End User Agreement) নামক একটি চুক্তিতে স্পষ্ট করে বলা থাকে, যুদ্ধবিমান কিভাবে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যাবে, তা নির্ধারণ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
এরপর আসে আইটি এআর নামক আরেকটি বিধিনিষেধ, যা শুধু অস্ত্র বিক্রির নিয়ন্ত্রণই করে না, বরং প্রতিটি যন্ত্রাংশ, সফটওয়্যার কোড এবং আপগ্রেড প্রক্রিয়াতেও যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী দখলদারি নিশ্চিত করে।
পাকিস্তানের বোঝা আমেরিকার এফ-১৬, আমেরিকান শর্ত অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেনি ভারতের বিরুদ্ধে
আমেরিকান যুদ্ধ বিমান কিনে ব্যবহার করতে পারেনি ইরান, ইন্দোনেশিয়াসহ অন্যান্য দেশও
ইচ্ছামতো যখন তখন যে ক বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদদাতা:
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সেক্রেটারি ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, দেশের অনেক উপদেষ্টাকে তাদের কর্মকা-ের জন্য জেলে যেতে হতে পারে। বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সমালোচনা করে তিনি বলেন, যদি ব্যর্থতার তালিকা করা হয়, তাহলে তাকে গোল্ড মেডেল দেওয়া উচিত।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির হলরুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ আরও বলেন, বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অধীনে সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন কখনোই সম্ভব নয়। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দায় বাকি অংশ পড়ুন...
সূচিশিল্পে ও ছাপায় পরিশোভিত ইরানীয় সুতিবস্ত্র:
মেট্টোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে সপ্তদশ, অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীর বিভিন্ন ধরনের সূচের ফোঁড়যুক্ত সূচিশিল্পের সুতিবস্ত্রাদির উদাহরণ। এগুলোর সপ্তদশ শতাব্দীর সূচিকর্মের একটি সুতিবস্ত্র বিশেষ উল্লেখযোগ্য। এটির কালো পটভূমিতে বিভিন্ন উজ্জ্বল রংয়ের পুষ্পগুল্মের দৃশ্যাবলির উপস্থাপন বিশেষভাবে লক্ষণীয়। এছাড়াও মহিলাদের পরিধেয় সেলোয়ার-কামিজের জন্য ঘনপুষ্প প্যাটার্নের সুতিবস্ত্রাদি তৈরি হতো বিভিন্ন বয়নকারখানায়। জ্যামিতিক রেখাচিত্রের ককেসীয় সূচিকর্মের সুতি কাপড় বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে সাফাবী যুগের বয়নশিল্প:
সাফাবী শাসনের সাথে সাথে ইরানীয় বয়নশিল্পে স্বর্ণযুগের সূত্রপাত ঘটে। সাফাবী সিল্কবস্ত্রকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় সাদামাটা সিল্কবুনন, বুটিদারসিল্ক ও মখমলসিল্ক। এসব তন্ত্রবস্ত্র রাজ্যের বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হওয়া ছাড়াও গৃহের সাজসজ্জাকরণের জন্য কাজে লাগানো হতো। আবার সাফাবী সুলতানগণের পক্ষ হতে সম্মানসূচক উপহার হিসেবে কোনো বিশেষ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রপ্রধানকে এই জাতীয় রেশমীবস্ত্র ও মখমল প্রদান করা হতো। এই জাতীয় রেশমীবস্ত্রের অলঙ্করণে থাকতো বিভিন্ন পুষ্পগুল্মের মটিফ। প্রাসঙ্গিকভাবে ষষ্ঠদ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৪,০০০ ডলার অতিক্রম করেছে, যা নতুন রেকর্ড। স্বর্ণের এই নজিরবিহীন দাম বৃদ্ধির পর এবার রুপার দামও রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে। বুধবার (৮ অক্টোবর) প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম চার হাজার ডলার অতিক্রম করার পর একই দিনে রুপারও নতুন দাম রেকর্ড করা হয়।
গ্রিনিচ মান সময় বিকেল ৪টা ১১ মিনিট পর্যন্ত স্পট সিলভারের দাম ৪৯.৫৪ ডলার রেকর্ড করা হয়, যা আগের তুলনায় ৩.৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। বহু গয়নার দোকানেই সোনার চেয়ে রুপার চাহিদা সবসময় বেশি থাকে। কেন? প্রথমত, এর দাম সোনার তুলনায় অনেক কম। ফলে শখের গয়না, উপহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহিলাদের কাছে সোনার গহনার কদর অন্য যে কোনো ধাতুর চেয়ে আলাদা। প্রাচীনকাল থেকে আজ পর্যন্ত সোনা শুধু সাজসজ্জার অংশ নয়, বরং আভিজাত্য, মর্যাদা আর আর্থিক নিরাপত্তার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। অনেকে সোনাকে রাখেন ভবিষ্যতের ‘সঞ্চয়’ বা ‘বিপদের বন্ধু’ ভেবে। আবার কেউ কেউ গহনা কেনাকে বিনিয়োগের মতো গুরুত্ব দেন। তাই দাম যেভাবেই উঠুক, সোনার বাজারে সবসময় ভিড় থাকে।
তবে ক্রেতাদের বড় দ্বিধা হলো, কত ক্যারেট সোনা নেবেন? বিশেষ করে ২১ আর ২২ ক্যারেট সোনা নিয়ে বেশি প্রশ্ন ওঠে। দামেও পার্থক্য আছে। তাহলে কোনটা ভালো? আর আসল-নকল বুঝবেন কিভাবে?
