(৫) মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম উনাকে সম্বোধন মুবারক করেন,
يَادَاوٗدُ اِنَّا جَعَلْنٰكَ خَلِيْـفَةً فِـى الْاَرْضِ
অর্থ: “হে হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম! আমি আপনাকে খলীফা অর্থাৎ প্রতিনিধি হিসেবে যমীনে প্রেরণ করেছি।” (পবিত্র সূরা ছোয়াদ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
(৬) মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত যাকারিয়্যা আলাইহিস সালাম উনাকে সম্বোধন মুবারক করেন,
يَازَكَرِيَّا اِنَّا نُـبَشِّرُكَ بِغُلٰمٍ اسْـمُهٗ يَـحْيٰـى
অর্থ: “হে হযরত যাকারিয়্যা আলাইহিস সালাম! আমি আপনাকে একজন সম্মানিত ছেলে আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার সুসংবাদ মুবারক দিচ্ছি, উনার সম্মানিত নাম মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
শুধুমাত্র ৪ স্থানে ‘সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক এসেছেন। (১) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ১৪৪ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে (২) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ৪০ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে (৩) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফাতহ্ শরীফ উনার ২৯ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে এবং (৪) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ২ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ফাতহ শরীফ উনার ৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّاۤ اَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا
অর্থ: ‘নিশ্চয়ই আমি আপনাকে (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) সাক্ষ্যদানকারী, প্রত্যক্ষদশীর্ হিসেবে প্রেরণ করেছি।’
জানা আবশ্যক, যিনি সাক্ষ্য দিবেন উনার জন্য যেরূপ হাযির বা উপস্থিত থাকা শর্ত, তদ্রƒপ নাযির বা দেখাও শর্ত।
কাজেই, বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট কুল-মাখলুক্বাতের সবকিছুই হাযির ও নাযির।
এটিই হচ্ছে বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
حب الوطن من الإيمان
“দেশের মুহব্বত সম্মানিত ঈমান উনার অঙ্গ।”সুবহানাল্লাহ!
তাই একজন মুসলমানের জন্য ঈমানী দায়িত্ব হচ্ছে- দেশের সার্বিক কল্যাণ কামনা করা এবং এজন্য কোশেশ করা।
আর এই ঈমানী দায়িত্ববোধ থেকেই মুসলমানগণ জান-মাল সমস্ত কিছু কুরবান করে দিয়ে ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে বৃটিশদেরকে বিতাড়িত করেছেন। তারপর ভারতের শোষণ থেকে মুক্তি পাওয়ার লক্ষ্যে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা করেছেন। কিন্তু এদেশবাসী শোষণের যাতাকল থেকে মুক্তি পায়নি। ফলে ১৯৭১ বাকি অংশ পড়ুন...
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার সময়কালে তৎকালীন কথিত পরাশক্তি নামধারী পারস্য, রোমসহ পুরো পৃথিবীই মুসলমানদের পদানত হয়েছে। সম্মানিত ইসলামী বিজয় নিশান তখন পৃথিবীর কোনায় কোনায় পৌছে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় মুসলমানদের এই বিজয়ের গতি রুখতে একের পর এক কূটকৌশল সাজাতে ব্যস্ত কুখ্যাত ইহুদীরা।
তেমনি এক অপকৌশলের অংশ হিসেবে কয়েকজন ইহুদী সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনার দরবার শরীফে এলো। তারা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনাকে জানালো বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর র’বি মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যমণি। উনার মুবারক উসীলাতেই পৃথিবীব্যাপী হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনার মুবারক নূরানী সিলসিলা শরীফ জারি রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ব্যক্তিত্ব মুবারক উনার তেজোদীপ্ত প্রভাব মুবারক সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- তৎকালীন সময়ে উমাইয়া সালতানাতের শাসক পবিত্র হজ্জ্ব করার উদ্দেশ্যে পবিত্র মক্কা শরীফে আগমন করে। তখন সে তাওয়াফ করার পর যখন পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু
সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল
জাব্বারিউল আউওয়াল,
আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু
বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত
সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে
ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
‘যমীনে এবং পানিতে যত ফিতনা—ফাসাদ (কথিত নারীটিজিং, নারী
অধিকার হরণ, নারীর সম বাকি অংশ পড়ুন...
মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশ আফগানিস্তান স্থলবেষ্টিত একটি দেশ। এর পশ্চিমে ইরান, দক্ষিণ ও পূর্বে পাকিস্তান, উত্তরে তুর্কমেনিস্তান ও উজবেকিস্তান এবং উত্তর-পূর্বে তাজিকিস্তান ও চীন। আফগানিস্তানের আয়তন দুই লাখ ৫২ হাজার ৭২ বর্গমাইল। আফগানিস্তানের বেশির ভাগ অঞ্চল পর্বতসংকুল।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময়েই আফগানের ভূখন্ডে দ্বীন ইসলাম উনার আগমন হয়। এরপর আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফতকালে বোখারা-সমরকন্দ অঞ্চল অতিক্রম করে আফগ বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীব্যাপী নৌপথে মানুষের যাতায়াত এবং বাণিজ্য সুদীর্ঘকাল ধরে চলমান। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আগমনের পূর্ব থেকে আরবের মানুষ সমুদ্রপথে বাণিজ্য করত। সম্মানিত হযরত খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সময়ে সামুদ্রিক বাণিজ্যের ধারা আরো গতিশীল হয়। সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার পরিধি বিস্তৃত হওয়ার সঙ্গে সমুদ্র বাণিজ্যের আয়তন বৃদ্ধি পেতে থাকে। যা উমাইয়া ও আব্বাসীয়দের যুগেও অব্যাহত থাকে।
বাণিজ্যিক এসব কাফেলার মাধ্যমেই ভারত মহাসাগরের উপকূলে, চীন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনসহ বিশ্বের কোনায় কোনায় বাকি অংশ পড়ুন...
৭ ) পূর্ব প্রকাশিতের পর
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে একাধিক বর্ণনায় বর্ণিত হয়েছে, হযরত আমর বিন আছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও হযরত দাহ্ইয়াতুল কলবি রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদের সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে। যখন হুদাইবিয়ার সন্ধি হয়ে গেলো তখন কুরাইশ গোত্র হতে অনেকে এসে ঈমান এনে মুসলমান হয়ে গেছেন। হযরত আমর বিন আছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও হযরত দাহ্ইয়াতুল কলবি রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারা আলাদাভাবে তাওবাহ করার জন্য আসলেন। এসে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: اِنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَوْصَانِـىْ اَنْ اُضَحِّىَ عَنْهُ فَاَنَا اُضَحِّىْ عَنْهُ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শরীফ উনার অর্থ কি?
উত্তর: ‘(সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,) নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে সম্মানিত ওয়াছিয়ত মুবারক করেছেন যে, আমি যেন উনার পক্ষ হতে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করি। সেজন্য আমি উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করছি। ’
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয বাকি অংশ পড়ুন...












