আল্লাহ পাক উনার যমীনের সবকিছুই মূল্যবান। প্রতিটা প্রাণ, প্রতিটা উদ্ভিদ, প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে থাকা প্রতিটা উপাদান-সবই অমূল্য। তবে কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলোর জন্য টানাটানিতে জীবন-সম্পদ-পরিবেশ বিপন্ন হয়ে ওঠে। কখনো কখনো যুদ্ধও লেগে যায়। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হতে পারে ‘কলা যুদ্ধ’। এই কলার সঙ্গে শিল্পকলার কোনো সম্পর্ক নেই। এই কলা গাছে ধরে, আয়রনসমৃদ্ধ একটি ফল।
কলা নিয়ে সেই যুদ্ধ চলেছে ৩৫ বছর, ১৮৯৮ সালের ১৩ আগস্ট থেকে ১৯৩৪ সালের ১ আগস্ট পর্যন্ত। অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র দফায় দফায় যে স বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইয়াফ ইবনে হিমার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ক্বিয়ামতের দিন কিছু শ্রেণীর লোক জান্নাতে প্রবেশ করবেন। এবং কিছু শ্রেণীর লোক জাহান্নামে প্রবেশ করবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
তিন শ্রেণীর লোক সম্মানিত জান্নাত উনার মধ্যে প্রবেশ করবেন।
(১) ন্যায় পরায়ন শাসক ও বিচারক যিনি অকাতরে সকলকে দান করেন এবং যাকে সৎ কাজ করার তাওফীক দেয়া হয়েছে।
(২) এমন দয়াল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত কালাম মুবারক পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বান্দাদেরকে ধন-দৌলত, টাকা-পয়সা, গাড়ি-বাড়ি ইত্যাদির প্রাচুর্যতা, যা মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে ফিরিয়ে রাখে তা থেকে সতর্ক করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلْـهَاكُمُ التَّكَاثُرُ ◌ حَتّٰى زُرْتُـمُ الْمَقَابِرَ ◌
অর্থ : আধিক্যের লালসা (ধন-সম্পদের লোভ) তোমাদেরকে (মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে) গাফিল করে রেখেছে। যে পর্যন্ত না তোমরা কবর যিয়ারত করো বা ইন্তিকাল করো। (পবিত্র সূরা তাকাছুর : আয়াত শরীফ ১-২)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম বাকি অংশ পড়ুন...
হির্ছ্ ও আমাল আরবী এ শব্দ দু’টি প্রায় কাছাকাছি অর্থে ব্যবহৃত হয়। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিভিন্ন আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে শব্দ দুটি লোভ-লালসা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَلَتَجِدَنَّهُمْ اَحْرَصَ النَّاسِ عَلٰى حَيَاةٍ وَمِنَ الَّذِيْنَ اَشْرَكُوْا ۚ
অর্থ : আপনি তাদেরকে (ইহুদীদেরকে) জীবনের প্রতি সবার চেয়ে, এমনকি মুশরিকদের চেয়েও অধিক লোভী দেখবেন। (পবিত্র সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ৯৬)
ذَرْهُمْ يَأْكُلُوا وَيَتَمَتَّعُوْا وَيُلْهِهِمُ الْاَمَلُ ۖ فَسَوْفَ يَعْلَمُوْنَ ◌
অর্থ : আপনি তাদেরকে ছেড়ে দিন, তারা আহার করুক, ভোগ করুক এবং আশায় মোহগ্রস্ত থাকুক। অত বাকি অংশ পড়ুন...
