নিজস্ব সংবাদদাতা:
বিদেশিদের হাতে চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) ইজারার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অনশন কর্মসূচি পালন করেছেন শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ (স্কপ)।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) সকাল ১০টা থেকে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে অনশন কর্মসূচি পালন করেছেন সংগঠনের নেতারা।
শ্রমিক নেতারা বলছেন, চট্টগ্রাম বন্দর লাভজনক সত্তে¦ও বিদেশি কোম্পানির ব্যবসায়িক স্বার্থ ও আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদীদের এ অঞ্চলকে কেন্দ্র করে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নিউমুরিং টার্মিনাল ও লালদিয়ার চর বিদে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীদের দালালেরা দেশের সার্বভৌমত্ব এবং দেশের মানুষের ঈমানী অনুভূতিতে বিভিন্ন কৌশলে আঘাত করে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে এবং মানুষের ঈমানের সঙ্গে জড়িত সংবেদনমীল পদগুলোতে বসে আছে কাফির-মুশরিকদের দালাল মুনাফিকরা অথবা মুসলমান ছূরতে ছদ্মবেশী কাফির-মুশরিকরাই। এরা দেশকে গৃহযদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে এবং ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রায় অচলাবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর হয়ে পড় বাকি অংশ পড়ুন...
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি গোষ্ঠীগুলো উস্কে দেয়ার মূলে কাজ করছে বিদেশী কিছু সংস্থা, যেমন- জাতিসংঘ (ইহুদীসংঘ), ইউএনডিপি, কারিতাস, কেয়ার, আশা, সিসিডিবি’সহ আরো কিছু বিদেশী এনজিও। এরাই কূটবুদ্ধি ও কু-পরামর্শ দিয়ে উপজাতি গোষ্ঠীগুলোকে ক্ষেপিয়ে রাখছে। এই উস্কে দেয়ার পেছনে উপজাতিদের মুলো দেখানো হয়- ‘তাদের জন্য আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করে দেয়া হবে’। কিন্তু বাস্তবে উপজাতিদের স্বার্থ এখানে মুখ্য নয়। মূল স্বার্থ পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদীদের, যারা উপজাতি গোষ্ঠীগুলোকে শুধু ব্যবহার করছে তিন পার্বত্য জেলাকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করত বাকি অংশ পড়ুন...
সংস্কারের জন্য জনতার এবং জনমতের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি নেই কেনো?
জনতার ভাষা, আবেগ-অনুভুতি আশা-আকাঙ্খা, চাওয়া-পাওয়া, উপলব্ধি করতে আপনাদের এত অক্ষমতা কেনো?
মন খুলে সমালোচনা করলে কী হবে? গন্ডারের চেয়েও মোটা চামড়ায় কী সূরসূরি লাগে?
দেশের পনের লাখ মসজিদ, লাখ লাখ মাদরাসা, হেফজ খানা, মক্তব, কোটি কোটি নামাজী, রোযাদার, হাজী, পর্দানশীন নারী, তালিব-ইলম, হাফেজ, ক্বারী, মুফতি, মাওলানা, মুহাদ্দিস, খতীব ওয়ায়েজ তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানই সংস্কারের অনিবার্য অনুষঙ্গ
তাই সব জারিজুরি বাদ দিয়ে পরিপূর্ণ ইসলাম বাস্তবায়নের সংস্কার করেই- ছাত্র জনতার সরকা বাকি অংশ পড়ুন...
