হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্পর্কে বলা হয়, তিনি একটা সময় ডাকাত সর্দার ছিলেন। তিনি তওবা করলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হলেন, তিনি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হয়ে গেলেন। একদিন হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র ইশার নামাযের ওযূ করলেন। ওযূ করার সময় প্রত্যেক অঙ্গ তিনবার ধোয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবরক উনার অন্তর্ভূক্ত। কিন্তু তিনি তিনবার ধোয়ার জায়গায় ভুলে হাত ধোয়ার সময় দু’বার ধুয়ে ওযূ করে পবিত্র ইশার নামায পড়ে শুয়ে রইলেন।
শোয়ার সাথে সাথে তিনি স্বপ্নে দেখতে লাগলেন- মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
তিন ভাবে দু‘আ কবুল করা হয়:
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي سَعِيدٍ رضي الله عنه أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَدْعُو بِدَعْوَةٍ لَيْسَ فِيهَا إِثْمٌ، وَلَا قَطِيعَةُ رَحِمٍ، إِلَّا أَعْطَاهُ اللهُ بِهَا إِحْدَى ثَلَاثٍ إِمَّا أَنْ يعَجَّلَ لَهُ دَعْوَتُهُ، وَإِمَّا أَنْ يَدَّخِرَهَا لَهُ فِي الْآخِرَةِ، وَإِمَّا أَنْ يَصْرِفَ عَنْهُ مِنَ السُّوءِ مِثْلَهَا قَالُوا إِذنْ نُكْثِرُ، قَالَ اللهُ أَكْثَرُ
অর্থ: “হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا أَخَذَ مَضْجَعَهٗ قَبْلَ أَنْ يَنَامَ وَضَعَ يَدَهٗ تَحْتَ خَدِّهٖ وَقَالَ رَبِّ قِنِيْ عَذَابَكَ يَوْمَ تَبْعَثُ عِبَادَكَ.
অর্থ: হযরত বারা’আ ইবনে আযিব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঘুমানোর উদ্দেশ্যে যখন মহাসম্মানিত বিছানা মুবারকে মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক আনতেন তখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল বাকি অংশ পড়ুন...
কুল-মাখলুক্বাত-উনার নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হায়াতুন নবী, ছাহিবে ইলমে গ্বইব, ছাহিবে মুত্তালা’ ‘আলাল গ্বইব, আল-হাদ্বির, আন্-নাযির, আকরামুল আওওয়ালীন ওয়াল আখিরীন, ফখরুল আম্বিয়া, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত মুহম্মদ মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা মাওলানা আহমদ মুজতবা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আকার-আকৃতি মুবারক, মহাসম্মানিত সীরত মুবারক, মহাপবিত্র রহমতী ছূরত মুবারক এ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক হলো, মাথার তালু থেকে পায়ের তলা, হায়াত থেকে মউত পর্যন্ত প্রত্যেক ক্ষেত্রে সম্মানিত সুন্নত মুবারক সূক্ষাতিসূক্ষ্ম-পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ-অনুকরণ করা।
মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার মাক্বাম সর্বোচ্চ। মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার মাধ্যমেই সর্বপ্রকার নেয়ামত মুবারক হাছিল করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত-মা’রিফত মুবারক ও উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ঋণ জালিয়াতি করে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন গত বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেয়।
আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করে রমণী মোহন।
রাষ্ট্রপক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।
তরিকুল ইসলাম বল বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে ত্বহারাত অর্থাৎ পবিত্রতা হাছিলের গুরুত্ব অপরিসীম। চুল, গোফ, নখ ইত্যাদি কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। নিয়মিত এসব কেটে পবিত্রতা হাছিল করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। বিশেষ করে, নখ কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা একটি স্বাভাবজাত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْفِطْرَةُ خَمْسٌ الِاخْتِتَانُ وَالِ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সর্বশ্রেষ্ঠ মহাসম্মানিত পরিচিতি মুবারক হচ্ছেন- তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘আর রবি‘আহ্’ অর্থাৎ চতুর্থ। ’ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রত্যেক রোগের সাথে শেফাও পাঠিয়েছেন:
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمْ قَالَ مَا أَنْزَلَ اللهُ دَاءً إِلاَّ أَنْزَلَ لَهٗ شِفَاءً
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি এমন কোন রোগ পাঠাননি যার আরোগ্যের ব্যবস্থা দেননি অর্থাৎ প্রত্যেক রোগের আরোগ্যতাও দান করেছেন। ” সুবহানাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে রোগের আরোগ্যতা সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِيْنِ.
অর্থ: “আর যখন আমি (অর্থাৎ বান্দা) রোগাক্রান্ত হই, তখন (মহান আল্লাহ পাক) তিনিই আমাকে আরোগ্য দান করেন’। (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা শু‘আরা শরীফ, সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৮০)
উল্লেখ্য, চিকিৎসার মাধ্যম দুইটি: (ক) পবিত্র দোয়া-কালাম ও ঝাড়-ফুঁকের মাধ্যমে। (খ) ঔষধ গ্রহণ ও প্রয়োগের মাধ্যমে।
স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আহলু বাইত শরী বাকি অংশ পড়ুন...
ওযূর দোয়া মুবারক:
بِسْمِ اللهِ الْعَلِىِّ الْعَظِيْمِ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ عَلٰى دِيْنِ الْإِسْلاَمِ. اَلْإِسْلَامُ حَقٌّ وَّالْكُفْرُ بَاطِلٌ. اَلْاِسْلَامُ نُوْرٌ وَّالْكُفْرُ ظُلْمَةٌ.
অর্থ: “মহামহিম আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে শুরু করছি। সকল প্রশংসা মহান আল্লাহ পাক উনারই জন্য, যিনি আমাকে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর দায়িম-ক্বায়িম রেখেছেন। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হলো সত্য এবং কুফর হলো মিথ্যা। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হলো আলো বা হিদায়াত এবং কুফর হলো অন্ধকার বা গোমরাহী। ”
ওযূর পর পবিত্র কালিমায়ে শাহাদাত শরীফ পড়া মুস্তাহাব। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল বাকি অংশ পড়ুন...
- Pre
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- 23
- 24
- 25
- 26
- 27
- 28
- 29
- 30
- 31
- 32
- 33
- 34
- 35
- 36
- 37
- 38
- 39
- 40
- 41
- 42
- 43
- 44
- 45
- 46
- 47
- 48
- 49
- 50
- 51
- 52
- 53
- 54
- 55
- 56
- 57
- 58
- 59
- 60
- 61
- 62
- 63
- 64
- 65
- 66
- 67
- 68
- 69
- 70
- 71
- 72
- 73
- 74
- 75
- 76
- 77
- 78
- 79
- 80
- 81
- 82
- 83
- 84
- 85
- 86
- 87
- 88
- 89
- 90
- 91
- 92
- 93
- 94
- 95
- 96
- 97
- 98
- 99
- 100
- 101
- 102
- 103
- 104
- 105
- 106
- 107
- 108
- 109
- 110
- 111
- 112
- 113
- 114
- Next












