নিজস্ব সংবাদদাতা:
অগ্রিম আয়কর ও উৎস করের অতিরিক্ত চাপকে ‘কর সন্ত্রাস’ আখ্যা দিয়ে এর থেকে দ্রুত মুক্তি চেয়েছেন অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। তিনি বলেছেন, আমরা লাভ করি বা লোকসান করি, সব অবস্থাতেই ট্যাক্স দিচ্ছি। এমনও হয়েছে, লোকসান বেশি করেছি, আবার করও বেশি দিতে হয়েছে। এই অযৌক্তিক চাপ থেকে ব্যবসায়ীরা মুক্তি চান।
গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজিত এক সংলাপে দেশের বিভিন্ন শিল্পখাতের অর্ধ শতাধিক ব্যবসায়ী অংশ নেন।
নাসিম মঞ্জুর ব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা বলছেন, দেশের অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আর এর জন্য মূলত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নীতিনির্ধারকদের অবহেলাকেই দায়ী। তাদের মতে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকটে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছে শিল্প খাত। ঋণের বর্তমান উচ্চ সুদহার, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও লাগামহীন চাঁদাবাজি, মুদ্রাস্ফীতি, ডলার সংকটসহ আরো অনেক কারণে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা চরম সংকটজনক অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। সবচেয়ে উদ্বেগের কারণ, বর্তমান সরকার ও প্রশাসন এ খাতের সংকটকে কোনো গুরুত্বই দিচ্ছে না।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) স বাকি অংশ পড়ুন...
আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের নির্মিত জাহাজ নির্মাণ ব্যয় সর্ববৃহৎ জাহাজ নির্মাণকারী দেশ চীনের তুলনায় ১৫ শতাংশ কম। আন্তর্জাতিক বাজারে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে ২০০ বিলিয়ন ডলারের শতকরা ২ ভাগ অর্ডার পেলে বাংলাদেশ জাহাজ নির্মাণ শিল্পে অনেক এগিয়ে যাবে।
জাহাজ নির্মাণ শিল্পে প্রচুর মূলধনের প্রয়োজন হয়; যা এদেশে সব শিপইয়ার্ডের কাছে নেই। মূলধন সমস্যা সমাধান করতে পারলেই শিপইয়ার্ডগুলো লাভের মুখ দেখতে পারত।
দেশের জাহাজ ভাঙা ও নির্মাণ শিল্পে বিশেষায়িত ব্যাংক চায় বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। সম্প্রতি সংস্থাটির একটি পর্য বাকি অংশ পড়ুন...
ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ রাখতে হয়।
রিজার্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
কৃষিভিত্তিক নতুন উদ্যোক্তা তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। এ জন্য উচ্চমূল্যের ফসল উৎপাদন বাড়ানো, ফসল সংগ্রহোত্তর ক্ষতি কমানো, সংরক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও বাজারজাতের সুবিধা বাড়াতে নেওয়া হচ্ছে নতুন প্রকল্প। দেশের কর্মসংস্থান বাড়ানো ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে যা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে সরকার।
কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, উচ্চমূল্যের ফসল বাজারজাতকরণ এবং উৎপাদন বাড়ানো শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছে মন্ত্রণালয়। এতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ঋণ দেবে ১০ কোটি ডলার। স্থানীয় মুদ্রায় যা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পিছিয়ে দিতে অনুরোধ জানিয়েছেন দেশের তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ী নেতারা। তারা বলেছেন, বাংলাদেশকে উত্তরণের পথে স্থিতিশীল রাখতে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় স্তরেই নীতিসহায়তা প্রয়োজন। সফররত জাতিসংঘের মিশনকে এ অনুরোধ করেছেন তারা।
রাজধানীর গুলশানে ইউএন হাউসে গত সোমবার তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠনের নেতাদের সমন্বয়ে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কৌশলগত পরামর্শ সভা করে জাতিসংঘ মিশন। এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের প্রস্তুতি কেমন, তা জানতে জাতিসংঘের এলডিসি-বিষ বাকি অংশ পড়ুন...