২১ বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বার লোকেরা বলে থাকে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ নাকি এই সেদিন থেকে প্রচলিত হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! হারামাইন শরীফে এ দিবস পালন হতো না! নাউযুবিল্লাহ! অথচ ইতিহাস সাক্ষী- সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার শুরু থেকেই হারামাইন শরীফে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন হতো। নিম্নে কয়েকজন প্রখ্যাত ইমাম-মুজতাহিদ উনাদের লিখনীতে যার প্রমাণ দেয়া হলো।
(১) হযরত আল্লামা মুল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন- “মদীনা শরীফবাসী পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ খুবই আগ্রহ, উৎসাহ ও আনন্দের সহিত বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের মৃন্ময়শিল্প দু’টি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যেতে পারে। একটি শ্রেণিতে কেবলমাত্র সাফারী অলঙ্করণ বন্ধনীযুক্ত যা পা-ুলিপি-দ্যুতিকরণ, কম্বল ও বয়নশিল্পের অলঙ্করণরূপে আমাদের নিকট পরিচিতি লাভ করেছে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে মিং চীনা বাসনের অনুকরণে ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে ইরানীয় মৃৎশিল্পীগণ প্রকৃত মৃন্ময়পাত্রের।
উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন এবং এসব মৃৎপাত্র সাফারী শাসকগণ কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইরানী স্টাইলের সাথে চৈনিক ডিজাইনকে একীভূত করে তৈরি প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি থালা মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছ বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে মোঙ্গল যুগের সিরামিক্স শিল্প:
১২৫৮ খৃ: ইরান ও মেসোপটেমিয়া জয় করে মোঙ্গল-ইলখানগণ এই ভূ-ভাগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। বাগদাদকে শীতকালীন নিবাস হিসেবে মনোনীত করে ইলখানি শাসকগণ তাবরিজ, মারাগা ও সুলতানিয়া প্রভৃতি নগরে তাদের প্রশাসনিক দপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন। এসব দরবারি কেন্দ্রে মেসোপটেমিয়া ও ইরানের বিভিন্ন স্থানের শিল্পীগণ আসতে থাকেন এবং সব কিসমের শিল্পের বিকাশে প্রভূত অবদান রাখেন। মৃন্ময়শিল্প ছিলো সেগুলোর অন্যতম।
প্রাথমিক পর্যায়ে ইলখানি মৃৎশিল্পীগণ মৃৎপাত্র ও দেয়াল টাইলসের অলঙ্করণে পূর্বের রীতি অনুসরণ করেছেন এবং তাতে বাকি অংশ পড়ুন...
নিশাপুরের অনেক ধরনের রঞ্জিত মৃৎপাত্র সমরকন্দেও প্রচলিত আছে। লিপিমালাসহ সাদা-কালো রঙে চিত্রিত মৃৎপাত্র এই দুই প্রদেশে তৈরি করা হয়ে থাকে যা পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া নিশাপুর ও সমরকন্দে এমন এক জাতীয় মৃৎপাত্র ব্যবহৃত হয়ে থাকে যার অলঙ্করণ প্রক্রিয়ায় শুভ্র পটভূমির ওপর পিঙ্গল বর্ণের, জলপাই-সবুজ এবং ইট-লাল রঙের ব্যবহার করে পাত্রের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে।
নিশাপুর ও সমরকন্দে প্রাপ্ত মৃন্ময়পাত্রের অলঙ্করণের ক্ষেত্রে আর একটি অভিনবত্ব হলো যে, বিভিন্ন রঙের যেমন হলদে, পীত অথবা ইট-লাল রঙের পটভূমিতে সরু রঞ্জিত সলাকায় অলঙ্করণ বাকি অংশ পড়ুন...