১. দ্বীন ইসলাম মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে প্রেরিত একমাত্র দ্বীন। দ্বীন ইসলামে মূর্তি পূজা হারাম বা নিষিদ্ধ। যারা ইসলামের মধ্যে মূর্তি পূজা প্রবেশ করাতে চায়, যারা মূর্তি বা মন্দির পাহারা দেয় কিংবা যারা মুশরিক হিন্দুদেরকে ভাই বলে প্রচার করে তারা নিকৃষ্ট মুনাফিক এবং কাফির। তাদেরকে দ্বীন ইসলাম ত্যাগী কাফির বলে ঘোষণা করতে হবে এবং তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচার করতে হবে। এরাই সমাজে অশান্তি সৃষ্টির মূল।
২. ধর্ম যার যার, উৎসবও তার তার। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান। দূর্গা পূজাকে সার্বজনীন বা সর্বজনীন দাবি ক বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীদের দালালেরা দেশের সার্বভৌমত্ব এবং দেশের মানুষের ঈমানী অনুভূতিতে বিভিন্ন কৌশলে আঘাত করে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে এবং মানুষের ঈমানের সঙ্গে জড়িত সংবেদনশীল পদগুলোতে বসে আছে কাফির-মুশরিকদের দালাল মুনাফিকরা অথবা মুসলমান ছূরতে ছদ্মবেশী কাফির-মুশরিকরাই। এরা দেশকে গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে এবং ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রায় অচলাবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশকে এমন এক কৌশলগত সংকটে ফেলে দিয়েছে যে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীদের দালালেরা দেশের সার্বভৌমত্ব এবং দেশের মানুষের ঈমানী অনুভূতিতে বিভিন্ন কৌশলে আঘাত করে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর হয়ে পড়েছে, জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষ্ণুœ হচ্ছে এবং দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিঘিœত হচ্ছে ও দ্বীন ইসলামের উপর আঘাত আসছে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে এক সমাবেশে বক্তারা এ কথাগুলো বলেন। ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতার আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা ১৭টি দাবি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
১. মুসলমানদের প্রাণের চেয়ে প্র বাকি অংশ পড়ুন...
জনতার ভাষা, আবেগ-অনুভুতি আশা-আকাঙ্খা, চাওয়া-পাওয়া, উপলব্ধি করতে আপনাদের এত অক্ষমতা কেনো?
মন খুলে সমালোচনা করলে কী হবে? গন্ডারের চেয়েও মোটা চামড়ায় কী সূরসূরি লাগে?
দেশের পনের লাখ মসজিদ, লাখ লাখ মাদরাসা, হেফজ খানা, মক্তব, কোটি কোটি নামাজী, রোযাদার, হাজী, পর্দানশীন নারী, তালিব-ইলম, হাফেজ, ক্বারী, মুফতি, মাওলানা, মুহাদ্দিস, খতীব ওয়ায়েজ তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানই সংস্কারের অনিবার্য অনুষঙ্গ
তাই সব জারিজুরি বাদ দিয়ে পরিপূর্ণ ইসলাম বাস্তবায়নের সংস্কার করেই- ছাত্র জনতার সরকার বলে প্রমাণ করুন
সংস্কার না গণধোকার কারবার?
কে দিয়েছে এই সংস্ বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীদের দালালেরা দেশের সার্বভৌমত্ব এবং দেশের মানুষের ঈমানী অনুভূতিতে বিভিন্ন কৌশলে আঘাত করে যাচ্ছে। দেশে এক গভীর অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর হয়ে পড়েছে, জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষ্ণুœ হচ্ছে এবং দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও দ্বীন ইসলামের উপর আঘাত আসছে এবং দেশ একটি ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-শ্রমিক-জনতা’র এক প্রতিবাদী বি বাকি অংশ পড়ুন...
গত অক্টোবরে যখন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের কথা প্রকাশ করা হয় তখন আলেম সমাজ ও সচেতন মহলের তীব্র প্রতিবাদের মুখে অন্তর্বর্তী সরকার বলেছিল- ‘ঢাকায়’ জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস হচ্ছে না।
কিন্তু গতকাল (২৯শে জুন) দেশের উলামায়ে কিরামগণ মন্তব্য করেছেন- “মুনাফেকী এবং মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ঠিকই জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে (নাউযুবিল্লাহ)
অথচ সরকারী সংস্থায়ও রয়েছে দ্বিমত এবং তারাও দাবী করেছেন এ বিষয়ে জাতীয় সংলাপ আহবানের।
অভিজ্ঞমহল বলেন, “এ ধরনের অনুমোদন দে বাকি অংশ পড়ুন...












