দক্ষিণাঞ্চলের দ্বীপ জেলা ভোলায় নির্মিত হয়েছে অত্যাধুনিক সৌন্দর্যম-িত নয়নজুড়ানো স্থাপনা নিজাম-হাসিনা মসজিদ। এটি নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে নির্মিত। ভোলা শহরের উকিল পাড়ায় প্রায় দেড় একর জমির ওপর এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। ২০১৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর জুমুয়ার নামাজ আদায়ের মাধ্যমে এ মসজিদটির শুভ উদ্বোধন করা হয়।
নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহযোগিতায় মার্বেল পাথরসহ বিভিন্ন দামি পাথর ও আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর কারুকার্জ দ্বারা নির্মিত দুই তলা বিশিষ্ট এ মসজিদে রয়েছে নারী ও পুরুষদের জন্য আলাদা অজুখানা এবং নামাজের স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার প্রবাজপুর গ্রামে অবস্থিত এ মসজিদটি ১১০৪ হিজরীর ১৯শে রমাদ্বান ২রা মে ১৬৭৮ মতান্তরে ১৬৯৩ খিস্টাব্দে নির্মিত। শাসক আওরঙ্গজেবের সময় তার ফৌজদার নবাব নুরুল্লাহ খাঁ এ মসজিদের নামে লাখেরাজে ৫০ বিঘা জমি লিখে দেন। স্থানীয় তথ্যসূত্রে জানা গেছে, শাসক আওরঙ্গজেবের সুবেদার পরবাজ খাঁ বাদশাহর কাছ থেকে নির্দেশ পেয়ে সেনাবাহিনীর নামাজ পড়ার জন্য এটি নির্মাণ করেন। তার নামানুসারে এ গ্রামের নাম হয় প্রবাজপুর।
জেলার মধ্যে সবচেয়ে টেরাকোটা সমৃদ্ধ মসজিদ এটি। কলিগঞ্জ উপজেলা সদর হতে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে এর বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১,৭০০ ফুট উঁচুতে, প্রকৃতির সবুজ ক্যানভাসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে ‘দারুস সালাম জামে মসজিদ’, দেশের সবচেয়ে উঁচুতে নির্মিত এক দৃষ্টিনন্দন মসজিদ।
সাজেকে প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের আনাগোনা। ছুটির দিনগুলোতে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। মুসলিম পর্যটকদের এতদিন জামাতে নামাজ আদায়ে বেশ কষ্ট পোহাতে হতো। এই প্রয়োজন থেকেই ২০২০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ এক অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করে। সেনাবাহিনীর দান করা এক একর জমিতে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৮ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় অন বাকি অংশ পড়ুন...
মানিকগঞ্জ শহরের হিজুলি এলাকায় ৫২ হাজার ইট দিয়ে তৈরি ‘ওয়াসি মহল’ বা দরগায় নেই কোনো জানালা। তারপরও চাঁদ ও সূর্যের আলো মুগ্ধতা ছড়ায় দিনরাত। জানালাবিহীন দরগার চারদিকে রয়েছে অসংখ্য গাছপালা। ২ হাজার ২৮০ বর্গমিটার জায়গার ওপর নির্মিত ২৪ ফুট উচ্চতার এই দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার নির্মাণশৈলী ফুটে উঠেছে নান্দনিক কারুকাজে।
দরগাটিতে চোখ জুড়াতে আসেন শত শত দর্শনার্থী। দেশের গন্ডি পেরিয়ে এ স্থাপত্যের সুনাম ছড়িয়েছে বিদেশে।
স্থাপনাটি নিয়ে পড়ানো হচ্ছে ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরেন্সে। বিশ্বের একাধিক নামী জার্নালে এই স্থাপনা নিয়ে লেখা প্ বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিম আফ্রিকার একটি অনুন্নত কৃষিভিত্তিক দেশ মালি। উল্লেখ করার মতো তেমন বিশেষ কিছু নেই এ দেশটিতে। তবে বিশেষ এক স্থাপনার কারণে দেশটি পুরো বিশ্বে পরিচিত। স্থাপনাটি হাজার বছরের পুরনো, কাদামাটির তৈরি একটি বিশাল আকৃতির মসজিদ। মালির অন্তর্বর্তী ছোট একটি গ্রাম জেনিতে এটি অবস্থিত। সকলের কাছে ‘গ্রেট মস্ক অব জেনি‘ নামেই এটি অধিক পরিচিত।
মসজিদটি কবে, কখন এবং কীভাবে নির্মিত হয়েছিলো সে সম্পর্ক ভিন্ন ভিন্ন মতামত রয়েছে। প্রতœতাত্ত্বিকদের মতে ৮০০-১৩০০ শতাব্দীর মধ্যে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। জেনির ২৬তম শাসক কোনবোরোর হাতে এই মসজিদের ম বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদ
তাজ-উল-মসজিদ ভারতের মধ্যেপ্রদেশের ভূপালে অবস্থিত একটি বৃহৎ মসজিদ। প্রকৃতপক্ষে তাজ-উল-মসজিদ ভারতের সর্ববৃহৎ মসজিদ। এই মসজিদ এশিয়ার সর্ববৃহৎ মসজিদগুলোর অন্যতম। এটি হলো বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তর মসজিদ। ১৯০১ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদের কারুকার্য
মোগল শাসক বাহাদুর শাহ জাফরের রাজত্বকালে ভূপালের নবাব শাহ জাহান বেগম (নবাব সৈয়দ সিদ্দিক হাসান খানের স্ত্রী) এই মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিল এবং তার কন্যা সুলতান জাহান বেগম নির্মাণের কাজ অব্যাহত রেখেছিলেন।
কয়েকধাপ বাকি অংশ পড়ুন...
