারাদিন অবস্থান করবে। আরাফার ময়দানে ইমাম ছাহেব খুৎবার মাধ্যমে আরাফার কার্যসমূহ শুরু করবেন। খুৎবান্তে যোহরের ওয়াক্তে ইমাম ছাহেব এক আযান ও দুই ইকামতে যোহর ও আছরের নামায পড়াবেন।
যে ব্যক্তি নিজ স্থানে একা একা নামায আদায় করবে সে যোহরের ওয়াক্তে যোহরের নামায, আছরের ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ ও ইতিহাস গ্রন্থসমূহে ছহীহ সনদসহ এমন অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে যে, একজন নানী বা দাদীর বয়সই হতো ২১ বছর। অর্থাৎ বাল্যবিবাহ ঘরে ঘরে বিরাজমান ছিলো। হযরত ইমাম বায়হাক্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিখ্যাত কিতাব “সুনানে কুবরা বায়হাক্বীতে” বর্ণনা করেছেন,
وَأَخْبَرَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ قِرَاءَةً عَلَيْهِ حَدَّثَنِى أَبُو أَحْمَدَ : مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ الشَّعْبِىُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الأَرْزُنَانِىُّ حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ طَاهِرِ بْنِ حَرْمَلَةَ حَدَّثَنِى جَدِّى حَدَّثَنِى الشَّافِعِىُّ قَالَ : رَأَيْتُ بِصَنْعَاءَ جَدَّةً بِنْتَ إِحْدَى وَعِشْرِينَ سَنَةً ، حَاضَتْ ابْنَةَ تِسْعٍ و বাকি অংশ পড়ুন...
‘তাইয়াম্মুম’ (تَيَمُّمْ) শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো- ইচ্ছা করা, নিয়ত করা, মনস্থ করা।
সম্মানিত শরীয়ত উনার পরিভাষায়, পবিত্রতার নিয়তে পবিত্র মাটির ওপর হাত মেরে চেহারা ও কনুই পর্যন্ত হাত মাসেহ করাকে তাইয়াম্মুম বলে।
ওযূ বা গোসল করার প্রয়োজন হলে পানি পাওয়া না গেলে অথবা পানি আছে কিন্তু উহা ব্যবহার করলে কঠিন রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকলে অথবা রোগ বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকলে অথবা কুয়া থেকে পানি উঠানোর প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র না থাকলে অথবা শত্রুর ভয় থাকলে অথবা পুকুর নদী এক মাইল দূরবর্তীতে অবস্থিত ইত্যাদি কারণে ওযূ ও গোসলের পরিবর্তে তাইয়াম্মুম করতে হবে। মহ বাকি অংশ পড়ুন...












