এক কাপ খোসা ছাড়ানো ডালিম খেলে শরীরে কি ঘটে জানেন? ওয়েবএমডি অনুসারে, এক কাপ পরিমাণ ডালিমের দানায় প্রায় ৭২ ক্যালোরি, ২.৩৫ গ্রাম প্রোটিন, ৫.৫ গ্রাম ফাইবার এবং ২৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে।
ডালিমে প্রাকৃতিক শর্করা ফাইবারের সঙ্গে থাকে, যার অর্থ শক্তি ধীরে ধীরে আসে। যে কারণে ডালিম খেলে তা সারাদিন শক্তি জোগাতে কাজ করে। তাই এটি সকালের নাস্তা বা বিকেলে খেলে ভালো কাজ করে। ছোট ছোট দানা ফাইবারে ভরপুর। ফাইবার অন্ত্রকে ঠিকভাবে সচল রাখতে সাহায্য করে। যদি হজমশক্তি ধীর বা ভারী মনে হয়, তাহলে এক কাপ ডালিম খেয়ে নিতে পারেন।
ডালিম অ্যান্টিঅক্সিডে বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকের কাছেই ঘুমের আগে এক গ্লাস গরম গুড়ের দুধ আরামদায়ক একটি রীতিতে পরিণত হয়েছে। এর প্রশান্তিদায়ক এবং পুষ্টিকর গুণাবলী শরীরের জন্য নানা উপকার বয়ে আনে। উষ্ণ দুধ এবং প্রাকৃতিক গুড়ের এই সহজ মিশ্রণটি কেবল ঐতিহ্যবাহীই নয়, বরং সহজে তৈরিও করা যায়। রাতে যখন আপনার প্রশান্তিদায়ক কিছুর প্রয়োজন হয় তখন এটি সাহায্য করতে পারে। যদিও উভয় উপাদানেরই নিজস্ব পুষ্টিগুণ রয়েছে, তবে ধারাবাহিকভাবে এই দুই উপাদান একসঙ্গে খেলে তা শরীরে লক্ষণীয় পরিবর্তন আনতে পারে। একমাস ধরে প্রতি রাতে দুধ ও গুড় একসঙ্গে খেলে কি হয়? জেনে নিন-
১. উন্নত ঘুমের মান:
গরম দুধে স্ বাকি অংশ পড়ুন...
বাজারে আগাম জাতের নতুন আলু উঠতে শুরু করেছে। তবে এসব আলু বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। প্রতি কেজি নতুন আলু খুচরা বাজারে মিলছে ২০০ টাকা দরে। যা দুইদিন আগেও ছিল ১৫০-১৬০ টাকা।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় আগাম জাতের নতুন আলু তোলা শুরু হয়েছে। মৌসুমের শুরুতেই পাইকাররা ক্ষেত থেকে প্রকারভেদে কেজিপ্রতি ৪৯ থেকে ৫২ টাকা দরে আলু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। চাহিদা ভালো হলেও কৃষকদের দাবি গতবারের তুলনায় এবার দাম কম, ফলে লাভের পরিমাণও খুব বেশি হবে না।
কৃষকরা জানান, গত বছর একই সময় পাইকারি বাজারে নতুন আলুর দাম ছিল ৭৫ থেকে ৮৫ টাকা কেজি।
নতুন আলু বাজারে, পুরোনো আলু নিয় বাকি অংশ পড়ুন...
হার্টকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখতে অনেক বিশেষ সাপ্লিমেন্ট বা ব্যয়বহুল চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। আমাদের আশপাশে থাকা উজ্জ্বল লাল রঙের কিছু ফল হৃদস্বাস্থ্যের জন্য হতে পারে সবচেয়ে কার্যকর সুরক্ষা। এই ফলগুলোতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং প্রাকৃতিক যৌগ যা শরীরের প্রদাহ কমায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং রক্তপ্রবাহ উন্নত করে। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এগুলো সুস্বাদু এবং প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা অত্যন্ত সহজ। তাজা, জুসে, সালাদে বা নাস্তা হিসেবে যেভাবেই খান না কেন, লাল রঙের এই পাঁচ সুপারফুড আপনার হার্টের জন্য হতে পারে প বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক বাবা-মা মনে করেন, সন্তান হয়তো ঠিকমতো খাচ্ছে না বলেই উচ্চতা বাড়ছে না। আসলে শুধু খাওয়ার পরিমাণই নয়, কি ধরনের খাবার খাচ্ছে সেটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বৃদ্ধি (গ্রোথ) এবং উচ্চতা বাড়ানোর জন্য দরকার সঠিক পুষ্টি- যেমন প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিনস, আয়রন ও খনিজ পদার্থ।
এমন কিছু ফল আছে যেগুলোর রসে থাকা প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান শিশুদের হাড় মজবুত করে, হজমশক্তি বাড়ায় এবং স্বাভাবিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নিচে এমন তিনটি ফলের রসের কথা বলা হলো, যেগুলো শিশুদের খেতে দিলে উপকার পেতে পারেন।
১. পেয়ারার রস:
পেয়ারা শুধু খেতেই সুস্ বাকি অংশ পড়ুন...
