হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت أُمِّ عَطِيَّةَ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْها قَالَتْ كُنَّا نُنْهَى أَنْ نُحِدَّ عَلَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلاَثٍ إِلاَّ عَلَى زَوْجٍ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا وَلاَ نَكْتَحِلَ وَلاَ نَتَطَيَّبَ وَلاَ نَلْبَسَ ثَوْبًا مَصْبُوغًا إِلاَّ ثَوْبَ عَصْبٍ، وَقَدْ رُخِّصَ لَنَا عِنْدَ الطُّهْرِ إِذَا اغْتَسَلَتْ إِحْدَانَا مِنْ مَحِيضِهَا فِي نُبْذَةٍ مِنْ كُسْتِ أَظْفَارٍ وَكُنَّا نُنْهَى عَنِ اتِّبَاعِ الْجَنَائِزِ-
অর্থ: হযরত উম্মু আতিয়্যা রদ্বিয়াল্লাহ তায়া’লা আনহা থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, ইন্তিকালকৃত ব্যক্তির জন্য আমাদেরকে তিন দিনের অধিক শোক পালন করা হতে নিষেধ করা হতো। কিন্তু আহালের ক্ষেত্রে চার মা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশিত একটি ফরয বিধান হলো পর্দা করা। পর্দাশীলা নেককারিনী মহিলাগণ উনারা দুনিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ। মহান আল্লাহ পাক তিনি মহিলাদেরকে হাক্বীক্বী পর্দা পালনের মাধ্যমেই দুনিয়ার সবচেয়ে সম্মানজনক সম্পদে মহাসম্মানিত করেছেন। উক্ত পর্দা শুধু তিনি একটি হিজাব বা বোরকা পরিধানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ করে দেন নাই। বরং সম্মানিত মহিলাগণ উনাদের হাত, পা ও চেহারাসহ সমস্ত শরীর আবৃত করার সাথে সাথে উনাদের দৃষ্টি, কথা-বার্তা, আওয়াজ, হাটার পদ্ধতি, সুগন্ধি ব্যবহার, অ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত উম্মু আতিয়্যা রদ্বিয়াল্লাহ তায়া’লা আনহা থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, ইন্তিকালকৃত ব্যক্তির জন্য আমাদেরকে তিন দিনের অধিক শোক পালন করা হতে নিষেধ করা হতো। কিন্তু আহালের ক্ষেত্রে চার মাস দশদিন (শোক পালনের অনুমতি ছিল)। আমরা তখন সুরমা লাগাতাম না, সুগন্ধি ব্যবহার করতাম না, ইয়ামেনের তৈরি রঙিন কাপড় ছাড়া অন্য কোন উজ্জল রঙ্গিন কাপড় পরিধান করতাম না। তবে মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা হতে পবিত্রতার গোসলে আযফারের খোশবু মিশ্রিত বস্ত্রখন্ড ব্যবহারের অনুমতি ছিল। আর আমাদের জানাযার পেছনে যাওয়া নিষিদ্ধ ছ বাকি অংশ পড়ুন...
চতুর্থ হিজরী শতকে পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন:
সাইয়্যিদ মুহম্মদ সুলাইমান নদভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি “সিরাতুন নবী” জীবনী গ্রন্থের ৩য় খ-ে উল্লেখ করেছেন ৩/৪ শতক হিজরী মীলাদ শরীফ উদযাপন করা হতো। এছাড়াও ৩৯৪ হিজরী সনে ফাতেমী খিলাফতের অধীনে মিশরে মাসব্যাপী ব্যাপক জাঁকজমকের সাথে পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালিত হতো।
পঞ্চম হিজরী শতকে পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন:
হযরত ইবনে জুবায়ের রহমতুল্লাহি আলাইহি (৫৪০-৬৪০ হিজর বাকি অংশ পড়ুন...
চুলে বেনী বাঁধা সুন্নত :
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت اُمّ الْمُؤْمِنِيْنَ سَيِّدَتنَا الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَهَا وَكَانَتْ حَائِضًا انْقُضِي شَعْرَكِ وَاغْتَسِلِي -
অর্থ: হযরত উম্মুল মুমিনীন সাইয়্যিদাতুনা আছ-ছালিছা ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত: উনার পবিত্র ইহরাম অবস্থায় উনার নূরুশ শানিশ শাহরিয়া মুবারক (মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা) শুরু হলে, হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে মাথার চুলের বেণী খুলে পবিত্র গোসল মুবারক কর বাকি অংশ পড়ুন...
শব্দ বা আওয়াজ হয় এমন অলংকার পরিধান করা হারাম
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت بُنَانَةَ مَوْلَاةِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ حَسَّانَ الْأَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه عَنْ حَضْرَتْ اُمّ الْمُؤْمِنِيْنَ سَيِّدَتنَا الثَّالِثَة الصِّدِّيْقَة عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ بَيْنَمَا هِيَ عِنْدَهَا إِذْ دُخِلَ عَلَيْهَا بِجَارِيَةٍ وَعَلَيْهَا جَلَاجِلُ يُصَوِّتْنَ فَقَالَتْ لَا تُدْخِلْنَهَا عَلَيَّ إِلَّا أَنْ تَقْطَعُوا جَلَاجِلَهَا وَقَالَتْ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ لَا تَدْخُلُ الْمَلَائِكَةُ بَيْتًا فِيهِ جَرَسٌ-
অর্থ: হযরত আব্দুর রহমান ইবনে হাসসান আল-আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়া’লা আনহু উনার একজন আ বাকি অংশ পড়ুন...
শব্দ বা আওয়াজ হয় এমন অলংকার পরিধান করা হারাম
যিনি খালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ -
অর্থ: মহিলারা যেন এমনভাবে পদচারণা না করে, যাতে তাদের অলংকারের গোপনীয়তার শব্দ পর-পুরুষ শুনতে পায়। (পবিত্র সূরা নূর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৩১)
অলংকারের মধ্যে যে সকল অলংকারে শব্দ বা ঝনঝনি সৃষ্টি করে এধরণের অলংকার পরিধান করা নাজায়িয, খাছ করে নূপুর পরিধান করা নাজায়িয।
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُوسَى رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ كُنْتُ مَعَ حَض বাকি অংশ পড়ুন...