অনন্য স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন বরিশাল সদর উপজেলার উত্তর কড়াপুর গ্রামের মিয়াবাড়ি মসজিদ। বাহারি কারুকার্যের এ মসজিদ কবে নির্মিত হয়েছে তা নিয়ে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। স্থানীয়দের দাবি, মসজিদটি মোগল আমলে নির্মিত হয়েছে। ৬০০ বছর আগে এটি নির্মিত হয়। তবে উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, মসজিদটি ১৮ শতকে নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের সংরক্ষিত স্থান এ মসজিদ।
বরিশাল জাদুঘরের কাস্টডিয়ান আরিফুর রহমান বলেন, নির্মাণশৈলী ও স্থাপত্য কাঠামো অনুযায়ী ধারণা করা হচ্ছে- এটি মোগল আমলের শেষ সময়ে নির্মাণ করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা ও প্র বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য যে, শীত প্রধান বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ায় শীতের তীব্রতা বেশী। আর বানিয়াবাসী মসজিদ এমনি একস্থানে নির্মাণ করা হয়েছে, যার তলদেশে প্রকৃতিগতভাবে গরম পানির উৎস বিদ্যমান। শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে তা প্রত্যক্ষ করা যায় অর্থাৎ শীতকালে রাজধানী সোফিয়া যখন তুষারপাতে ছেয়ে যায়। তখন হাজারো স্থাপনার মাঝে একমাত্র বানিয়াবাসী মসজিদ ও এর আশপাশ তুষার মুক্ত থাকে এবং মসজিদের সীমানা দেয়ালের চতুর্পাশ থেকে তলদেশের গরম পানির প্রভাবে ধোঁয়া নির্গত হতে দেখা যায়। মহান আল্লাহ পাক উনার ঘরের এই অলৌকিক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য দীর্ঘকাল যাবৎ বাকি অংশ পড়ুন...
মোঘল স্থাপত্যশৈলীর অন্যতম এক নিদর্শন যশোরের শেখপুর জামে মসজিদ। নয়নাভিরাম তিন গম্বুজবিশিষ্ট এ জামে মসজিদটি আজও ছড়াচ্ছে শিক্ষার আলো।
মসজিদটির পাঠশালায় ৪০০ বছর ধরে স্থানীয়রা পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছেন। পাশাপাশি ইসলামী বিভিন্ন বিষয়ে চর্চা এবং কুরআন শরীফ শিক্ষার ব্যবস্থাও করা হচ্ছে এই পাঠশালায়।
এ মসজিদকে ঘিরে মানুষের আগ্রহ রয়েছে। শত শত বছর ধরে ইসলামের প্রচার প্রসারের কেন্দ্রবিন্দু মসজিদটি। এ যাত্রা অব্যাহত রাখতে মসজিদটির সংস্কার প্রয়োজন।
মোঘল স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত শেখপুর জামে মসজিদটি যশোরের কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়িত বাকি অংশ পড়ুন...
হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ, যা চাঁদপুর জেলার অন্যতম প্রধান মসজিদ ও ঐতিহাসিক স্থাপনা, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ঐতিহ্যের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এটি শুধুমাত্র একটি ইবাদতের স্থান নয়; বরং মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর হিসেবে এটি অসংখ্য মুসলিমের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। এই মসজিদ তার স্থাপত্যশৈলী, কারুকাজ এবং পরোলৌকিক পরিবেশের কারণে দুনিয়া ও আখিরাতের মুক্তি লাভের প্রত্যাশায় অসংখ্য মুসল্লীকে আকর্ষণ করে।
ইতিহাস:
হাজীগঞ্জ মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করা হয় ১৩৪৫ হিজরী সনের ০৫ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। মসজিদের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় ১৩৫০ হিজর বাকি অংশ পড়ুন...












