আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। বাদ ইশা মহান মুর্শিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি কুল-কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে নসীহত মুবারক পেশ করেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সুন্নত মুবারক মাড়ির দাঁত দিয়ে আঁকড়ে ধরার জন্য বলা হয়েছে। পবিত্র তারাবীহ নামাজের রাকাত রুকু বাকি অংশ পড়ুন...
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব, আশরাফুল মাখলূক্বাত মানুষ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমি আদম সন্তানকে সম্মানিত, মর্যাদাবান করেছি। ” (পবিত্র সূরা বানী ইসরাঈল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭০)
তবে মানুষদের মাঝে কতক আছে যারা সৃষ্টির সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইশাদ মুবারক করেন, “ওরা চতুষ্পদ জন্তুর মত। বরং চতুষ্পদ জন্তুর থেকেও নিকৃষ্ট। ” (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭৯)
যারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আর উলিল আমর তথ বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানিং বাংলাদেশে আমরা একদল মুসলিমদের দেখতে পাচ্ছি, যারা ইসলামের সুমহান আদর্শের উপর অটল ও অবিচল থাকার চাইতে হিকমত অবলম্বনের নামে বিভিন্ন রকমের ইসলাম বিবর্জিত কাজে জড়িয়ে পড়ছে। পরাজিত মানসিকতার এসব মুসলিমরা এখন ইসলামের নামে বিভিন্ন পশ্চিমা মূল্যবোধ গ্রহণ করছে। মূলত তাদের এসকল ভ্রান্ত কাজের বড় উদ্দেশ্যটি হলো- তথাকথিত ভারতীয় ও পশ্চিমা মোড়লদের কাছ থেকে নিজেদের গ্রহণযোগ্যতার সার্টিফিকেট অর্জন করা।
অথচ এ ব্যাপারে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
مَنْ اِلْتَمَسَ رِضَا النَّاسِ بِسَخَطِ اللَّهِ سَخَطَ اللَّهُ عَلَيْهِ وَأَسْخَطَ عَلَيْهِ النَّاسَ
অর্থ: যে বাকি অংশ পড়ুন...
অন্ধের হাতি দেখার ঘটনাটির মতো একই দশা হয়েছে আমাদের দেশের জনগণের ও সারা বিশ্বের মুসলমানদের। তারা নিজেদের অনেক দুর্বল ও শক্তি-সামর্থ্যহীন মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না।
মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে ভয় পায়, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে ভয় পায়। কিন্তু এসকল মানুষ যদি আজ সিনেমা দেখা বন্ধ করে দেয়, তাহলে কি সিনেমার ব্যবসা বন্ধ হবে না? অবশ্যই বন্ধ হবে। কারন দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। আর যারা হারাম-নাজায়িজ সিনেমা, নাটক করে তারা সর্বসাকুল্যে মাত্র লাখখানেক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যেমন দাম্ভিক বা অহঙ্কারীকে পছন্দ করেন না তেমনি যারা হীনম্মন্যতায় ভোগে তাদেরকেও পছন্দ করেন না। ব্যক্তিত্ব বা আত্মসম্মানবোধ, ব্যক্তি জীবনের জীবনী শক্তি। এই জীবনী শক্তি যখন লোপ পায় তখন একজন মানুষ এবং জড় পদার্থের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকে না। ব্যক্তিত্ব বা আত্মসম্মানবোধ অহঙ্কার নয়। যা সত্য কিংবা যা সত্যের অনুকুলে তা প্রকাশ করা অহঙ্কার নয়। ইহা ব্যক্তিত্ব বা আত্মবিশ্বাস। ইহা প্রকাশ করাটাই মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশের পর)
শৈশবকাল থেকেই সন্তানকে ব্যক্তিত্ব বা আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন হওয়ার শিক্ষা দান করতে হবে
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব, আশরাফুল মাখলূক্বাত মানুষ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমি আদম সন্তানকে সম্মানিত বা মর্যাদাবান করেছি। ” (পবিত্র সূরা বানী ইসরাঈল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭০)
তবে মানুষদের মাঝে কতক আছে যারা সৃষ্টির সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ওরা চতুষ্পদ জন্তুর মত। বরং চতুষ্পদ জন্তু থেকেও নিকৃষ্ট। ” (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭৯)
