পবিত্র জানাযার নামাযের নিয়ম
জানাযার নামায পড়ার পূর্বে মাইয়্যিতের ওলী বা অভিভাবককে জিজ্ঞাসা করতে হবে যে, মাইয়্যিতের কোন ঋণ আছে কি-না? যদি থাকে তাহলে সেগুলো কে এবং কিভাবে পরিশোধ করবে তা জানতে হবে। নামায ও রোযা কাযা আছে কি-না? যদি থাকে তাহলে তার কাফফারা দিতে হবে। সেটা কে বা কিভাবে আদায় করবে তা জানতে হবে।
(বিতরসহ দৈনিক ছয় ওয়াক্ত নামাযের কাফ্ফারা দিতে হবে। যত ওয়াক্ত নামায কাযা থাকবে তার প্রতি ওয়াক্তের জন্য এক ফিতরা পরিমাণ কাফফারা দিতে হবে। একইভাবে প্রতিটি রোযার জন্য এক ফিতরা। তবে প্রতি রোযা বা নামাযের জন্য ২ কেজি আটা বা ময়দা কিংবা বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাসে যতটুকু পাওয়া যায় তা হচ্ছে কোয়াকার-রা প্রায় ৩৫০ বছর ধরে এই মিনিট নিরবতা পালনের অনুষ্ঠান করে আসছে। এটি একটি খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়। তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস হিসেবে এটি পালন করে থাকে।
এছাড়া যা জানা যায় তা হচ্ছে- প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে (জার্মানির সাথে যুদ্ধ বিরতিতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত) ব্রিটিশদের যেসব যোদ্ধারা মারা যেত তাদের স্মরণে সাউথ আফ্রিকার কেপ টাউনে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হতো। এই নিরবতা পালনের বিষয়টি রয়টার্সের একজন সাংবাদিক লেখালেখির মাধ্যমে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ছড়িয়ে দেয় এবং যা পরে কালচ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা বিবাহ করার নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। আহাল-আহলিয়া (স্বামী-স্ত্রী) হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার এক বিশেষ নিদর্শন-নিয়ামত। দ্বীনদার আহাল ও দ্বীনদার আহলিয়া দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতম সম্পদ।
যারা দ্বীনদার আহাল (স্বামী) দ্বীনদার আহলিয়া (স্ত্রী) পান তারা দুনিয়াবী শ্রেষ্ঠতম সম্পদ পান। দ্বীনদার আহাল, দ্বীনদার আহলিয়া মানষিক-শারীরিক সবদিক দিয়ে প্রশান্তির কারণ।
নিকাহ বা বিবাহ পরহেযগার- মুত্তাক্বী হওয়ার পথকে সুগম করে। নেক বাকি অংশ পড়ুন...
স্বয়ং সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সরাসরি তা তদারকি মুবারক করে থাকেন
وعد الله الذين امنوا وعملوا الصالحات لـهم مغفرة واجر عظيم
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি মুবারক ওয়াদা করছেন যে, পবিত্র ঈমান আনয়নকারী এবং আমলে ছলিহকারী উনাদের জন্য ক্ষমা ও মহান প্রতিদান রয়েছে। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯)
অর্থাৎ আমলে ছলিহকারী মু’মিন উনাদের প্রতিদান সম্পূর্ণরুপে প্রদান করার ব্যাপারে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি মুবারক ওয়াদা করেছেন। এখন সর্বশ্রেষ্ঠ আমলে ছলিহ কোনটি? আসল বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে আজকাল কেউ ইন্তেকাল করলে তার স্মরণে সে মানুষটির কর্মস্থলে বা তার তৈরি কোনো প্রতিষ্ঠানে বা সংগঠনে এক মিনিট ‘নিরবতা’ পালন করা হয়। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে- আজকাল মুসলমানদের জন্যেও পালিত হচ্ছে এসব বিজাতীয় অদ্ভুত অনুষ্ঠান। যারা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, সমর্থন করে, পালন করে তারা নিজেরাও জানে না এই অনুষ্ঠানের নেপথ্য কথা। কোনো মুসলমান ইন্তেকাল করলে তার জন্য হতে পারে কোনো সওয়াব রেসানী বা মীলাদ শরীফের অনুষ্ঠান। কিন্তু তা না হয়ে পালন করা হচ্ছে ‘১ মিনিট নিরবতা’। এই অনুষ্ঠান পালনে নেই কোনো সওয়াব, নেই কোনো আখিরাতের কল্যাণ; বরং বাকি অংশ পড়ুন...
