পাবনা সংবাদাদতা:
সমতল ভূমিতে কমলা চাষ সাধারণত অপ্রচলিত। কিন্তু পাবনার চাটমোহরে এর বাণিজ্যিক চাষের বিপুল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। শখের বসে করা কৃষক খয়বর রহমানের কমলাবাগান এখন বাণিজ্যিকভাবে কমলা চাষের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে। প্রথম বছরেই আশানুরূপ ফলন পাওয়ায় কৃষক যেমন সফলতার স্বপ্ন দেখছেন, তেমনি কৃষি বিভাগও আশা করছে তার দেখানো পথে কমলা চাষের বিস্তার ঘটবে এ উপজেলায়।
উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের আগশোয়াইল গ্রামের কৃষক খয়বর রহমান কৃষি বিভাগের পরামর্শে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার এক কৃষকের কাছ থেকে চারা সংগ্রহ করে তিনি ২১ শতক জমি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
কৃষক মাঠে নেমেছিলেন স্বপ্ন নিয়ে। উচ্চ মূল্যে সার, বীজ কিনে ফলিয়েছিলেন আলু। ফলনও হয়েছে ভালো। কিন্তু সেই আলু এখন কৃষকের ঘাড়ে বোঝা। বাজারে দাম নেই; হিমাগারে পড়ে আছে স্বপ্নের ফসল। সেই ফসল তুলতে গেলেই পকেট থেকে গুনতে হচ্ছে আরও টাকা। লাভের আশায় যে আলু সংরক্ষণ করা হয়েছিল, তাই এখন বেদনার কারণ। নতুন আলু বাজারে আসতেই পুরোনো আলুর দাম আরও পড়ে গেছে। কোথাও কোথাও পাঁচ-ছয় টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে আলুর দর এতটাই নেমেছে, বিক্রি করেও হিমাগারের ভাড়া মেটানো যাচ্ছে না। উল্টো সংরক্ষিত আলু তুলতে গেলে বস্তাপ্রতি পকেট থেকে গ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাংলাদেশের সকল নাগরিককে- কয়েকজন বিচ্ছিন্ন উগ্র গোষ্ঠীর দ্বারা সংঘটিত সকল প্রকার সহিংসতার বিরুদ্ধে দৃঢ়তার সঙ্গে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে অর্ন্তবর্তী সরকার।
গতকাল জুমুয়াবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে একটি বিবৃতিতে এ আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা সহিংসতা, ভীতি প্রদর্শন, অগ্নিসংযোগ এবং জানমাল ধ্বংসের সকল কর্মকা-কে দৃঢ়ভাবে ও দ্ব্যর্থহীনভাবে নিন্দা জানাই। দেশের ইতিহাসের এই সংকটময় সময়ে আমরা একটি ঐতিহাসিক গণতান্ত্রিক রূপান্তরের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হচ্ছি। যারা বিশৃঙ্খলাকে পুঁজি হিসেবে নেয় বাকি অংশ পড়ুন...
চট্টগ্রাম সংবাদাদতা:
বোয়ালখালী উপজেলার সারোয়াতলী ইউনিয়নের এই গ্রামেই বাবার রেখে যাওয়া অনাবাদি জমিকে আঁকড়ে ধরে নতুন জীবনের ঠিকানা খুঁজে নিয়েছেন তানভিরুল হক ইমন ও সাইদুল হক তুহিন। চাকরির দৌড়ে না নেমে তারা বিশ্বাস রেখেছেন মাটি আর গাছের ওপর।
এই যাত্রা শুরু ২০২০ সালে। তখন মাত্র ৭০টি কুল গাছ। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে পাওয়া চারা দিয়েই শুরু হয় স্বপ্ন বোনার কাজ।
তাদের বাগানে এখন কুল গাছের সংখ্যা ৪৬৫টি। কয়েক জাতের কুলে ভরে উঠেছে তিন একর জমি। শুধু কুলেই থেমে থাকেননি তারা। আশপাশে ছড়িয়ে পড়েছে আম, লিচু, পেয়ারা আর মাল্টার বাগান। সব মিলিয়ে প বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্পর্কে বলা হয়, তিনি একটা সময় ডাকাত সর্দার ছিলেন। তিনি তওবা করলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হলেন, তিনি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হয়ে গেলেন। একদিন হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র ইশার নামাযের ওযূ করলেন। ওযূ করার সময় প্রত্যেক অঙ্গ তিনবার ধোয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবরক উনার অন্তর্ভূক্ত। কিন্তু তিনি তিনবার ধোয়ার জায়গায় ভুলে হাত ধোয়ার সময় দু’বার ধুয়ে ওযূ করে পবিত্র ইশার নামায পড়ে শুয়ে রইলেন।
শোয়ার সাথে সাথে তিনি স্বপ্নে দেখতে লাগলেন- মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَحِبُّوا هٰؤُلَاءِ
“তোমরা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে মহব্বত মুবারক করো।” আর উনারা সৃষ্টির কারো মতো নন।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَـحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ لَّا يُقَاسُ بِنَا اَحَدٌ.
“হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
গুলি লাগার ঘটনাটি মুহূর্তের মধ্যে জীবন-মৃত্যুর ব্যবধান তৈরি করতে পারে। কোথায় গুলি লেগেছে, কী ধরনের গুলি, কত দ্রুত চিকিৎসা পাওয়া গেছে- এসবের ওপর নির্ভর করে আহত ব্যক্তির জীবন ঝুঁকি বাড়ে বা কমে। তবে সময়মতো সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
প্রথমেই নিরাপদ স্থানে যান
গুলি লাগলে প্রথম ৩০ মিনিটে যা করবেন:
২. অস্ত্র নিরাপদ করুন : দুর্ঘটনাবশত গুলিবিদ্ধ হলে নিশ্চিত করুন অস্ত্র আর কারও ক্ষতি করতে না পারে।
৩. ৯৯৯-এ ফোন করুন : নিরাপদে পৌঁছানোর পর সঙ্গে সঙ্গে জরুরি সেবায় ফোন দিন এবং অপ বাকি অংশ পড়ুন...
শাহাদাত বরণ:
একাদশ হিজরীতে সংঘটিত ইয়ামামার জিহাদে বীরত্বের সঙ্গে জিহাদ করে হযরত আব্বাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শাহাদাতের সৌভাগ্য লাভ করেন। তখন উনার বয়স মুবারক হয়েছিলো মাত্র ৪৫ বছর। উনার কোন পরবর্তী বংশধর ছিলো না।
মুহম্মদ বিন উমর বর্ণনা করেন, হযরত আবদির রহমান বিন আবী সাঈদ খুদরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, তিনি উনার পিতা থেকে শুনেছেন; তিনি বলেন, আমি হযরত ‘আব্বাদ বিন বিশর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বলতে শুনেছি, হে আবু সাঈদ! আমি আজ রাত্রে (স্বপ্নে) দেখলাম, আসমান আমার জন্য উন্মুক্ত হয়ে গেছে, অতঃপর ইহা খন্ড খন্ড হয়ে আমার উপর পত বাকি অংশ পড়ুন...
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, গোয়েন্দা তথ্য এবং আগে আটক পাচারকারীদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে জানা যায়- একদল পাচারকারী সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুকে পাহাড়ে আটকে রেখেছে। তথ্যের ভিত্তিতে গত রোববার (৭ ডিসেম্বর) কোস্টগার্ড স্টেশন টেকনাফ ও বাহারছড়া আউটপোস্টের সদস্যরা অভিযানে অংশ নেন।
অভিযান চলাকালে পাচারকারীদের গোপন আস্তানা থেকে সাতজন ভুক্তভো বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেনন বাকি অংশ পড়ুন...
বিছাল শরীফ:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হিজরী ৪৩ সনে (৬৬৩ খৃ:) হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার খিলাফত আমলে পবিত্র মদীনা শরীফে বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
উনার আওলাদ:
উনার দুইজন পুত্র ছিলেন। উনাদের নাম হযরত ইউসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি ও হযরত মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনাদের উভয়ের বিলাদত শরীফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারক অবস্থায়। হযরত ইউসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন বয়সে বড়। উনার বিলাদত শরীফের পর বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে পবিত্রা বললেও ভুল হবে। উনারা হলেন পবিত্রতা দানকারিণী। সুবহানাল্লাহ! উনারা যদি পবিত্রতা দানকারিণী হয়ে থাকেন তাহলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্রতা কত বেমেছাল তা বলার অপেক্ষায় রাখে না। সুবহানাল্লাহ! অতএব যারা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে চু-চেরা কীল-কাল করবে, উনাদেরকে কোন প্রকার দোষারোপ করবে তাদের একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। তাদের জন্য সম্মানিত শরীয়ত উনার শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিন বাকি অংশ পড়ুন...












