বাদাম নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়। আমাদের দেশে চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তাবাদাম, আখরোট পাওয়া যায় বেশি। এ ছাড়া অন্যান্য বাদাম হলো ম্যাকাডমিয়াম, পাইন, ব্রাজিল নাট, হেজেলনাট ইত্যাদি। প্রতিটি বাদামের নিজস্ব স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে।
কাজুবাদাম:
কাজুবাদামে বেশ আয়রন থাকে যা নারীদের জন্য ভালো। এ ছাড়া কাজুবাদামে জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্য, হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এত বাকি অংশ পড়ুন...
বাকৃবি সংবাদাদতা:
রোজেল, যা চুকোর বা টক গাছ নামে পরিচিত, দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সত্যিকারের নতুন একটি সুযোগ তৈরি করতে পারে। বীজ বপনের প্রায় ২২০ দিন পর একটি গাছ থেকে গড়ে ৫শ গ্রাম থেকে এক কেজি পর্যন্ত কাঁচা ফল পাওয়া যায়। তার সঙ্গে দেড়শ থেকে ৪শ গ্রাম পর্যন্ত বৃতির ফলন মেলে। হেক্টরপ্রতি মোট ফলন দাঁড়ায় তিন থেকে সাত টন। এই ফল ও বৃতি দিয়ে জ্যাম, জেলি, চা, আচার, চাটনি, জুসসহ নানা ধরনের খাদ্য ও পানীয় তৈরি করা সম্ভব। রান্নাতেও ব্যবহার করা যায়।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগে রোজেল নিয়ে আয়োজ বাকি অংশ পড়ুন...
কাঁচা কলা হলো কল্যাণের একটি পাওয়ার হাউস, যা প্রয়োজনীয় খনিজ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং স্বাস্থ্য উপকারিতার একটি অ্যারে গর্ব করে। আসুন কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ অন্বেষণ করি এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই।
কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ:
কাঁচা কলা অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা এগুলিকে একটি ভাল সংযোজন করে তোলে-সুষম খাদ্য. একটি একক মাঝারি আকারের কাঁচা কলায় আনুমানিক ১০০ ক্যালোরি থাকে এবং প্রচুর পুষ্টি সরবরাহ করে, যার মধ্যে রয়েছে-
পটাসিয়াম: কাঁচা কলা হলো পটাসিয়ামের একটি বড় উৎস, যা দৈনিক মূল্যের (ডিভি) ৯%। পট বাকি অংশ পড়ুন...
আনারস খেয়েই পেতে পারেন কয়েক রকম পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন যদি ১ কাপ আনারস খান তাহলেই দূর করা যাবে গরম-ঠান্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাবসহ নানা সমস্যা। জেনে নিন- আনারসের কিছু গুণাগুণ।
পুষ্টিগুণ:
থিয়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন বি-৬, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও বিটা ক্যারোটিনের মতো পলিফেনল থাকায় আনারস খুবই পুষ্টিকর।
ভিটামিন সি: সাধারণভাবে আমরা মনে করি ভিটামিন সি-র সবচেয়ে বড় উৎস কমলালেবু। কিন্তু সেই কাজ অনায়াসে করে ফেলতে পারে আনারস।
বয়সজনিত সমস্যা: প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্স বাকি অংশ পড়ুন...
মিষ্টি আলুর উপকারিতা এতটাই বেশি যে এটাকে শীতকালীন সুপার ফুড বললেও ভুল হবে না। শীতকালে মিষ্টি আলু খেলে নানা উপকারিতা মিলবে। যেমন-
হজমে সহায়ক:
মিষ্টি আলুতে থাকা প্রাকৃতিক ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তাদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী। এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ভিটামিনের পাওয়ার হাউস:
মিষ্টি আলুতে ভিটামিন এ, বি৬, সি এবং ম্যাঙ্গানিজসহ প্রয়োজনীয় অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সময়ে উচ্চ রক্তচাপ এমন এক নীরব রোগ, যা প্রায় প্রতিটি ঘরে দেখা যায়। এটি একবার বেড়ে গেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। তাই জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা অপরিহার্য। সঠিক খাবার বেছে নিতে পারলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেক সহজ হয়। এমনই একটি উপকারী খাবার হলো কালোজিরা। ছোট্ট এই বীজের ভেতরে লুকিয়ে আছে অসাধারণ চিকিৎসাগুণ। নিয়মিত অল্প পরিমাণে কালোজিরা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। জেনে নিন এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা-
রক্তনালী শিথিল করে রক্তপ্রবাহ সহজ করে: কালোজিরার অন্যতম কার্যকর উপাদান থাইম বাকি অংশ পড়ুন...
