আজ ৬ই ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ শহীদ দিবস। কল্পকাহিনীর উপর নির্ভর করে ঐতিহাসিক জলজ্যান্ত সত্য ভারতে মুসলমানদের ৪৬০ বছরের পুরনো বাবরি মসজিদ ১৯৯২ সালের এই দিনে ভেঙে দেয়া হয়। ভারতের হাইকোর্ট কিন্তু সকল বাস্তব প্রমাণ ও নথিকে অগ্রাহ্য করে হিন্দুদের কল্পকাহিনীর পক্ষে রায় দিয়েছিলো। কাফির মুশরিকরা যে মুসলমানদের শত্রু এটা এখানে স্পষ্ট। এরপর ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকার সারা ভারত জুড়ে একের পর এক মসজিদ, মাদরাসা, গোরস্থান, মুসলমানদের বাড়ি ঘর, দোকান-পাট সব উচ্ছদ করেই চলছে। সব প্রদেশে মুসলমানদেরকে জুলুম করা হচ্ছে, স্থাবর-অস্থাবর সব সম্পত্ত বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
আজ পবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। মহাসম্মানিত, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাথে আজকের মহান তারিখ সাজুয্যপূর্ণ। তাই আজকের তারিখটিই মহিমান্বিত হয়ে ১২ই শরীফ উনার মর্য বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীন ইসলাম গ্রহণ:
অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মদীনা শরীফে তাশরীফ মুবারক রাখলেন, আমি তখন বাগানে খেজুর পাড়ছিলাম, আর আমার ফুফু খালিদা বিনতুল হারিছ খেজুর কুড়াচ্ছিলেন। এই সময় ইয়াহুদী গোত্র বনু নাদ্বীরের এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলতে লাগলো, আরবের অধিকারী ব্যক্তি আজ এসে গেছেন। এ কথা শুনে আমি কাঁপতে শুরু করলাম এবং জোরে তাকবীর দিলাম। আমার বৃদ্ধা ফুফু আমার এ অবস্থা দেখে বললেন, ওরে খবীছ! তোমার যা হাল হয়েছে, হযরত মূসা ইবনে ইমরান আলাইহিস সালাম তিনিও যদি আসতেন, তা হলেও উনার চেয়ে বে বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেননি বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَقَاتِلُوا الْمُشْرِكِينَ كَافَّةً كَمَا يُقَاتِلُونَكُمْ كَافَّةً وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُتَّقِينَ.
অর্থ: “আর আপনারা মুশরিকদের সকলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে জিহাদ করুন, যেমনিভাবে তারা আপনাদের সকলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে জিহাদ করে থাকে। আর জেনে রাখুন যে, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মুত্তাক্বীদের সাথে রয়েছেন।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা তাওবা: আয়াত শরীফ ৩৬)
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার এবং উনার দুই কিশোর আওলাদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমা উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি ছিলেন বিশিষ্ট আনছার মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা। উনার ৭জন ছেলে সন্তান ছিলেন। বদরের সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার সময় তিনি জানতে পারলেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেই নিকৃষ্ট লোকটি সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে, সেই কাট্টা কাফির আবূ জাহিল মুশরিকদেরকে নেতৃত্ব দিয়ে নিয়ে আসতেছে। তখন তিনি উনার দুই বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার স্বৈরাচারীর কথিত বিচার আর ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশ-বিজিবি-সেনাবাহিনীর মারামারি লাগিয়ে দিয়ে দেশের জনগণের দৃষ্টিকে একদিকে আবদ্ধ করে রেখেছে আর অন্যদিকে তারা দেশের বন্দর, টার্মিনাল সব বিদেশীদের কাছে ইজারা দিচ্ছে। দেশের মানুষের ভরসার শেষ স্থানটুকু ছিল সেনাবাহিনী। কিন্তু এই সেনাবাহিনীসহ দেশের জনগণের নির্বিকার অবস্থার কারণে এবং লওওয়াত্ব জালিমকে সমর্থন করার কারণে ভূমিকম্পসহ নানান আযাব গজব আসছে। মানুষের উচিত তওবা করে লাওওয়াত্বকে উৎখাত করা। নতুবা আরো গজব আসতে পারে।
কিন্তু এই সেনাবাহিনী দেশের নিরাপত্তা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন, হযরত খাব্বাব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি পেশাগত দিক দিয়ে দা-বঠি, ছুরি-তরবারী ইত্যাদি তৈরিতে অত্যন্ত পারদর্শী ছিলেন। আস ইবনে ওয়াইল নামক কাট্টা মুশরিক একসময় উনার দ্বারা বাকীতে কিছু কাজ করালো। পরে যখন তিনি উনার প্রাপ্য পারিশ্রমিক চাইলেন, তখন উনাকে আস ইবনে ওয়াইল কঠোর ভাষায় বললো, ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি যে আপনি সম্মানিত ঈমান এনেছেন যতক্ষণ তা অস্বীকার না করবেন; তত বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ১১৮নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন- হে ঈমানদারগণ! তোমরা মুসলমান ছাড়া বিধর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ১৮ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আবার ইরশাদ মুবারক করলেন-
وَيُبَيِّنُ اللهُ لَكُمُ الآيَاتِ وَاللهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ.
অর্থ: আমি সমস্ত হুকুম-আহকাম স্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দিলাম। যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সব জানেন। ” সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্রতা মুবারক সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! আর যারা উনাদের সম্পর্ বাকি অংশ পড়ুন...
মূল ফতওয়া
মূল বিষয় হলো, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা শরীফ ও ক্বিয়াস শরীফ আমাদেরকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত সুন্নত মুবারক পালনে সচেতন হতে বলে। মানুষের বিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ হলো তার কাজ ও তার সংস্কৃতি। আর আপনি ‘সত্যিকারের মুসলিম’ কিনা সেটা যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি বিচার করবেন, ঠিক তেমন-ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক পালনের ম বাকি অংশ পড়ুন...
পার্থিব ধন-সম্পদ কিংবা দুনিয়াবী পদমর্যাদা প্রভৃতির জন্য আশা-আকাঙ্খা করা অবশ্যই নিন্দনীয়। তবে দ্বীনি ইল্ম অর্জন, জিহাদে অংশগ্রহণ ইত্যাদি নেক কাজের আকাঙ্খা নিন্দনীয় নয়; বরং প্রশংসনীয়। অতএব বলা যায়, আশা-আকাঙ্খার ভাল-মন্দ উভয় দিক রয়েছে। অত্র প্রবন্ধে কেবল মন্দ বা অবৈধ আকাঙ্খা সম্পর্কে আলোকপাত করা হচ্ছে; যা প্রকৃতপক্ষে কাফির-মুশরিকদের স্বভাব-বৈশিষ্ট্যের অন্তর্ভুক্ত।
যেমন- এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন-
ذَرْهُمْ يَا বাকি অংশ পড়ুন...