ঈছালে ছওয়াব বা ছওয়াব রেসানীর অর্থ: ঈছালে ছওয়াব (اِيْصَالِ ثَوَاب) আওছাল(اَوْصَلَ) , ইউছিলু (يُوْصِلُ) ইছালান (اِيْصَالًا) আরবী শব্দ বাবে ইফয়াল (اِفْعَال) হতে উদ্ভূত। ঈছাল অর্থ পৌঁছানো এবং ছওয়াব অর্থ নেকী বা পুণ্য অর্থাৎ এক কথায় বলা হয় নেকী পৌঁছানো। ছওয়াব রেসানী (ثَوَاب رسَانِى) রেসানী(رسَانِی) , রেসানীদান(رسَانِیدن) ফারসী শব্দ হতে উদ্ভূত। ছওয়াব- অর্থ নেকী বা পুণ্য এবং রেসানী অর্থ পৌছানো অর্থাৎ এক কথায় এর অর্থ হচ্ছে নেকী পৌঁছানো। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, অর্থগত দিক দিয়ে ঈছালে ছওয়াব এবং ছওয়াব রেসানী একই অর্থ বহন করে।
সালিকগণ নিম্নলিখিত নিয়ম অনুসারে ছওয়াব রেসা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র জানাযা নামাযের নিয়ম
পবিত্র জানাযা নামায পড়ার পূর্বে মাইয়্যিতের অলী বা অভিভাবককে জিজ্ঞাসা করতে হবে যে, মাইয়্যিতের কোন ঋণ আছে কি না? যদি থাকে তাহলে সেগুলো কে এবং কিভাবে পরিশোধ করবে তা জানতে হবে। নামায ও রোযা কাযা আছে কিনা? যদি থাকে তাহলে তার কাফফারা দিতে হবে। সেটা কে বা কিভাবে আদায় করবে তাও জানতে হবে।
অতঃপর বিজোড় সংখ্যায় কাতার করতে হবে। লোকসংখ্যা বেশি হলে মুকাব্বির থাকবে।
মাইয়্যিত পুরুষ না মহিলা, ছেলে না মেয়ে তা উপস্থিত মুছল্লীদেরকে জানিয়ে দিতে হবে।
এভাবে বলতে পারে, মাইয়্যিত বয়স্ক পুরুষ/বয়স্কা মহিলা/নাবালিগ ছেলে/নাবালি বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে আজকাল কেউ ইন্তেকাল করলে তার স্মরণে সে মানুষটির কর্মস্থলে বা তার তৈরি কোনো প্রতিষ্ঠানে বা সংগঠনে এক মিনিট ‘নিরবতা’ পালন করা হয়। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে- আজকাল মুসলমানদের জন্যেও পালিত হচ্ছে এসব বিজাতীয় অদ্ভুত অনুষ্ঠান। যারা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, সমর্থন করে, পালন করে তারা নিজেরাও জানে না এই অনুষ্ঠানের নেপথ্য কথা। কোনো মুসলমান ইন্তেকাল করলে তার জন্য হতে পারে কোনো সওয়াব রেসানী বা মীলাদ শরীফের অনুষ্ঠান। কিন্তু তা না হয়ে পালন করা হচ্ছে ‘১ মিনিট নিরবতা’। এই অনুষ্ঠান পালনে নেই কোনো সওয়াব, নেই কোনো আখিরাতের কল্যাণ; ব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র জানাযার নামাযের নিয়ম
জানাযার নামায পড়ার পূর্বে মাইয়্যিতের ওলী বা অভিভাবককে জিজ্ঞাসা করতে হবে যে, মাইয়্যিতের কোন ঋণ আছে কি-না? যদি থাকে তাহলে সেগুলো কে এবং কিভাবে পরিশোধ করবে তা জানতে হবে। নামায ও রোযা কাযা আছে কি-না? যদি থাকে তাহলে তার কাফফারা দিতে হবে। সেটা কে বা কিভাবে আদায় করবে তা জানতে হবে।
(বিতরসহ দৈনিক ছয় ওয়াক্ত নামাযের কাফ্ফারা দিতে হবে। যত ওয়াক্ত নামায কাযা থাকবে তার প্রতি ওয়াক্তের জন্য এক ফিতরা পরিমাণ কাফফারা দিতে হবে। একইভাবে প্রতিটি রোযার জন্য এক ফিতরা। তবে প্রতি রোযা বা নামাযের জন্য ২ কেজি আটা বা ময়দা কিংবা বাকি অংশ পড়ুন...