একের পর এক কারখানা বন্ধ, চট্টগ্রামেই কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
এক বছরে ২৫৮টি রফতানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ
রপ্তানি সহায়তা কমিয়েছে সরকার।
এমন একটা সময়ে এই সহায়তা কমানো হলো যখন উদ্যোক্তারা কঠিন সময় পার করছেন।
সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা ভারত-মার্কিনী এজেন্টদের ষড়যন্ত্রে
মুখ থুবরে পড়তে যাচ্ছে রপ্তানী মুখী গার্মেন্টস থেকে দেশীয় বস্ত্রখাত।
বেকার হচ্ছে লাখ লাখ শ্রমিক
সব মিলিয়ে যেন দুর্যোগ আর দুর্ভিক্ষের ঘনঘটা আসছে। (নাউযুবিল্লাহ)
রাজনৈতিক নেতারা যেনো চেয়ে চেয়ে দেখছেন।
দেশের মালিক জনগণকেই জনস্বার্থে জেগে উঠতে হব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের ব্যবসা ও শিল্প খাতে নেমে এসেছে অনিশ্চয়তার ঘন ছায়া। উচ্চ সুদের ঋণ, তারল্যসংকট ও উৎপাদন ব্যয়ের লাগামহীন বৃদ্ধিতে হাঁপিয়ে উঠছেন উদ্যোক্তারা। কেউ পুরোনো ঋণের কিস্তি সামলাতেই হিমশিম খাচ্ছেন, আবার কেউ নতুন বিনিয়োগের ঝুঁকি নিতে পারছেন না। সরকার বদলের পর আর্থিক অস্থিরতার কারণে দেশের প্রায় এক-চতুর্থাংশ ব্যাংক ঋণ বিতরণ কার্যত বন্ধ রেখেছে।
কয়েক বছর আগেও ৯ শতাংশ সুদে যে উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপন করেছিলেন, এখন তাদের সেই ঋণের সুদ গুনতে হচ্ছে ১৪ থেকে ১৬ শতাংশ পর্যন্ত। এতে ব্যবসার ব্যয় বেড়ে গেছে বহু গুণ। ব্যাংক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ব্যাংক ঋণের চড়া সুদহারে বেকায়দায় পড়েছেন দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা। এটি হঠাৎ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় মুনাফা দিয়ে নিয়মিত ঋণের কিস্তি শোধ করতে পারছেন না ছোট, মাঝারি, বড় খাতের বিনিয়োগকারীরা। অতিরিক্ত সুদ ও বিদ্যুৎ-জ্বালানির বাড়তি মূল্যের কারণে রপ্তানি খাতের নতুন কিছু কারখানাও রুগ্ণ হওয়ার পথে। খরচ বাড়ায় কর্মী ছাঁটাই করে ব্যয় কমিয়ে উৎপাদনের চাকা সচল রাখার চেষ্টায় আছেন তারা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর সম্প্রতি জানান, এখনই ঋণের সুদহার কমিয়ে আনার সুযোগ নেই। কারণ দেশের অর্থনীতির বড় চ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর্বর্তী সরকার দেশ চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। ব্যাংক খাতে যে শোচনীয় পরিস্থিতি চলছে, তা স্বাভাবিক করতে সক্ষম হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পশ্চিমা বিশ্বসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা হাতে পায়নি। উল্টো আইএমএফ, বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে চলতে হচ্ছে।
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শত শত গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থনীতিতে ‘সোনার ডিম পাড়া’ আবাসন খাত বসে পড়েছে। এ সরকারের সময় অসংখ্য শিল্পকারখানা বন্ধ ও অর্থনৈতিক খাত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ অর্থ দেশের ব্যাংকগুলোতে জমা রয়েছে। অলস আমানত থেকে প্রতিষ্ঠানগুলো বিপুল পরিমাণ সুদ কামাই করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো বছর শেষে বড় অঙ্কের মুনাফা দেখছে। তবে অর্থ সংকটে থাকলেও সরকার এসব প্রতিষ্ঠানের ‘অলস’ আমানতের টাকা কাজে লাগাতে পারছে না। বরং সরকার উচ্চ সুদে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সংকট মোকাবিলা করছে। এতে সরকারের ঋণের বিপরীতে সুদ ব্যয় দিন দিন বাড়ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংকে রাখা আমানতের পরিমাণ দাঁড়ি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চলতি বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের আমদানি তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে দেশে আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য ৬.২ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৯.৫ শতাংশ বেড়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মূলত ডলার সংকট কাটিয়ে ওঠা, আমদানি নীতির শিথিলকরণ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার পর স্বাভাবিক ব্যবসার পুনরাবির্ভাব এই বৃদ্ধির মূল কারণ।
২০২৪ সালের জুলাইয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বন্দর কার্যক্রমে ব্যাঘাতের কারণে আমদানির পরিমাণ কমে গিয়েছিল। এবার সেই বাকি অংশ পড়ুন...