বাদাম নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়। আমাদের দেশে চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তাবাদাম, আখরোট পাওয়া যায় বেশি। এ ছাড়া অন্যান্য বাদাম হলো ম্যাকাডমিয়াম, পাইন, ব্রাজিল নাট, হেজেলনাট ইত্যাদি। প্রতিটি বাদামের নিজস্ব স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে।
কাজুবাদাম:
কাজুবাদামে বেশ আয়রন থাকে যা নারীদের জন্য ভালো। এ ছাড়া কাজুবাদামে জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্য, হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এত বাকি অংশ পড়ুন...
কাঁচা কলা হলো কল্যাণের একটি পাওয়ার হাউস, যা প্রয়োজনীয় খনিজ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং স্বাস্থ্য উপকারিতার একটি অ্যারে গর্ব করে। আসুন কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ অন্বেষণ করি এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই।
কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ:
কাঁচা কলা অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা এগুলিকে একটি ভাল সংযোজন করে তোলে-সুষম খাদ্য. একটি একক মাঝারি আকারের কাঁচা কলায় আনুমানিক ১০০ ক্যালোরি থাকে এবং প্রচুর পুষ্টি সরবরাহ করে, যার মধ্যে রয়েছে-
পটাসিয়াম: কাঁচা কলা হলো পটাসিয়ামের একটি বড় উৎস, যা দৈনিক মূল্যের (ডিভি) ৯%। পট বাকি অংশ পড়ুন...
আনারস খেয়েই পেতে পারেন কয়েক রকম পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন যদি ১ কাপ আনারস খান তাহলেই দূর করা যাবে গরম-ঠান্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাবসহ নানা সমস্যা। জেনে নিন- আনারসের কিছু গুণাগুণ।
পুষ্টিগুণ:
থিয়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন বি-৬, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও বিটা ক্যারোটিনের মতো পলিফেনল থাকায় আনারস খুবই পুষ্টিকর।
ভিটামিন সি: সাধারণভাবে আমরা মনে করি ভিটামিন সি-র সবচেয়ে বড় উৎস কমলালেবু। কিন্তু সেই কাজ অনায়াসে করে ফেলতে পারে আনারস।
বয়সজনিত সমস্যা: প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্স বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদাদতা:
রংপুর নগরীর বুড়িরহাট হটিকালচার সেন্টারে দেখা মিলল বিপন্ন প্রজাতির পুত্রঞ্জীব গাছের। এই গাছটি এখন বিরল প্রজাতির তালিকায় নাম লিখিয়েছে।
এই গাছটি সম্পর্কে জানা গেছে, এটি ভেষজগুণ সমৃদ্ধ একটি বৃক্ষ। চোখের সমস্যা, পোড়া ক্ষত ও ফাইলেরিয়া রোগের চিকিৎসায় পুত্রঞ্জীব গাছের ব্যবহার করা হত। ভিটামিনের ঘাটতি হলে পুত্রঞ্জীব বীজের গুঁড়ো ব্যবহার করা হত। পুত্রঞ্জীব চিরহরিৎ বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ কা- দীর্ঘ কাষ্ঠল। পাতা সরল ঢেউ খেলানো, সবৃন্তক ও একান্তর পত্রবিন্যাস যুক্ত।
পুত্রঞ্জীব উদ্ভিদ ভিন্নবাসী উদ্ভিদ তাই সব গাছে ফল দ বাকি অংশ পড়ুন...
মিষ্টি আলুর উপকারিতা এতটাই বেশি যে এটাকে শীতকালীন সুপার ফুড বললেও ভুল হবে না। শীতকালে মিষ্টি আলু খেলে নানা উপকারিতা মিলবে। যেমন-
হজমে সহায়ক:
মিষ্টি আলুতে থাকা প্রাকৃতিক ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তাদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী। এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ভিটামিনের পাওয়ার হাউস:
মিষ্টি আলুতে ভিটামিন এ, বি৬, সি এবং ম্যাঙ্গানিজসহ প্রয়োজনীয় অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক বাকি অংশ পড়ুন...
স্ট্রবেরি শুধুমাত্র সুস্বাদু নয়, এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে। শীতকাল আসলেই আমাদের শরীরের অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়-ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, আর মিষ্টি খাবারের প্রতি আকাক্সক্ষাও বাড়ে। এই সময়ে যদি প্রাকৃতিক মিষ্টি কিছু খেতে চান, তবে স্ট্রবেরি সবচেয়ে ভালো পছন্দ। জেনে নিন স্ট্রবেরির উপকারিতা-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
স্ট্রবেরিতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে, যা শীতকালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়তা করে। ফলে ঠান্ডা, ফ্লু বা অন্যান্য মৌসুমী সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করা সম্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
দাম না পেয়ে আলুচাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কৃষক
সামনের বছর আবার আলুর দাম বাড়লে তখন আমদানীও করবে সরকার
কিন্তু এখন কৃষকের কাছ থেকে আলু কিনতে নির্বিকার
আলু রফতানীর সব বাধা দূর করা দরকার
চলতি বছর উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য না পেয়ে আলু চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন দেশের কৃষকরা। একসময় লাভজনক ‘সোনার ফসল’ হিসেবে পরিচিত আলু এখন কৃষকের বোঝায় পরিণত হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়েছে, অথচ বাজারে দাম নেই। ফলে অনেক কৃষক উৎপাদন ব্যয়ও তুলতে পারছেন না। হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয়, দালালচক্রের দৌরাত্ম্য আর ন্যায্যমূল্যের অভাবে লোকসানে পড়েছেন তারা। অনেক বাকি অংশ পড়ুন...