স্ট্রবেরি শুধুমাত্র সুস্বাদু নয়, এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে। শীতকাল আসলেই আমাদের শরীরের অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়-ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, আর মিষ্টি খাবারের প্রতি আকাক্সক্ষাও বাড়ে। এই সময়ে যদি প্রাকৃতিক মিষ্টি কিছু খেতে চান, তবে স্ট্রবেরি সবচেয়ে ভালো পছন্দ। জেনে নিন স্ট্রবেরির উপকারিতা-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
স্ট্রবেরিতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে, যা শীতকালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়তা করে। ফলে ঠান্ডা, ফ্লু বা অন্যান্য মৌসুমী সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করা সম্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য-প্রতিদিন আনার বা ডালিমের রস পান করলে ধমনির ব্লকেজ বা রক্তনালির বাধা প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
অন্যদিকে যারা ডালিমের রস পান করেননি, তাদের ক্ষেত্রে ব্লকেজের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৯ শতাংশ। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ফল হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখা ও রক্তনালির স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারে অসাধারণ ভূমিকা রাখে।
ডালিমে রয়েছে ‘পিউনিক্যালাজিন’ নামের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রক্তনালিতে জমে থাকা কোলেস্টেরল গলিয়ে দেয়, প্রদাহ কমায় এবং ধমনির দেয়ালে অক্সিডেটিভ ক্ষতি প্রতিরোধ করে। এসব উপাদান বাকি অংশ পড়ুন...
সিরকার উপকারিতা :
ক) বিভিন্ন প্রকার রোগের চিকিৎসায় :
১. সিরকা খেলে দ্রুত দেহের ওজন কমে।
২. ব্রণ ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
৩. ক্ষুধা কম লাগে।
৪. পেটের চর্বি কমায়।
৫. উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং হৃৎপি- সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী।
৭. হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়াসহ অস্ত্রের অন্যান্য রোগে উপকারী।
৮. ২ চা চামচ সিরকা ও ২ চা চামচ গোলাপ পানি নিয়ে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে ব্রণ দূর হয়।
খ) বিভিন্ন রান্নায় :
৭. চর্বিযুক্ত খাবার রান্নার সময় কিছু সিরকা ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
৯. রান বাকি অংশ পড়ুন...
লইট্টা মাছ আমরা দুইভাবে খেতে পারি। একটি হচ্ছে কাঁচা, যেটা সমুদ্র থেকে তুলে একেবারে তরতাজা খাওয়া হয়। আরেকটা হচ্ছে সমুদ্রের তীরে রোদে শুকিয়ে মাছকে একেবারে শুকনো করে খাওয়া যায়। স্বাদের দিক থেকে যেমন, তেমনি পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও অনন্য এই মাছ। সাধারণত ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বড় হয় মাছটি।
লইট্টা মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন থাকে। বঙ্গোপসাগর, আরব সাগরসহ এশিয়ার বিভিন্ন উপকূলে লইট্টা মাছ ধরা পড়ে।
লইট্টা মাছের উপকারিতা:
* লইট্টা শুঁটকিতে থাকা ক্যালসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
* লইট্টা মাছ প্রোটিনে ভরপুর। শুঁটকি আকারে খাওয়া হল বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্ত নিয়ে তথাকথিত চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের
ভ্রান্ত বক্তব্য ও তার খ-ন
শুরুতেই বলা বাহুল্য যে, আমরা জানি- পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করে, তবে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে। একইভাবে লবণ হলো শিফাযুক্ত সুন্নতী খাবার, যা ছাড়া সকল খাবার-ই স্বাদহীন; কিন্তু এই লবণও যদি কেউ অধিক পরিমাণে খায় তবে তার রক্ত পানি হওয়ার উপক্রম হবে। সে রকমভাবেই, গরুর গোস্ত স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে তো একটু-আধটু অসুবিধা হবে। তার মানে এই নয় যে, গরুর গোস্তের মধ্যেই রোগ রয়েছে। অর্থাৎ চিকিৎসকরা যেটা বলে থাকে তা হয় তাদ বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্ত নিয়ে তথাকথিত চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের
ভ্রান্ত বক্তব্য ও তার খ-ন
শুরুতেই বলা বাহুল্য যে, আমরা জানি- পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করে, তবে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে। একইভাবে লবণ হলো শিফাযুক্ত সুন্নতী খাবার, যা ছাড়া সকল খাবার-ই স্বাদহীন; কিন্তু এই লবণও যদি কেউ অধিক পরিমাণে খায় তবে তার রক্ত পানি হওয়ার উপক্রম হবে। সে রকমভাবেই, গরুর গোস্ত স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে তো একটু-আধটু অসুবিধা হবে। তার মানে এই নয় যে, গরুর গোস্তের মধ্যেই রোগ রয়েছে। অর্থাৎ চিকিৎসকরা যেটা বলে থাকে তা হয় তাদ বাকি অংশ পড়ুন...












