(১৯৮-১৯৯)
ارتحل الى مذهب الشافعي يعزّر. سراجية.
অর্থ: যে ব্যক্তি (ব্যক্তিগত স্বার্থে সুযোগ সন্ধানীর মতো) নিজ মাযহাব পরিত্যাগ করে শাফিয়ী মাযহাব গ্রহণ করে সে শাস্তির উপযুক্ত। অনুরূপ ‘সিরাজিয়াহ’ কিতাবে উল্লেখ আছে। (আদ্ দুররুল্ মুখতার শরহে তানউয়ীরুল্ আবছার ফী ফিকহিল্ মাযহাবিল্ ইমাম আবী হানীফাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি: আল্লামা ফক্বীহ ইমাম মুহম্মদ আলাউদ্দীন বিন্ আলী হাছ্কাফী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ওফাত: ১০৮৮ হিজরী অধ্যায়: হুহূদ পরিচ্ছেদ: তা’যীর ৬ষ্ঠ খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা প্রকাশনা: দারুল্ কুতুবিল্ ইলমিয়াহ বাইরূত লিব্নান, সিরাজিয়াহ, ফতয়া বাকি অংশ পড়ুন...
ইস্তাওয়া সর্ম্পকে হযরত ইমাম মুজতাহদি রহমতুল্লাহি আলাইহমি উনাদরে অভমিত
হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন,
نَـحْنُ نُـؤْمِنُ بِاَنَّ اللهَ عَلَى الْعَرْشِ كَيْفَ شَاءَ وَكَمَا شَاءَ بِلَا حَدٍّ وَلَا صِفَةٍ يَــبْـلُغُهَا وَاصِفٌ اَوْ يَـحُدُّهٗ اَحَدٌ فَصِفَاتُ اللهِ مِنْهُ وَلَهٗ وَهُوَ كَمَا وَصَفَ نَـفْسَهٗ لَا تُدْرِكُهُ الْاَبْصَارِ
অর্থ: “আমরা বিশ্বাস করি যে, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি আরশে আযীমের উপর আছেন, যেভাবে ইচ্ছা, যেমন ইচ্ছা, কোনো সীমারেখা ব্যতীত যা কেউ নির্দিষ্ট করেছে এবং কোনো ছিফত ব্যতীত যা কোনো বর্ণনাকারী বর্ণনা করে। কাজেই মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফ বাকি অংশ পড়ুন...
ইস্তাওয়া সর্ম্পকে হযরত ইমাম মুজতাহদি রহমতুল্লাহি আলাইহমি উনাদরে অভমিত
হযরত আল্লামা ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে ইবনে কাছীর শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন,
{ثُـمَّ اسْتَـوٰى عَلَى الْعَرْشِ} فَلِلنَّاسِ فِـىْ هٰـذَا الْمَقَامِ مَقَالَاتٌ كَـثِيْـرَةٌ جِدًّا لَـيْسَ هٰـذَا مَوْضِعَ بَسْطِهَا وَاِنَّـمَا يُسْلِكُ فِـىْ هٰـذَا الْمَقَامِ مَذْهَبُ السَّلَفِ الصَّالِحِ مَالِكٌ وَالْاَوْزَاعِىُّ وَالثَّـوْرِىُّ وَاللَّـيْثُ بْنُ سَعْدٍ وَالشَّافِعِىُّ وَاَحْمَدُ بْنُ حَنْـبَلٍ وَاِسْحَاقُ بْنُ رَاهَوَيْهِ وَغَيْـرُهُمْ مِنْ اَئِمَّةِ الْمُسْلِمِيْـنَ قَدِيْـمًا وَحَدِيْـثًا وَهُوَ اِمْرَارُهَا كَمَا جَاءَتْ مِنْ غَيْـرِ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاَمَّا بِـنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ
অর্থ: “আর আপনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাকে যেই সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছেন, সেই সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক সম্পর্কে আপনি বর্ণনা করুন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা দ্বুহা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১১)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
বিগত পর্বসমূহের দলীলভিত্তিক আলোচনা থেকে যে বিষয়গুলো প্রমাণিত হলো তার সারসংক্ষেপ:
১. মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরবানী করতে আদেশ মুবারক করেছেন। আর মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ মুবারক পালন করা আবশ্যক। তাই সম্মানিত শরীয়তে সামর্থ্যবান সবার জন্য পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব করা হয়েছে।
২. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রত্যেক পরিবারকে পবিত্র কুরবানী মুবারক করার জন্য আদেশ মুবারক করেছেন। উনার আদেশ মুবারক পালন করাও আবশ্যক। তাই সম্মানিত শরীয়তে সামর্থ্যবান সবার জন্য পবিত্র কুরবানী করা ও বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক, কুরবত-নৈকট্য মুবারক হাছিলের অন্যতম মালি ইবাদত হচ্ছেন পবিত্র কুরবানী। সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত হানাফী মাযহাব মতে ‘মালিকে নিছাব’ প্রত্যেকের উপর আলাদা আলাদাভাবে পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব। অর্থাৎ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার ১০ তারিখ সুবহে ছাদিক্ব থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যদি কেউ মালিকে নিসাব হয় অর্থাৎ হাওয়ায়িজে আছলিয়াহ (নিত্য প্রয়োজনীয় ধন-সম্পদ) বা বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি
যারা মুজাহাদা তথা রিয়াদ্বত-মাশাক্কাত করবে, তাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রহমত, বরকত, সাকীনা, দয়া, দান, ইহসান মুবারক বর্ষিত হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَالَّذِيْنَ جَاهَدُوْا فِيْنَا لَنَهْدِيَنَّهُمْ سُبُلَنَا ۚ وَإِنَّ اللهَ لَمَعَ الْمُحْسِنِيْنَ
অর্থ: যারা আমাদেরকে (মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে) পাওয় বাকি অংশ পড়ুন...