যারা মহান আল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দীদার মুবারকে তাশরীফ মুবারক নেয়ার অর্থাৎ পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের বছর হচ্ছেন ১১ হিজরী এবং সে বছরের পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ অর্থাৎ ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। উক্ত মুবারক মাস উনার ১ম দিন থেকে এই শামসী সনের ০ বছর ১ম মাস ১ম দিন শুরু হয়েছে।
তাহলে যে বছর শামসী সন গণনা করা হবে, তত বছর পূর্বে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছালী শান মুবারক সংঘটিত হয়েছিল।
তাহলে খুব সহজেই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র যাকাত প্রদানের খাত আটটি। এর মধ্যে উত্তম হচ্ছে তিনটি খাতে পবিত্র যাকাত দেয়া। যথা: ১. গরিব আত্মীয়-স্বজন ২. গরিব প্রতিবেশী ৩. গরিব ত্বলিবুল ইলম। তবে গরিব ত্বলিবুল ইলম উনাদেরকে পবিত্র যাকাত দেয়া লক্ষ-কোটি গুণ ফযীলতের কারণ। কোনো ত্বলিবুল ইলম উনাকে পবিত্র যাকাত দিতে হবে, তা পবিত্র যাকাত প্রদানকারী সকলেরই জানা ফরয এর অন্তর্ভুক্ত। প্রকৃত ত্বলিবুল ইলম উনার মূল বৈশিষ্ট্য হলো: ১. যাঁরা খালিছ আল্লাহওয়ালা হওয়ার জন্য ইলম অর্জনে রত ২. মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারক পরিচালনাকালে তিনি হযরত যায়ীদ বিন আমের আল জুমাহী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে হিমসের গভর্নর করে পাঠালেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি কিছুদিন পর হিমসের সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য হিমসে গেলেন।
হিমসের জনগণ সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিকট অভিযোগ দিলেন- হযরত যায়ীদ বিন আমের আল জুমাহী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনি মাঝে মাঝে বেহুঁশ হয়ে যান। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হযরত যায়ীদ ব বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানগণ আজ নিজেদের অনেক দুর্বল ও অসহায় মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যাপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না।
মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে কার্পণ্য করে, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে চায় না। কিন্তু মুসলমানরা যদি প্রতিবাদ স্বরূপ নিজেরাই আজ টিভি দেখা বন্ধ করে দেয়, তাহলে কি টিভি চ্যানেল ব্যবসা বন্ধ হবে না? অবশ্যই বন্ধ হবে। কারন দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। আর যারা টিভিতে হারাম-নাজায়িজ সিনেমা, নাটক করে তারা সর্বসাকুল্যে মাত্র লাখখানেক। দেশের মানুষ যদি আজ এদেরকে কোন পাত্তা না দেয়, এদের সি বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যের ঘরের পিঠার ঘ্রাণ বেশি। একটা প্রচলিত কথা। কথাটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, নিজের যা আছে তাতে সে খুশি নয় কিংবা অন্যের যা আছে সেটাকেই বেশি উৎকৃষ্ট মনে করা। এটাকে হীনম্মন্যতা কিংবা এধরনের মানসিকতার অধিকারীকে মানসিক বিকারগ্রস্তও বলা যায়।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দেখা যায়- মুসলমানদেরকে এরকম হীনম্মন্যতায় পেয়ে বসেছে। তাই তারা তাদের ঐতিহ্য, শৌর্য, বীরত্বের ইতিহাস ভুলে গিয়ে কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত নানা দিবসগুলোতে মাতামাতি করে; কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত দিবস, জীবনযাপন পদ্ধতি, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে খুব পছন্দ করতে শিখেছে এবং প বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানগণ আজ নিজেদের অনেক দুর্বল ও অসহায় মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না।
মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে কার্পণ্য করে, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে চায় না। কিন্তু মুসলমানরা যদি প্রতিবাদ স্বরূপ নিজেরাই আজ টিভি দেখা বন্ধ করে দেয়, তাহলে কি টিভি চ্যানেল ব্যবসা বন্ধ হবে না? অবশ্যই বন্ধ হবে। কারন দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। আর যারা টিভিতে হারাম-নাজায়িজ সিনেমা, নাটক করে তারা সর্বসাকুল্যে মাত্র লাখখানেক। দেশের মানুষ যদি আজ এদেরকে কোন পাত্তা না দেয়, এদের সিনেমা-ন বাকি অংশ পড়ুন...












