যেসব ওজরের কারণে তাইয়াম্মুম জায়িয
১. যে ব্যক্তি পানি হতে এক মাইল দূরে থাকে, সে শহরে কিংবা শহরের বাইরে থাকুক, মুসাফির কিংবা মুক্বীম হোক, তার জন্য তাইয়াম্মুম করা জায়িয। আর তা অপেক্ষা কম দূরে পানি থাকলে তাইয়াম্মুম জায়িয হবে না। যদি পানির স্থানে পৌঁছতে পৌঁছতে নামাযের ওয়াক্ত ফউত হবার সম্ভাবনা থাকে, তবে তাইয়াম্মুম করে নামায পড়তে হবে এবং পানির নিকট উপস্থিত হয়ে অজু করে পুনরায় নামায আদায় করতে হবে।
২. যদি লক্ষণ কিংবা পরীক্ষা দ্বারা অথবা কোনো পরহেযগার মুসলমান চিকিৎসকের কথায় দৃঢ় ধারণা হয় যে, পানি ব্যবহার করলে পীড়া বৃদ্ধি কিংবা পীড়া উপশ বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা করা সম্মানিত সুন্নত উনার অন্তর্ভূক্ত। আর রোগের চিকিৎসা এবং রোগ উপশমের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামক হলো ওষুধ। কিন্তু এই ওষুধ নিয়েও দেশে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা এবং অসৎ কারবার। দিন দিন ওষুধের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ইতোমধ্যে কয়েকটি কোম্পানির ২০০ ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে দফায় দফায়। এক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে ১০ থেকে প্রায় ৩০০% পর্যন্ত। দাম বাড়ানোর আগে বাজারে ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করে কোম্পানিগুলো। এক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই জিম্মি হয়ে পড়েছে তাদের কাছে।
ঠিক এমন মুহুর বাকি অংশ পড়ুন...
খেজুরের বীজ কিন্তু ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এ এক মস্ত পুষ্টিখনি! ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল- সব আছে। আপাত নগণ্য এই বীজ বিধিমতো গুঁড়া করে খেয়ে নিশ্চিত করতে পারেন নিজের এবং পরিবারের সুস্বাস্থ্য। মুক্তি পেতে পারেন বিচিত্র স্বাস্থ্য জটিলতা থেকে। শুধু তাই নয়, এই বীজ রোস্ট করে বানানো ডেট সিড কফি ক্যাফেইনমুক্ত এবং অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে পান করা যেতে পারে। বর্তমান সময়ে কফির বিকল্প হিসেবে ও ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের নিরিখে বহুল আলোচিত এই উষ্ণ পানীয়।
আঁশের সমৃদ্ধ উৎস, কোষ্ঠবদ্ধতার বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে কালোজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা:
কালোজিরাকে সব রোগের ওষুধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। অন্যান্য সব ভেষজের মতো কালোজিরা নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। ১৯৬০ সালে মিসরের গবেষকরা নিশ্চিত হন যে, কালোজিরায় বিদ্যমান নাইজেল-এর কারণে হাঁপানী উপশম হয়। জার্মানী গবেষকরা বলেছে, কালো জিরার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-মাইকোটিক প্রভাব রয়েছে। এটি বোনম্যারো ও প্রতিরক্ষা কোষগুলোকে উত্তেজিত করে এবং ইন্টারফেরন তৈরী বাড়িয়ে দেয়।
আমেরিকার গবেষকরা কালোজিরার টিউমারবিরোধী প্রভাব সম্পর্কে মতামত দেয়। শরীরে ক্যান্সার উৎপাদনকারী ফ্ বাকি অংশ পড়ুন...
লজ্জাবতী গাছ, যা উদ্ভিদবিজ্ঞানে ‘মিমোসা পুদিকা’ নামে সমাদৃত। গাছটি ছোট্ট আকৃতির কাঁটাযুক্ত গুল্ম। লজ্জাবতী গাছের প্রায় ৪০০টিরও বেশি প্রজাতি আছে। এ প্রজাতির উদ্ভিদ শুধু বাংলাদেশ নয় বরং বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে দেখতে পাওয়া যায়।
লজ্জাবতী গাছের বৈশিষ্ট্য:
লজ্জাবতী গাছ সাধারণত ০.৫ থেকে ১.৫ মিটার (১.৫ থেকে ৫ ফুট) লম্বা হয়। পাতাগুলো পালকযুক্ত ও সূক্ষ¥ভাবে বিভক্ত। টার্গর নামক পদার্থের কারণে পাতা স্পর্শ করলে দ্রুত ভাঁজ হয়ে যায় এবং কয়েক মিনিট পরে আবার সমতল হয়। ফুলগুলো ছোট ও দেখতে আকর্ষণীয়। গোলাপি বা সাদা ও পুরুষ গাছে গোলাপি-বেগুন বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা গত পরশু বলেছে, খামারিদের স্বার্থ রক্ষার জন্য গো-খাদ্যের দামের কথা চিন্তা করে দুধের দাম বাড়ানো হবে। খামারিরা অনেক কষ্ট করে পশু লালনপালন করে। যদি দুধের দাম ঠিকমতো না পান ত বাকি অংশ পড়ুন...