আর প্রত্যেক মুসলিম-অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের মহাসম্মানিত জীবনী মুবারক প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা এবং উনাদের সংশ্লিষ্ট মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফসমূহ উপলক্ষে মাহফিলের আঞ্জাম দেয়া।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
অধুনা পুলিশী রাষ্ট্রের পরিবর্তে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণার প্রবর্তন হয়েছে। কিছুটা অনুশীলন হচ্ছেও বলে দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু কল্যাণমূলক ধারণার প্রকৃত ব্যাপ্তি নির্দেশিত হয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে। ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে মহান আল্লাহ পাক! আপনি আমাদের দুনিয়াবী কল্যাণ দান করুন এবং পরকালীন কল্যাণ দান করুন। ”
মূলত, পরকালীন কল্যাণের চেতনা সম্পৃক্ত না থাকলে কোনোদিন কোনোকিছুতেই দুনিয়াবী কল্যাণ সাধিত হয় না; হতে পারে না।
অপরদিকে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের প্রধান অবদান হচ্ছে তথ্য অবগতি। অধুনা কল্যাণমূলক রাষ্ট্রগুলো ‘তথ্য বাকি অংশ পড়ুন...
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রথম মাকতুবাত বা চিঠি মুবারক:
সুলত্বানুল হিন্দ, সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চিশতী আজমিরী সানজারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার খলীফা সুলত্বানুল আরেফীন, সাইয়্যিদুনা হযরত কুতুবুদ্দীন বখতিয়ার কাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে উদ্দেশ্য করে লেখেন- “মহান আল্লাহ পাক উনার অনন্ত-অসীম রহমতের ভা-ার হতে যৎসামান্য আলোক রশ্মি আপনার জন্য পেশ করছি। আপনি তা আপনার হাক্বীক্বী মুরীদ ও মহান আল্লাহ পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
অধুনা পুলিশী রাষ্ট্রের পরিবর্তে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণার প্রবর্তন হয়েছে। কিছুটা অনুশীলন হচ্ছেও বলে দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু কল্যাণমূলক ধারণার প্রকৃত ব্যাপ্তি নির্দেশিত হয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে। ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে মহান আল্লাহ পাক! আপনি আমাদের দুনিয়াবী কল্যাণ দান করুন এবং পরকালীন কল্যাণ দান করুন। ”
মূলত, পরকালীন কল্যাণের চেতনা সম্পৃক্ত না থাকলে কোনোদিন কোনোকিছুতেই দুনিয়াবী কল্যাণ সাধিত হয় না; হতে পারে না।
অপরদিকে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের প্রধান অবদান হচ্ছে তথ্য অবগতি। অধুনা কল্যাণমূলক রাষ্ট্রগুলো ‘তথ্য বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল আউলিয়া, হাবীবে ওয়া মাহবুবে রহমান, যিকরানে ক্বিবলায়ে জামীয়ে আহলিল ইসলাম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি ব বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াজত-মাশাক্কাত:
ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, মাহবূবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিযামিয়া মাদরাসায় অধ্যয়নকালে বাগদাদ শরীফের বিভিন্ন আওলিয়ায়ে কিরাম তথা পীর মাশায়িখগণের দরবার শরীফে যাতায়াত করতেন। মাদরাসায় ইলমে ফিকাহ তথা জাহিরী ইলিম হাছিলের পাশাপাশি বাতিনী ইলিম তথা ইলমে তাছাউফ হাছিলের লক্ষ্যেই ছিল সেই যাতায়াত। তিনি অতি অল্প বয়সেই এই উপলব্ধির চরম স্তরে পৌঁছেছিলেন যে, শুধু ইলমে ফিক্বাহ তথা জাহিরী ইলিম দ্বারা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ধানমন্ডি ৩২ ও দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুরের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদশে (টিআইবি)। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে শুধু বিবৃতি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা নয়, সরকারের কার্যকর ভূমিকা অপরিহার্য বলেও মনে করে প্রতিষ্ঠানটি।
একই সঙ্গে টিআইবি মনে করে, দলীয়করণ ও পরিবারতন্ত্রের সীমাহীন লালসাতাড়িত কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সবচেয়ে বেশি অপূরণীয় ক্ষতি করেছেন শেখ হাসিনা ও তার দোসররা।
গতকাল জুমুয়াবার এক বিবৃতিতে উদ্ভূত পরিস্থিতিকে গণতান বাকি অংশ পড়ুন...












