সুলায়মানী মসজিদের বিশাল চত্ত্বরটি সাধারণত প্রতি জুমুয়াবার ও দুই ঈদে অতিরিক্ত মুসল্লী সংকুলানে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া জানাযা নামাযের জন্যও এই চত্ত্বর ব্যবহার করা হয়। আঙ্গিনাটির মেঝে উৎকৃষ্ট শ্বেত মর্মর পাথরে নির্মিত এবং এর কেন্দ্রস্থলে একটি ঝর্ণা আছে।
মনোরম ইস্তাম্বুলের মুকুট হিসেবে খ্যাত সুলাইমানী মসজিদ ১৬৬০ খৃ: এক অনাকাংখিত অগ্নিকা-ে ব্যপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই অগ্নিকা-ের ফলে সুলাইমানী মসজিদ কমপ্লেক্সের দক্ষিনের অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তৎকালীন উসমানীয় সুলতান সুলতান মুহম্মদ তাঁর পূর্ব পুরুষের গড়া এই ঐতিহাসিক মসজিদের ক্ বাকি অংশ পড়ুন...
সেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় সুলতান সুলায়মান আল কানুনী ১৫৫০ সনে মারমারার তীরবর্তী একটি মনোরম উঁচু ভূমিতে এই ঐতিহাসিক মসজিদ নির্মাণের নির্দেশ দেন, মসজিদ নির্মাণে উঁচু ভূমি এ জন্যেই নির্বাচন করা হয়, যাতে ইস্তাম্বুলের যে কোন স্থান হতে তা দৃষ্টিগোচর হয়। উসমানীয় সালতানাতের শুরুর দিকের শ্রেষ্ঠ স্থপতি মিমার সিনান পাশা এই মসজিদটির নকশা প্রণয়ন করেন। নির্মাণকালে এই সুবিশাল মসজিদ কমপ্লেক্সটিতে একটি বিশ্ববিদ্যালয়, গণ রান্নাঘর যা সংলগ্ন অতিথি ভবন ও আশ্রয় কেন্দ্রের খাবার তৈরী ও সরবরাহের জন্যে নির্মাণ করা হয়েছিল। এছাড়াও হাসপাতাল ও গ্র বাকি অংশ পড়ুন...
আরবের ঐতিহ্য তাবুর আকৃতিতে তৈরী বলে মসজিদের পুরো কাঠামোটিই একটি বিশাল গম্বুজের আকৃতি ধারণ করেছে। এই মসজিদের নকশাবিদ তুরষ্কের নাগরিক হওয়ায় চারটি মিনার নিমার্ণে ঐতিহাসিক উসমানীয় সালতানাতের স্থাপত্যশৈলীর অনুকরণ করেছেন। অর্থাৎ সরু ও সুউচ্চ মিনার নির্মাণ করেছেন। যা সচারাচর দেখা যায় ইস্তাম্বুলের হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী সুলায়মানী মসজিদ ও সুলতান আহ্মদ মসজিদের মিনারে।
এই মসজিদটিতে মূল নামায ঘরের মুসল্লী ধারণ ক্ষমতা ১০,০০০ (দশ হাজার)। মূল নামায ঘরের উচ্চতা ৪২ মিটার। সুবিশাল ও সুউচ্চ এই নামায ঘরের ঠিক মধ্যখানে রয়েছে অত্যান্ত আ বাকি অংশ পড়ুন...