যেসব বস্তুর দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয:
মাটি কিংবা মাটি জাতীয় পাক জিনিসের উপর তাইয়াম্মুম করা জায়িয। যেমন- মাটি, বালু, চুনা পাথর, সুরমা, হরিতাল, সুরকি, লাল মাটি, সাদা মাটি, সবুজ মাটি, এঁটেল মাটি, পাকা ইট, মাটির তৈরি যেকোনো পাত্র, পাহাড়ি লবণ, গন্ধ্রক, পাথর ইত্যাদি জাতীয় বস্তুর উপর তাইয়াম্মুম করা জায়িয রয়েছে।
যেসব বস্তুর দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয নেই:
সোনা, রূপা, তামা, লোহা, শিশা, রাং ইত্যাদি খনিজ পদার্থের উপর, চাল, গম ইত্যাদি ফল-শস্যের উপর, তৃণলতা, কাঠ ইত্যাদির ছাইয়ের উপর, ঘাস, কাঠের উপর, পানি হতে উৎপন্ন লবণের উপর, শীলা, বরফের উপর তাইয়াম্মুম জ বাকি অংশ পড়ুন...
জেনে নিন নিয়মিত বেল খাওয়ার মাধ্যমে যেসব রোগ এড়ানো যায়-
ডায়রিয়া কমায়:
কাঁচা বেল ডায়রিয়ার জন্য অব্যর্থ ওষুধ। এই সমস্যার সমাধান পেতে কাঁচা বেল সøাইস করে কেটে রোদে শুকিয়ে নিন। তারপর তা গুঁড়া করে নিন আর এই গুঁড়া ১ চামচ নিয়ে ব্রাউন সুগার আর গরম পানিতে মিশিয়ে খান। দিনে দুইবার খাবেন। আর এক সপ্তাহ পর পরিবর্তন বুঝবেন। ইনশাল্লাহ!
কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়:
বেল ইস্তেঞ্জা পরিষ্কার হতে সাহায্য করে। নিয়মিত রোজ টানা ৩ মাস বেলের শরবত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হবে না। পাকা বেলের শাঁস বের করে চিনি আর পানি দিয়ে শরবত বানিয়ে খেতে হবে।
পেপটিক আলসারের ওষুধ:
বেল আলস বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা করা সম্মানিত সুন্নত উনার অন্তর্ভূক্ত। আর রোগের চিকিৎসা এবং রোগ উপশমের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামক হলো ওষুধ। কিন্তু এই ওষুধ নিয়েও দেশে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা এবং অসৎ কারবার। দিন দিন ওষুধের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ইতোমধ্যে কয়েকটি কোম্পানির ২০০ ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে দফায় দফায়। এক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে ১০ থেকে প্রায় ৩০০% পর্যন্ত। দাম বাড়ানোর আগে বাজারে ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করে কোম্পানিগুলো। এক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই জিম্মি হয়ে পড়েছে তাদের কাছে।
ঠিক এমন মুহুর বাকি অংশ পড়ুন...
কালোজিরার আরো কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা:
কালোজিরাকে সব রোগের ওষুধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। অন্যান্য সব ভেষজের মতো কালোজিরা নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। ১৯৬০ সালে মিসরের গবেষকরা নিশ্চিত হন যে, কালোজিরায় বিদ্যমান নাইজেল-এর কারণে হাঁপানী উপশম হয়। জার্মানী গবেষকরা বলেছে, কালো জিরার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-মাইকোটিক প্রভাব রয়েছে। এটি বোনম্যারো ও প্রতিরক্ষা কোষগুলোকে উত্তেজিত করে এবং ইন্টারফেরন তৈরী বাড়িয়ে দেয়।
আমেরিকার গবেষকরা কালোজিরার টিউমারবিরোধী প্রভাব সম্পর্কে মতামত দেয়। শরীরে ক্যান্সার উৎপাদনকারী ফ্রি-রেডিক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
রান্নার স্বাদ বাড়াতে গোটা সরিষা বা সরিষার বীজ শুরু থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। সরিষার এসব পদ সবারই ভীষণ পছন্দের।
একসময় প্রতিটা বাড়িতে রান্না হতো শুধুমাত্র সরিষার তেল দিয়ে। এখনো তেলটি ব্যবহার হয় প্রচুর পরিমাণে। প্রশ্ন হলো, নিয়মিত সরিষার বীজ খাওয়ার ফলে কি কি হয়?
সরিষা বা খাঁটি সরিষার সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। সেগুলো সম্পর্কে জানা থাকলে রান্নায় সরিষা ব্যবহারের সময় এটিকে আরও ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। জানুন নিয়মিত সরিষা এবং সরিষার তেল খাওয়ার চমকে দেওয়া গুণের কথা-
অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধে:
অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধে সর বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পিঠ বা কোমর অনেকগুলো ছোট ছোট হাড় নিয়ে গঠিত। অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন আঘাতজনিত কারণে, ক্ষয় বৃদ্ধিজনিত কারণে অথবা সঠিক নিয়মে দৈনন্দিন কাজ না করার কারণে লাম্বার ভার্টিব্রার মাঝখানের ডিস্কগুলো বের হয়ে আসলে নার্ভে চাপের সৃষ্টি হয়। তখন এই নার্ভগুলো পায়ের পেশির যেসব অংশে অনুভূতি বহন করে, সেখানেও ব্যথা শুরু হয়।
নার্ভে চাপের পরিমাণ বাড়তে থাকলে কোমরে তীব্র ব্যথার সাথে ধীরে ধীরে পায়ের আঙুল পর্যন্ত ব্যথা, ঝিঁ ঝিঁ করা, অবশ হয়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে এই ব্যথা কোমরে না থেকে সরাসরি পায়ে চলে যায়।
মাঝে মাঝে দেখা যা বাকি অংশ পড়ুন...












